বেসামরিক লোকদের জরুরি ভিত্তিতে খেরসন থেকে সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। খেরসন পুনরায় দখল করার উদ্দেশ্যে ইউক্রেনের সৈন্যরা পাল্টা আক্রমণ করতে পারে এমন ধারণা থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গত শনিবার খেরসনের স্থানীয় প্রশাসন এক টেলিগ্রাম বার্তায় ইউক্রেন বাহিনীর আক্রমণের আশঙ্কা জানিয়ে স্থানীয় ব্যক্তিদের শহর ত্যাগের নির্দেশ দেয়। ওই নির্দেশে বলা হয়, স্থানীয়রা যেন নদীপথে রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলের নিরাপদ স্থানগুলোতে আশ্রয় নেয়।
এদিকে খেরসনের ক্রেমলিন সমর্থিত কর্তৃপক্ষ সব রুশ কর্মকর্তা এবং প্রায় ৬০ হাজার বেসামরিক মানুষকে নদীপথে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় নেতা ভ্লাদিমির সালদো বলেন, ‘ঘোষণা অনুযায়ী আমরা সুপরিকল্পিতভাবে এবং ধাপে ধাপে স্থানীয়দের সরিয়ে নেব।’
এ বিষয়ে আরেক কর্মকর্তা কিরিল স্ট্রেমুসভ জানান, খেরসন থেকে আনুমানিক ২৫ হাজার বাসিন্দা ইতিমধ্যে নদীপথে নিরাপদ স্থানে পৌঁছেছে। এক টেলিগ্রাম বার্তায় ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘স্থানীয়রা নিজেদের জীবন বাঁচাতে খেরসন ছাড়ছে। আমরা কাউকে জোর করছি না। তবে স্থানীয়দের কেউ কেউ অপেক্ষায় রয়েছে, ইউক্রেন সৈন্যরা কখন খেরসন পুনরুদ্ধার করবে।’
এদিকে খেরসনের বেসামরিক বাসিন্দাদের রাশিয়া ও রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলে স্থানান্তরের ব্যাপারে ইউক্রেন ও পশ্চিমা কর্মকর্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। খেরসনের অধিবাসীদের এভাবে স্থানান্তরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বানও জানিয়েছেন তাঁরা। কিয়েভের অভিযোগ, মস্কো হয়তো খেরসনের বাসিন্দাদের জিম্মি হিসেবে ব্যবহার করবে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন বাহিনীর ক্রমাগত পাল্টা আক্রমণের মধ্যেই রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলগুলোতে সামরিক আইন জারি করেছেন বলে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
বেসামরিক লোকদের জরুরি ভিত্তিতে খেরসন থেকে সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। খেরসন পুনরায় দখল করার উদ্দেশ্যে ইউক্রেনের সৈন্যরা পাল্টা আক্রমণ করতে পারে এমন ধারণা থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
গত শনিবার খেরসনের স্থানীয় প্রশাসন এক টেলিগ্রাম বার্তায় ইউক্রেন বাহিনীর আক্রমণের আশঙ্কা জানিয়ে স্থানীয় ব্যক্তিদের শহর ত্যাগের নির্দেশ দেয়। ওই নির্দেশে বলা হয়, স্থানীয়রা যেন নদীপথে রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলের নিরাপদ স্থানগুলোতে আশ্রয় নেয়।
এদিকে খেরসনের ক্রেমলিন সমর্থিত কর্তৃপক্ষ সব রুশ কর্মকর্তা এবং প্রায় ৬০ হাজার বেসামরিক মানুষকে নদীপথে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় নেতা ভ্লাদিমির সালদো বলেন, ‘ঘোষণা অনুযায়ী আমরা সুপরিকল্পিতভাবে এবং ধাপে ধাপে স্থানীয়দের সরিয়ে নেব।’
এ বিষয়ে আরেক কর্মকর্তা কিরিল স্ট্রেমুসভ জানান, খেরসন থেকে আনুমানিক ২৫ হাজার বাসিন্দা ইতিমধ্যে নদীপথে নিরাপদ স্থানে পৌঁছেছে। এক টেলিগ্রাম বার্তায় ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘স্থানীয়রা নিজেদের জীবন বাঁচাতে খেরসন ছাড়ছে। আমরা কাউকে জোর করছি না। তবে স্থানীয়দের কেউ কেউ অপেক্ষায় রয়েছে, ইউক্রেন সৈন্যরা কখন খেরসন পুনরুদ্ধার করবে।’
এদিকে খেরসনের বেসামরিক বাসিন্দাদের রাশিয়া ও রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলে স্থানান্তরের ব্যাপারে ইউক্রেন ও পশ্চিমা কর্মকর্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। খেরসনের অধিবাসীদের এভাবে স্থানান্তরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বানও জানিয়েছেন তাঁরা। কিয়েভের অভিযোগ, মস্কো হয়তো খেরসনের বাসিন্দাদের জিম্মি হিসেবে ব্যবহার করবে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন বাহিনীর ক্রমাগত পাল্টা আক্রমণের মধ্যেই রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলগুলোতে সামরিক আইন জারি করেছেন বলে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে