ইউক্রেনের বন্দরনগরী ওদেসায় রুশ হামলায় অন্তত দুজন নিহত হয়েছে। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ২২ জন। এ ছাড়া ওদেসায় রুশ হামলায় ইউনেসকো স্বীকৃত একটি ‘ঐতিহাসিক’ গির্জাও বিধ্বস্ত হয়ে গেছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে রুশ হামলায় ওদেসার একটি এলাকায় অন্তত দুজন নিহত হয়। আহত হয় আরও ২২ জন। আহতদের মধ্যে চারটিই শিশু।
ইউক্রেনের পুলিশ জেনারেল এবং দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইগর ক্লিমেঙ্কো তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে দুজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, রুশ হামলায় ১৯৭৪ সালে জন্ম নেওয়া এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
ক্লিমেঙ্কো বলেছেন, ‘রুশ হামলায় আরও অন্তত ২২ জন লোক আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে চারটিই শিশু। তাদের বয়স যথাক্রমে ১১, ১২, ১৭ এবং মাত্র ২ বছর।’
এদিকে, একই দিনে পৃথক রুশ হামলায় ইউনেসকো স্বীকৃত একটি অর্থোডক্স গির্জা বিধ্বস্ত হয়েছে। কিয়েভের কর্মকর্তারা বলেছেন, গির্জা ধ্বংসের বিষয়টি যুদ্ধাপরাধের শামিল।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক টুইটে বলেছে, ‘ইউনেসকো ঘোষিত সুরক্ষিত ওদেসার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ঐতিহাসিক ট্রান্সফিগারেশন গির্জাটি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি স্পষ্টতই যুদ্ধাপরাধ যা কিয়েভ কখনোই ভুলবে না এবং ক্ষমা করবে না।’
এদিকে, ক্রিমিয়া উপদ্বীপে রাশিয়ার একটি গোলাবারুদ ডিপোতে ইউক্রেন ড্রোন হামলা করেছে। এ ঘটনার পর বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে রাশিয়াকে সংযুক্তকারী ইউরোপের বৃহত্তম কের্চ সড়ক ও রেলসেতুতে যান চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়।
এ অঞ্চলে নিযুক্ত মস্কোর গভর্নর সের্গেই আকসিওনভ জানিয়েছেন, ক্রিমিয়ার একটি গোলাবারুদ ডিপোতে ড্রোন হামলার জেরে চারপাশের পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বসবাসরত বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে উপদ্বীপকে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্তকারী সেতুতে সংক্ষিপ্তভাবে সড়ক যান চলাচল স্থগিতও করা হয়েছে।
ইউক্রেনের বন্দরনগরী ওদেসায় রুশ হামলায় অন্তত দুজন নিহত হয়েছে। এই হামলায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ২২ জন। এ ছাড়া ওদেসায় রুশ হামলায় ইউনেসকো স্বীকৃত একটি ‘ঐতিহাসিক’ গির্জাও বিধ্বস্ত হয়ে গেছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে রুশ হামলায় ওদেসার একটি এলাকায় অন্তত দুজন নিহত হয়। আহত হয় আরও ২২ জন। আহতদের মধ্যে চারটিই শিশু।
ইউক্রেনের পুলিশ জেনারেল এবং দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইগর ক্লিমেঙ্কো তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে দুজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, রুশ হামলায় ১৯৭৪ সালে জন্ম নেওয়া এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
ক্লিমেঙ্কো বলেছেন, ‘রুশ হামলায় আরও অন্তত ২২ জন লোক আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে চারটিই শিশু। তাদের বয়স যথাক্রমে ১১, ১২, ১৭ এবং মাত্র ২ বছর।’
এদিকে, একই দিনে পৃথক রুশ হামলায় ইউনেসকো স্বীকৃত একটি অর্থোডক্স গির্জা বিধ্বস্ত হয়েছে। কিয়েভের কর্মকর্তারা বলেছেন, গির্জা ধ্বংসের বিষয়টি যুদ্ধাপরাধের শামিল।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক টুইটে বলেছে, ‘ইউনেসকো ঘোষিত সুরক্ষিত ওদেসার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ঐতিহাসিক ট্রান্সফিগারেশন গির্জাটি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি স্পষ্টতই যুদ্ধাপরাধ যা কিয়েভ কখনোই ভুলবে না এবং ক্ষমা করবে না।’
এদিকে, ক্রিমিয়া উপদ্বীপে রাশিয়ার একটি গোলাবারুদ ডিপোতে ইউক্রেন ড্রোন হামলা করেছে। এ ঘটনার পর বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে রাশিয়াকে সংযুক্তকারী ইউরোপের বৃহত্তম কের্চ সড়ক ও রেলসেতুতে যান চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়।
এ অঞ্চলে নিযুক্ত মস্কোর গভর্নর সের্গেই আকসিওনভ জানিয়েছেন, ক্রিমিয়ার একটি গোলাবারুদ ডিপোতে ড্রোন হামলার জেরে চারপাশের পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বসবাসরত বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে উপদ্বীপকে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্তকারী সেতুতে সংক্ষিপ্তভাবে সড়ক যান চলাচল স্থগিতও করা হয়েছে।
এটাই সফলভাবে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর সবচেয়ে বেশি সময় ধরে হিমায়িত ভ্রূণ হিসেবে থাকার রেকর্ড। এর আগে ১৯৯২ সালে হিমায়িত হওয়া একটি ভ্রূণ থেকে ২০২২ সালে জন্ম নেওয়া যমজ শিশুরাই ছিল এই রেকর্ডের ধারক।
১১ ঘণ্টা আগেমৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে