অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের কঠোর সমালোচনা করেছে কানাডা ও মেক্সিকো। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী দেশ দুটির পণ্যের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের এই ব্যাপক শুল্ক নীতি মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হয়েছে। একইসঙ্গে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপরও শুল্ক বাড়ানো হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে বেইজিংয়ের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার মুখে পড়ে।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন এ তথ্য জানা গেছে।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারও প্রমাণ করলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতিকে জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
হোয়াইট হাউসের তথ্য অনুযায়ী, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। আর চীনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান শুল্কের ওপর ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
ইয়েলের বাজেট ল্যাব জানিয়েছে, ১৯৪৩ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হার বর্তমানে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প অভিযোগ করেন, কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে চুক্তি সত্ত্বেও ফেন্টানিলসহ নিষিদ্ধ মাদক যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে। তবে মার্কিন শুল্ক ও সীমান্ত রক্ষী সংস্থার (সিবিপি) তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আটক হওয়া প্রায় সব ফেন্টানিলই মেক্সিকোর দক্ষিণ সীমান্ত দিয়ে এসেছে। অন্যদিকে, উত্তর সীমান্ত, অর্থাৎ কানাডার দিক থেকে আসা ফেন্টানিলের পরিমাণ ছিল ১ শতাংশেরও কম।
এদিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ট্রাম্পের শুল্ক নীতিকে তীব্র সমালোচনা করে একে ‘অযৌক্তিক ও ভুল সিদ্ধান্ত’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্প যে অজুহাত দিয়ে আজ এই শুল্ক আরোপ করেছেন, তা পুরোপুরি মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং অবৈধ।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টার মধ্যে এই শুল্ক আরোপের নিন্দা জানিয়েছেন ট্রুডো।
প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে কানাডাও ৩০ বিলিয়ন ডলারের মার্কিন পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। ট্রুডো বলেছেন, ‘আমরা এই লড়াই থেকে পিছু হটব না। আমরা আমেরিকান পণ্য বর্জন করব। কানাডিয়ান জনগণ এখন থেকেই প্রতিরোধ শুরু করেছে।’
এ ছাড়া ১২৫ বিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত পণ্যের ওপর আরও শুল্ক আসছে, যা ২১ দিনের মধ্যে কার্যকর হবে। সাম্প্রতিক ক্রীড়া ইভেন্টগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত বর্জন ও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর বিষয়টিও তুলে ধরেন তিনি।
তবে কানাডার প্রতিশোধমূলক শুল্ক ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ট্রাম্প নতুন করে হুঁশিয়ারি দেন। তিনি ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘গভর্নর ট্রুডোকে জানিয়ে দিন, কানাডা যদি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করে, তাহলে আমরাও তাৎক্ষণিকভাবে সমপরিমাণ শুল্ক আরোপ করব!’
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবামও মার্কিন শুল্কের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
গত সোমবার ট্রাম্প অভিযোগ করেন, ‘মেক্সিকো থেকে বিশাল পরিমাণ ফেন্টানিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে’। তবে ট্রাম্পের এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর বলে উড়িয়ে দেন শেইনবাম।
তিনি সিবিপির তথ্য তুলে ধরে বলেন, ‘২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা ফেন্টানিলের পরিমাণ ৫০ শতাংশ কমেছে।’
শেইনবাম বলেন, ‘এটি একটি অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত, যা কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের দুই দেশের জনগণকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। সহযোগিতা ও সমন্বয় হ্যাঁ, কিন্তু আধিপত্য ও হস্তক্ষেপ নয়।’
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে সমস্যার সমাধান না হলে, রোববার এক জনসমাবেশে পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেবেন।
এদিকে মঙ্গলবার ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকর হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই চীন পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়। নতুন শুল্ক অনুযায়ী, মার্কিন গম, সয়াবিন, গরুর মাংস ও মুরগির মাংসের ওপর ১০ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হবে।
চীন ইতোমধ্যেই ২০১৮ সালের ট্রেড ওয়ারের সময় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। তবে ২০২০ সালের ‘ফেজ ওয়ান’ চুক্তির পর কিছু শুল্ক মওকুফ করা হয়েছিল। চীনের নতুন শুল্ক ১০ মার্চ থেকে কার্যকর হবে।
ট্রাম্পের শুল্ক নীতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদার কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়েছে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব মার্কিন অর্থনীতির জন্যও নেতিবাচক হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের কঠোর সমালোচনা করেছে কানাডা ও মেক্সিকো। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী দেশ দুটির পণ্যের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের এই ব্যাপক শুল্ক নীতি মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হয়েছে। একইসঙ্গে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপরও শুল্ক বাড়ানো হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে বেইজিংয়ের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার মুখে পড়ে।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন এ তথ্য জানা গেছে।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারও প্রমাণ করলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতিকে জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
হোয়াইট হাউসের তথ্য অনুযায়ী, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। আর চীনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান শুল্কের ওপর ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
ইয়েলের বাজেট ল্যাব জানিয়েছে, ১৯৪৩ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হার বর্তমানে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প অভিযোগ করেন, কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে চুক্তি সত্ত্বেও ফেন্টানিলসহ নিষিদ্ধ মাদক যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে। তবে মার্কিন শুল্ক ও সীমান্ত রক্ষী সংস্থার (সিবিপি) তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আটক হওয়া প্রায় সব ফেন্টানিলই মেক্সিকোর দক্ষিণ সীমান্ত দিয়ে এসেছে। অন্যদিকে, উত্তর সীমান্ত, অর্থাৎ কানাডার দিক থেকে আসা ফেন্টানিলের পরিমাণ ছিল ১ শতাংশেরও কম।
এদিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ট্রাম্পের শুল্ক নীতিকে তীব্র সমালোচনা করে একে ‘অযৌক্তিক ও ভুল সিদ্ধান্ত’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্প যে অজুহাত দিয়ে আজ এই শুল্ক আরোপ করেছেন, তা পুরোপুরি মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং অবৈধ।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্কোন্নয়নের চেষ্টার মধ্যে এই শুল্ক আরোপের নিন্দা জানিয়েছেন ট্রুডো।
প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে কানাডাও ৩০ বিলিয়ন ডলারের মার্কিন পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। ট্রুডো বলেছেন, ‘আমরা এই লড়াই থেকে পিছু হটব না। আমরা আমেরিকান পণ্য বর্জন করব। কানাডিয়ান জনগণ এখন থেকেই প্রতিরোধ শুরু করেছে।’
এ ছাড়া ১২৫ বিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত পণ্যের ওপর আরও শুল্ক আসছে, যা ২১ দিনের মধ্যে কার্যকর হবে। সাম্প্রতিক ক্রীড়া ইভেন্টগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত বর্জন ও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর বিষয়টিও তুলে ধরেন তিনি।
তবে কানাডার প্রতিশোধমূলক শুল্ক ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ট্রাম্প নতুন করে হুঁশিয়ারি দেন। তিনি ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘গভর্নর ট্রুডোকে জানিয়ে দিন, কানাডা যদি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করে, তাহলে আমরাও তাৎক্ষণিকভাবে সমপরিমাণ শুল্ক আরোপ করব!’
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবামও মার্কিন শুল্কের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
গত সোমবার ট্রাম্প অভিযোগ করেন, ‘মেক্সিকো থেকে বিশাল পরিমাণ ফেন্টানিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করছে’। তবে ট্রাম্পের এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর বলে উড়িয়ে দেন শেইনবাম।
তিনি সিবিপির তথ্য তুলে ধরে বলেন, ‘২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা ফেন্টানিলের পরিমাণ ৫০ শতাংশ কমেছে।’
শেইনবাম বলেন, ‘এটি একটি অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত, যা কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই আমাদের দুই দেশের জনগণকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। সহযোগিতা ও সমন্বয় হ্যাঁ, কিন্তু আধিপত্য ও হস্তক্ষেপ নয়।’
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে সমস্যার সমাধান না হলে, রোববার এক জনসমাবেশে পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেবেন।
এদিকে মঙ্গলবার ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকর হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই চীন পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়। নতুন শুল্ক অনুযায়ী, মার্কিন গম, সয়াবিন, গরুর মাংস ও মুরগির মাংসের ওপর ১০ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হবে।
চীন ইতোমধ্যেই ২০১৮ সালের ট্রেড ওয়ারের সময় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। তবে ২০২০ সালের ‘ফেজ ওয়ান’ চুক্তির পর কিছু শুল্ক মওকুফ করা হয়েছিল। চীনের নতুন শুল্ক ১০ মার্চ থেকে কার্যকর হবে।
ট্রাম্পের শুল্ক নীতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদার কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়েছে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব মার্কিন অর্থনীতির জন্যও নেতিবাচক হতে পারে।
দুই মাস ধরে টেক মোগল ইলন মাস্ক জার্মানির উগ্র ডানপন্থী দল ‘অলটারনেটিভ ফর জার্মানি’কে (এএফডি) সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়েছেন। তিনি দলটির পক্ষে প্রচারণার জন্য ৭০টির বেশি পোস্ট দিয়েছেন। তাঁর ২১৯ মিলিয়ন ফলোয়ারকে বলেছেন, এই দলই জার্মানির ‘একমাত্র ভরসা’।
৪ ঘণ্টা আগেহলিউড তারকা জিন হ্যাকম্যান ও তাঁর স্ত্রী বেটসি আরাকাওয়ার রহস্যময় মৃত্যু ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠেছে। নিউ মেক্সিকোর সান্তা ফেতে নিজেদের বিলাসবহুল বাড়ি থেকে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি তাদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, মরদেহ পাওয়ার এক সপ্তাহেরও বেশি সময় আগে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনকে মার্কিন সামরিক সহায়তা স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ ও নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত আছেন বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র বিক্ষোভের সমর্থনে সার্বিয়ার পার্লামেন্টে স্মোক গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছেন বিরোধী আইনপ্রণেতারা। যা দেশটির চলমান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার পার্লামেন্টে এ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এতে একজন আইনপ্রণেতা
৭ ঘণ্টা আগে