রাশিয়াকে ‘সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও সরাসরি হুমকি’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ন্যাটো। সংস্থাটি জানিয়েছে, রাশিয়া ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি। গত ২৯ জুন প্রকাশিত সংস্থাটির আগামী দশকের কৌশলগত ধারণাপত্রে রাশিয়াকে সরাসরি হুমকি হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটোর মাদ্রিদ সম্মেলনে জোটভুক্ত দেশগুলোর নেতা জোটের ‘সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও সরাসরি হুমকি’ রাশিয়াকে মোকাবিলায় দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। তবে, এ সময় অনেক নেতাই রাশিয়াকে পরাজিত করতে ন্যাটো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি বলেও সমালোচনা করেন।
তবে এই সমালোচনা অবাক করার মতো কিছু নয়। কারণ, এর আগে ন্যাটো মহাসচিব জানিয়েছিলেন—রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা সংকট তৈরি করেছে। কিন্তু রাশিয়াকে ন্যাটোর অন্যতম কৌশলগত পার্টনার হিসেবে আখ্যা দিয়ে ন্যাটোর বিরুদ্ধে কোনো কড়া পদক্ষেপ নেওয়া থেকে বিরত থাকে জোটটি।
এদিকে, চীনকেও চ্যালেঞ্জ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে ন্যাটো। যাত্রা শুরুর পর এই প্রথম চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করল সংস্থাটি। চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং এর ‘দমনমূলক নীতি’ পশ্চিমা স্বার্থ, নিরাপত্তা এবং মূল্যবোধের জন্য হুমকি স্বরূপ উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।
ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘চীন ক্রমাগত পারমাণবিক অস্ত্র সহ সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়েই চলেছে। এর প্রতিবেশী দেশগুলোকে হয়রানি করছে, তাইওয়ানকে হুমকি দিচ্ছে, নিজ দেশের নাগরিকদের ওপর উচ্চতর প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণ চালিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষ হয়ে মিথ্যা এবং ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে।’
চীন সম্পর্কে উপর্যুক্ত মন্তব্যের পর স্টলটেনবার্গ আরও বলেন, ‘চীন আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। কিন্তু দেশটি আমাদের সামনে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ হাজির করে সে বিষয়ে আমাদের চোখ–কান খোলা রাখতে হবে।’
এদিকে, চীন গত ন্যাটোর এই নথি এবং অবস্থানের বিষয়ে তীব্র বিরোধিতা করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, ‘ন্যাটোর তথাকথিত নতুন কৌশলগত ধারণাপত্র প্রকৃত বিষয়কে অস্বীকার করে এবং তা লিখিতভাবে চীনের পররাষ্ট্র নীতির ওপর কালিমা লেপনের একটি কৌশল মাত্র।’
রাশিয়াকে ‘সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও সরাসরি হুমকি’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ন্যাটো। সংস্থাটি জানিয়েছে, রাশিয়া ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি। গত ২৯ জুন প্রকাশিত সংস্থাটির আগামী দশকের কৌশলগত ধারণাপত্রে রাশিয়াকে সরাসরি হুমকি হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাটোর মাদ্রিদ সম্মেলনে জোটভুক্ত দেশগুলোর নেতা জোটের ‘সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও সরাসরি হুমকি’ রাশিয়াকে মোকাবিলায় দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। তবে, এ সময় অনেক নেতাই রাশিয়াকে পরাজিত করতে ন্যাটো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি বলেও সমালোচনা করেন।
তবে এই সমালোচনা অবাক করার মতো কিছু নয়। কারণ, এর আগে ন্যাটো মহাসচিব জানিয়েছিলেন—রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা সংকট তৈরি করেছে। কিন্তু রাশিয়াকে ন্যাটোর অন্যতম কৌশলগত পার্টনার হিসেবে আখ্যা দিয়ে ন্যাটোর বিরুদ্ধে কোনো কড়া পদক্ষেপ নেওয়া থেকে বিরত থাকে জোটটি।
এদিকে, চীনকেও চ্যালেঞ্জ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে ন্যাটো। যাত্রা শুরুর পর এই প্রথম চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করল সংস্থাটি। চীনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং এর ‘দমনমূলক নীতি’ পশ্চিমা স্বার্থ, নিরাপত্তা এবং মূল্যবোধের জন্য হুমকি স্বরূপ উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।
ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘চীন ক্রমাগত পারমাণবিক অস্ত্র সহ সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়েই চলেছে। এর প্রতিবেশী দেশগুলোকে হয়রানি করছে, তাইওয়ানকে হুমকি দিচ্ছে, নিজ দেশের নাগরিকদের ওপর উচ্চতর প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণ চালিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষ হয়ে মিথ্যা এবং ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে।’
চীন সম্পর্কে উপর্যুক্ত মন্তব্যের পর স্টলটেনবার্গ আরও বলেন, ‘চীন আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। কিন্তু দেশটি আমাদের সামনে কী ধরনের চ্যালেঞ্জ হাজির করে সে বিষয়ে আমাদের চোখ–কান খোলা রাখতে হবে।’
এদিকে, চীন গত ন্যাটোর এই নথি এবং অবস্থানের বিষয়ে তীব্র বিরোধিতা করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, ‘ন্যাটোর তথাকথিত নতুন কৌশলগত ধারণাপত্র প্রকৃত বিষয়কে অস্বীকার করে এবং তা লিখিতভাবে চীনের পররাষ্ট্র নীতির ওপর কালিমা লেপনের একটি কৌশল মাত্র।’
দিল্লির উপকণ্ঠে গাজিয়াবাদের অভিজাত এলাকায় একটি জমকালো দোতলা বাড়ি। বাইরে কূটনৈতিক নম্বরপ্লেটযুক্ত চারটি গাড়ি এবং একটি নেমপ্লেটে লেখা ‘গ্র্যান্ড ডুচি অব ওয়েস্টার্কটিকা’ ও ‘এইচইএইচভি জৈন অনারারি কনসাল’—এই বিবরণগুলোই বলে দেয় এটি একটি দূতাবাস।
১ মিনিট আগেজলবায়ু পরিবর্তনকে ‘মানবতার জন্য একটি জরুরি ও অস্তিত্বের জন্য হুমকি’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত। বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার সন্ধ্যায় নেদারল্যান্ডসের হেগে জলবায়ু ইস্যুতে পরামর্শমূলক মতামত উপস্থাপনে এই রায় প্রদান করেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)।
৫ মিনিট আগেনৌবাহিনীতে স্টিলথ প্রযুক্তির দৌড়ে এত দিন শীর্ষস্থানে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই প্রযুক্তির এফ-৩৫সি যুদ্ধবিমান দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন বিমানবাহী জাহাজগুলোতে মোতায়েন রয়েছে। তবে এবার চীন প্রথমবারের মতো নিজেদের নৌবাহিনীর জন্য স্টিলথ ফাইটার জে-৩৫ মোতায়েন করে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি প্রতিযোগিতার মুখে ফেলে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামাকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘রাশিয়াগেট’ এবং ‘ভোট জালিয়াতি’ নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তিনি ওবামা এবং তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চান।
২ ঘণ্টা আগে