অনলাইন ডেস্ক
পূর্ব রণাঙ্গনের আরও ৩টি গ্রাম থেকে পিছু হটেছে ইউক্রেনের সেনারা এবং এসব অঞ্চলে রুশ সেনাদের অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান কর্নেল জেনারেল ওলেকজান্দর সিরস্কি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, মূলত সেনা সংকটের কারণেই ইউক্রেনীয়রা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পূর্ব রণাঙ্গনের এসব গ্রামের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পাশাপাশি ইউক্রেনীয় বাহিনী দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশে সেনা সংখ্যা বাড়াচ্ছে। শহরটি বর্তমানে রাশিয়ার দখলে আছে। একই সঙ্গে শহরটিতে ব্যাপক বিমান হামলা চালানো হচ্ছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানের আশঙ্কা, রাশিয়া এখান থেকে ইউক্রেনের উত্তরাঞ্চলে নতুন করে আক্রমণ চালাতে পারে।
ওলেকজান্দর সিরস্কি তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘রণাঙ্গনের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে রুশ বাহিনীর দখল করা মারিয়াঙ্কার পশ্চিমে ও আভদিভকার উত্তর-পশ্চিমে (যুদ্ধ পরিস্থিতি) সবচেয়ে কঠিন।’
ইউক্রেনের সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, কিয়েভের সৈন্যরা আভদিভকার উত্তরের দুই গ্রাম বেরদিচি ও সেমেনিভকার পশ্চিমে অবস্থান নিয়েছে এবং মারিয়াঙ্কার দক্ষিণে অবস্থিত নভোমিখাইলিভকা গ্রামের আরও দক্ষিণে অবস্থান নিয়েছে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শত্রুরা এই এলাকায় কিছু কৌশলগত সাফল্য অর্জন করেছে কিন্তু অপারেশনাল সুবিধা অর্জন করতে পারেনি।
এ সময় সিরস্কি আরও বলেন, ‘এই গ্রামগুলো আক্রমণের জন্য রাশিয়া চারটি ব্রিগেড মোতায়েন করেছে। তাদের মোকাবিলায় বিশ্রাম নেওয়া ইউক্রেনীয় ব্রিগেডগুলোকে ওই এলাকাগুলোর দিকে নেওয়া হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিটগুলোকে প্রতিস্থাপনের জন্য।’
এদিকে, ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভ ঘিরে সেনা সংখ্যা বাড়াচ্ছে রাশিয়া। বিষয়টি চিন্তিত করে তুলেছে ইউক্রেনীয় নীতিনির্ধারকদের। কর্নেল জেনারেল সিরস্কি জানিয়েছেন, তাঁর সেনারা খারকিভে রুশ সেনাদের উপস্থিতি বাড়ানোর বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
সিরস্কি জানান, রাশিয়া ইউক্রেনের উত্তরাঞ্চলে আবারও সরাসরি আক্রমণ চালাতে পারে এবং এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে তার লক্ষণ তাঁরা দেখতে পেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যেসব পয়েন্ট সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ সেখানে আমাদের সেনারা গোলন্দাজ ও ট্যাংক ইউনিটের সহায়তায় চাঙা অবস্থানে আছে।’
পূর্ব রণাঙ্গনের আরও ৩টি গ্রাম থেকে পিছু হটেছে ইউক্রেনের সেনারা এবং এসব অঞ্চলে রুশ সেনাদের অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান কর্নেল জেনারেল ওলেকজান্দর সিরস্কি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, মূলত সেনা সংকটের কারণেই ইউক্রেনীয়রা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পূর্ব রণাঙ্গনের এসব গ্রামের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পাশাপাশি ইউক্রেনীয় বাহিনী দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভের আশপাশে সেনা সংখ্যা বাড়াচ্ছে। শহরটি বর্তমানে রাশিয়ার দখলে আছে। একই সঙ্গে শহরটিতে ব্যাপক বিমান হামলা চালানো হচ্ছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানের আশঙ্কা, রাশিয়া এখান থেকে ইউক্রেনের উত্তরাঞ্চলে নতুন করে আক্রমণ চালাতে পারে।
ওলেকজান্দর সিরস্কি তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘রণাঙ্গনের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে রুশ বাহিনীর দখল করা মারিয়াঙ্কার পশ্চিমে ও আভদিভকার উত্তর-পশ্চিমে (যুদ্ধ পরিস্থিতি) সবচেয়ে কঠিন।’
ইউক্রেনের সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, কিয়েভের সৈন্যরা আভদিভকার উত্তরের দুই গ্রাম বেরদিচি ও সেমেনিভকার পশ্চিমে অবস্থান নিয়েছে এবং মারিয়াঙ্কার দক্ষিণে অবস্থিত নভোমিখাইলিভকা গ্রামের আরও দক্ষিণে অবস্থান নিয়েছে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শত্রুরা এই এলাকায় কিছু কৌশলগত সাফল্য অর্জন করেছে কিন্তু অপারেশনাল সুবিধা অর্জন করতে পারেনি।
এ সময় সিরস্কি আরও বলেন, ‘এই গ্রামগুলো আক্রমণের জন্য রাশিয়া চারটি ব্রিগেড মোতায়েন করেছে। তাদের মোকাবিলায় বিশ্রাম নেওয়া ইউক্রেনীয় ব্রিগেডগুলোকে ওই এলাকাগুলোর দিকে নেওয়া হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিটগুলোকে প্রতিস্থাপনের জন্য।’
এদিকে, ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভ ঘিরে সেনা সংখ্যা বাড়াচ্ছে রাশিয়া। বিষয়টি চিন্তিত করে তুলেছে ইউক্রেনীয় নীতিনির্ধারকদের। কর্নেল জেনারেল সিরস্কি জানিয়েছেন, তাঁর সেনারা খারকিভে রুশ সেনাদের উপস্থিতি বাড়ানোর বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
সিরস্কি জানান, রাশিয়া ইউক্রেনের উত্তরাঞ্চলে আবারও সরাসরি আক্রমণ চালাতে পারে এবং এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে তার লক্ষণ তাঁরা দেখতে পেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘যেসব পয়েন্ট সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ সেখানে আমাদের সেনারা গোলন্দাজ ও ট্যাংক ইউনিটের সহায়তায় চাঙা অবস্থানে আছে।’
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত যেকোনো দেশের অবৈধ অভিবাসী ও দাগি আসামিদের গ্রহণে রাজি হয়েছে মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদর। এই বিষয়ে সান সালভাদর ও ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি চুক্তিও হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গতকাল সোমবার নজিরবিহীন ও আইনি দিক থেকে বিতর্কিত এই চুক্তির ঘোষণা দেন।
৩ মিনিট আগেভারতের ১৯৪৬ সালের ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী ফেরত পাঠানোর সুযোগ থাকার পরও শত শত অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কেন আটক করে রাখা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছেন। পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-তে অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এল পাসো থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টা আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি বিমানে করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
৩ ঘণ্টা আগে