চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৩ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্টে ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পদোলিয়াক এ তথ্য জানিয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পদোলিয়াক জানিয়েছেন, যুদ্ধে ইউক্রেনের ১০ থেকে ১৩ হাজার সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে দেশটির সৈনিকদের হতাহতের পরিসংখ্যান দেওয়ার এ ঘটনা বিরল। পদোলিয়াক এই মন্তব্য করলেও দেশটির সামরিক বাহিনী বিষয়টি এখনো নিশ্চিত করেনি। এর আগে গত জুনেও তিনি জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ ইউক্রেনীয় সৈনিক মারা গেছে।
ইউক্রেনীয় সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ২৪-এর সঙ্গে আলাপকালে পদোলিয়াক বলেছেন, ‘কিয়েভ নিহতদের সংখ্যা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলছে। আমাদের জেনারেল স্টাফের অফিশিয়াল মূল্যায়ন আছে, কমান্ডার-ইন-চিফের কার্যালয়ের মূল্যায়ন আছে। সেগুলো থেকে আমরা জানতে পেরেছি এই যুদ্ধে ১০ থেকে ১৩ হাজার সেনা নিহত হয়েছে।’
নিজেদের নিহত সেনার সংখ্যার পাশাপাশি পোদোলিয়াক আরও বলেছেন, ২৪ ফেব্রুয়ারি আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১ লাখ রুশ সৈন্য নিহত এবং আরও ১ থেকে দেড় লাখ আহত কিংবা নিখোঁজ হয়েছে। তবে বিবিসি রাশিয়ার তথ্যানুসারে, ফেব্রুয়ারিতে আক্রমণ শুরুর পর থেকে সব মিলিয়ে কমপক্ষে ৯ হাজার ৩১১ জন রুশ সৈন্য নিহত হয়েছে।
পদোলিয়াক বলেছেন, ‘নিহত বেসামরিক মানুষের সংখ্যা আরও বেশ হতে পারে।’ এর আগে বিবিসি জুনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার ৬০০ বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর বিষয়টি শনাক্ত করেছে।
এর আগে গত নভেম্বরে মার্কিন জেনারেল মার্ক মিলি বলেছিলেন, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে প্রায় ১ লাখ রাশিয়ান ও ১ লাখ ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত এবং আহত হয়েছে। এ ছাড়া, গত বুধবার এক ভিডিও ভাষণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) কমিশনের প্রধান উরসুলা ভ্যান ডার লেইন মন্তব্য করেছিলেন, যুদ্ধে ইউক্রেনের ১ লাখ সৈন্য নিহত হয়েছে। পরে অবশ্য ইইউ কমিশনের এক মুখপাত্র স্পষ্ট করে বলেন, এই মন্তব্য ভুল ছিল। এই সংখ্যার মধ্যে নিহত ও আহত উভয় ধরনের সৈন্যের উল্লেখ ছিল।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৩ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্টে ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পদোলিয়াক এ তথ্য জানিয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পদোলিয়াক জানিয়েছেন, যুদ্ধে ইউক্রেনের ১০ থেকে ১৩ হাজার সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে দেশটির সৈনিকদের হতাহতের পরিসংখ্যান দেওয়ার এ ঘটনা বিরল। পদোলিয়াক এই মন্তব্য করলেও দেশটির সামরিক বাহিনী বিষয়টি এখনো নিশ্চিত করেনি। এর আগে গত জুনেও তিনি জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ ইউক্রেনীয় সৈনিক মারা গেছে।
ইউক্রেনীয় সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ২৪-এর সঙ্গে আলাপকালে পদোলিয়াক বলেছেন, ‘কিয়েভ নিহতদের সংখ্যা নিয়ে খোলাখুলি কথা বলছে। আমাদের জেনারেল স্টাফের অফিশিয়াল মূল্যায়ন আছে, কমান্ডার-ইন-চিফের কার্যালয়ের মূল্যায়ন আছে। সেগুলো থেকে আমরা জানতে পেরেছি এই যুদ্ধে ১০ থেকে ১৩ হাজার সেনা নিহত হয়েছে।’
নিজেদের নিহত সেনার সংখ্যার পাশাপাশি পোদোলিয়াক আরও বলেছেন, ২৪ ফেব্রুয়ারি আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১ লাখ রুশ সৈন্য নিহত এবং আরও ১ থেকে দেড় লাখ আহত কিংবা নিখোঁজ হয়েছে। তবে বিবিসি রাশিয়ার তথ্যানুসারে, ফেব্রুয়ারিতে আক্রমণ শুরুর পর থেকে সব মিলিয়ে কমপক্ষে ৯ হাজার ৩১১ জন রুশ সৈন্য নিহত হয়েছে।
পদোলিয়াক বলেছেন, ‘নিহত বেসামরিক মানুষের সংখ্যা আরও বেশ হতে পারে।’ এর আগে বিবিসি জুনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার ৬০০ বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর বিষয়টি শনাক্ত করেছে।
এর আগে গত নভেম্বরে মার্কিন জেনারেল মার্ক মিলি বলেছিলেন, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে প্রায় ১ লাখ রাশিয়ান ও ১ লাখ ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত এবং আহত হয়েছে। এ ছাড়া, গত বুধবার এক ভিডিও ভাষণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) কমিশনের প্রধান উরসুলা ভ্যান ডার লেইন মন্তব্য করেছিলেন, যুদ্ধে ইউক্রেনের ১ লাখ সৈন্য নিহত হয়েছে। পরে অবশ্য ইইউ কমিশনের এক মুখপাত্র স্পষ্ট করে বলেন, এই মন্তব্য ভুল ছিল। এই সংখ্যার মধ্যে নিহত ও আহত উভয় ধরনের সৈন্যের উল্লেখ ছিল।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৪ ঘণ্টা আগে