অনলাইন ডেস্ক
লেবার পার্টির সাদিক খান আনুষ্ঠানিকভাবে টানা তৃতীয় মেয়াদে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড গড়েছেন। অপরাধ দমন ও বিশুদ্ধ বায়ুর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি জয়লাভ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
৪৩ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতেছেন সাদিক খান। তার প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির সুসান হল পেয়েছেন ৩২ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট। সুসান হলকে ২ লাখ ৭৬ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়েছেন সাদিক খান। তিনি টোরিদের দুটি এলাকাসহ ১৪টি নির্বাচনী এলাকার মধ্যে নয়টিতে জয়ী হয়েছেন।
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় লন্ডনের মেয়র পদে নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছিল। এরপর ভোট গণনা শুরু হয় গতকাল শুক্রবার থেকে। স্থানীয় সময় আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটা নাগাদ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, সাদিক খানের প্রাপ্ত ভোট ১০ লাখ ৮৮ হাজার ২২৫ এবং প্রতিদ্বন্দ্বী সুসান হলের ভোটসংখ্যা ৮ লাখ ১১ হাজার ৫১৮।
নির্বাচনে ভোট পড়েছে প্রায় ২৪ লাখের বেশি—যা মোট ভোটারের ৪২ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২১ সালের মেয়র নির্বাচনের তুলনায় এবার ভোটের সংখ্যা অনেক কম।
২০১৬ সালে প্রথম লন্ডনের মেয়র হন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সাদিক খান। এরপর ২০২০ সালে দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হন তিনি। ২০২৪ সালের নির্বাচনেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছেন সাদিক খান।
এখনো পর্যন্ত সাদিক খান ল্যাম্বেথ এবং সাউথওয়ার্ক, বারনেট এবং ক্যামডেন, লন্ডন এবং ইস্টের শহর, মারটন এবং ওয়ান্ডসওয়ার্থ, গ্রিনউইচ এবং লুইশ্যাম, এনফিল্ড এবং হ্যারিঞ্জি এবং নর্থ ইস্টে জিতেছেন—যার সব কটিতেই তিনি ২০২১ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন।
কনজারভেটিভ দলের প্রতিদ্বন্দ্বী হলের বিরুদ্ধে তুমুল প্রচারণার মাধ্যমেই সাদিক খান জয়লাভ করেছেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এমনকি লন্ডনের সাবেক মন্ত্রী পল স্কুলিসহ আরও হাইপ্রোফাইল টোরি প্রার্থীদের পেছনে ফেলেই নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশটির মেয়র নির্বাচনের দিকে সবার নজর ছিল। ধারণা অনুযায়ী কনজারভেটিভদের চেয়ে জনসমর্থনে এখন অনেক এগিয়ে আছে লেবার পার্টি।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর এই নির্বাচনের মাধ্যমে কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে লেবার পার্টি জয় পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লেবার পার্টির সাদিক খান আনুষ্ঠানিকভাবে টানা তৃতীয় মেয়াদে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড গড়েছেন। অপরাধ দমন ও বিশুদ্ধ বায়ুর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি জয়লাভ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
৪৩ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতেছেন সাদিক খান। তার প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির সুসান হল পেয়েছেন ৩২ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট। সুসান হলকে ২ লাখ ৭৬ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়েছেন সাদিক খান। তিনি টোরিদের দুটি এলাকাসহ ১৪টি নির্বাচনী এলাকার মধ্যে নয়টিতে জয়ী হয়েছেন।
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় লন্ডনের মেয়র পদে নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছিল। এরপর ভোট গণনা শুরু হয় গতকাল শুক্রবার থেকে। স্থানীয় সময় আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটা নাগাদ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, সাদিক খানের প্রাপ্ত ভোট ১০ লাখ ৮৮ হাজার ২২৫ এবং প্রতিদ্বন্দ্বী সুসান হলের ভোটসংখ্যা ৮ লাখ ১১ হাজার ৫১৮।
নির্বাচনে ভোট পড়েছে প্রায় ২৪ লাখের বেশি—যা মোট ভোটারের ৪২ দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২১ সালের মেয়র নির্বাচনের তুলনায় এবার ভোটের সংখ্যা অনেক কম।
২০১৬ সালে প্রথম লন্ডনের মেয়র হন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সাদিক খান। এরপর ২০২০ সালে দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হন তিনি। ২০২৪ সালের নির্বাচনেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছেন সাদিক খান।
এখনো পর্যন্ত সাদিক খান ল্যাম্বেথ এবং সাউথওয়ার্ক, বারনেট এবং ক্যামডেন, লন্ডন এবং ইস্টের শহর, মারটন এবং ওয়ান্ডসওয়ার্থ, গ্রিনউইচ এবং লুইশ্যাম, এনফিল্ড এবং হ্যারিঞ্জি এবং নর্থ ইস্টে জিতেছেন—যার সব কটিতেই তিনি ২০২১ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন।
কনজারভেটিভ দলের প্রতিদ্বন্দ্বী হলের বিরুদ্ধে তুমুল প্রচারণার মাধ্যমেই সাদিক খান জয়লাভ করেছেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এমনকি লন্ডনের সাবেক মন্ত্রী পল স্কুলিসহ আরও হাইপ্রোফাইল টোরি প্রার্থীদের পেছনে ফেলেই নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশটির মেয়র নির্বাচনের দিকে সবার নজর ছিল। ধারণা অনুযায়ী কনজারভেটিভদের চেয়ে জনসমর্থনে এখন অনেক এগিয়ে আছে লেবার পার্টি।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর এই নির্বাচনের মাধ্যমে কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে লেবার পার্টি জয় পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত যেকোনো দেশের অবৈধ অভিবাসী ও দাগি আসামিদের গ্রহণে রাজি হয়েছে মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদর। এই বিষয়ে সান সালভাদর ও ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি চুক্তিও হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গতকাল সোমবার নজিরবিহীন ও আইনি দিক থেকে বিতর্কিত এই চুক্তির ঘোষণা দেন।
১৫ মিনিট আগেভারতের ১৯৪৬ সালের ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী ফেরত পাঠানোর সুযোগ থাকার পরও শত শত অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কেন আটক করে রাখা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছেন। পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-তে অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এল পাসো থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টা আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি বিমানে করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
৩ ঘণ্টা আগে