অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন দাবি করেছে, মাত্র এক দিনেই ১ হাজার ৪০ জন সেনা হারিয়েছে রাশিয়া। বুধ থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই ক্ষতির মুখোমুখি হয় পুতিনের দেশ। এর ফলে চলমান যুদ্ধে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশটি সবচেয়ে বাজে দিন কাটিয়েছে। এর আগে গত ২২ মার্চ রাশিয়া ১ হাজার ৫০ জন সেনা হারিয়েছিল বলে দাবি করেছে কিয়েভ।
এ বিষয়ে নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিয়েভের হিসেব অনুযায়ী—নতুন সংখ্যা যোগ হওয়ায় ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়ার হারানো সেনার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬২ হাজার ৯৮০ জন। এই সংখ্যাটি যুক্তরাষ্ট্রের অনুমিত সংখ্যার চেয়েও বেশি। গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছিল, ইউক্রেনের যুদ্ধে রাশিয়ার আহত ও নিহত সেনার সংখ্যা ৩ লাখ ১৫ হাজার।
আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী রাশিয়ার আরও ১৩টি ট্যাংক ধ্বংস করার দাবি করেছে। এর ফলে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির পর থেকে ধ্বংস হওয়া রুশ ট্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২৫৫টি। পাশাপাশি নতুন আরও ২৮টি রুশ আর্টিলারি অস্ত্র ধ্বংস করারও দাবি করেছে ইউক্রেন। এর ফলে ধ্বংস হওয়া রুশ আর্টিলারির সংখ্যা এখন ১১ হাজার ৮৩৬।
ইউক্রেনের দাবি করা এসব বিষয়কে স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি নিউজউইক। এ বিষয়ে তথ্য চেয়ে সংবাদমাধ্যমটির পক্ষ থেকে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে ই-মেইল করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজেদের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কিয়েভ কিংবা মস্কো কেউই কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি। তবে সম্প্রতি বিবিসি নিউজ রাশিয়ান এবং রাশিয়ান মিডিয়া আউটলেট মিডিয়াজোনা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির পর থেকে ৫০ হাজার রুশ সেনার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে।
এদিকে যুদ্ধে ইউক্রেন কত সেনা হারিয়েছে তা নিয়ে ২০২৩ সালের আগস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল নিউইয়র্ক টাইমস। সে সময় ইউক্রেনের নিহত সেনার সংখ্যা ৭০ হাজারের কাছাকাছি বলা হয়েছিল। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি তাঁর দেশের ৩১ হাজার সেনা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
গত কয়েক মাস ধরেই ইউক্রেনের বাহিনী গুরুতর গোলাবারুদ ঘাটতিতে ছিল। মূলত মার্কিন কর্তৃপক্ষের ৬১ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন পেতে বিলম্ব হওয়ার কারণেই এমন সংকট তৈরি হয়েছিল। তবে চলতি সপ্তাহেই ওই সহায়তা প্যাকেজটি মার্কিন কংগ্রেসে অনুমোদন পেয়েছে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত করতে সক্ষম এমজিএম-১৪০ মিসাইল সিস্টেম সরবরাহ করেছে। এই মিসাইল ব্যবহার করে ইতিমধ্যেই রুশ অধিকৃত ক্রিমিয়ার সামরিক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন।
ইউক্রেন দাবি করেছে, মাত্র এক দিনেই ১ হাজার ৪০ জন সেনা হারিয়েছে রাশিয়া। বুধ থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই ক্ষতির মুখোমুখি হয় পুতিনের দেশ। এর ফলে চলমান যুদ্ধে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশটি সবচেয়ে বাজে দিন কাটিয়েছে। এর আগে গত ২২ মার্চ রাশিয়া ১ হাজার ৫০ জন সেনা হারিয়েছিল বলে দাবি করেছে কিয়েভ।
এ বিষয়ে নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিয়েভের হিসেব অনুযায়ী—নতুন সংখ্যা যোগ হওয়ায় ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়ার হারানো সেনার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬২ হাজার ৯৮০ জন। এই সংখ্যাটি যুক্তরাষ্ট্রের অনুমিত সংখ্যার চেয়েও বেশি। গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছিল, ইউক্রেনের যুদ্ধে রাশিয়ার আহত ও নিহত সেনার সংখ্যা ৩ লাখ ১৫ হাজার।
আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী রাশিয়ার আরও ১৩টি ট্যাংক ধ্বংস করার দাবি করেছে। এর ফলে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির পর থেকে ধ্বংস হওয়া রুশ ট্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২৫৫টি। পাশাপাশি নতুন আরও ২৮টি রুশ আর্টিলারি অস্ত্র ধ্বংস করারও দাবি করেছে ইউক্রেন। এর ফলে ধ্বংস হওয়া রুশ আর্টিলারির সংখ্যা এখন ১১ হাজার ৮৩৬।
ইউক্রেনের দাবি করা এসব বিষয়কে স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি নিউজউইক। এ বিষয়ে তথ্য চেয়ে সংবাদমাধ্যমটির পক্ষ থেকে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে ই-মেইল করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজেদের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কিয়েভ কিংবা মস্কো কেউই কোনো পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি। তবে সম্প্রতি বিবিসি নিউজ রাশিয়ান এবং রাশিয়ান মিডিয়া আউটলেট মিডিয়াজোনা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির পর থেকে ৫০ হাজার রুশ সেনার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে।
এদিকে যুদ্ধে ইউক্রেন কত সেনা হারিয়েছে তা নিয়ে ২০২৩ সালের আগস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল নিউইয়র্ক টাইমস। সে সময় ইউক্রেনের নিহত সেনার সংখ্যা ৭০ হাজারের কাছাকাছি বলা হয়েছিল। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি তাঁর দেশের ৩১ হাজার সেনা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন।
গত কয়েক মাস ধরেই ইউক্রেনের বাহিনী গুরুতর গোলাবারুদ ঘাটতিতে ছিল। মূলত মার্কিন কর্তৃপক্ষের ৬১ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন পেতে বিলম্ব হওয়ার কারণেই এমন সংকট তৈরি হয়েছিল। তবে চলতি সপ্তাহেই ওই সহায়তা প্যাকেজটি মার্কিন কংগ্রেসে অনুমোদন পেয়েছে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত করতে সক্ষম এমজিএম-১৪০ মিসাইল সিস্টেম সরবরাহ করেছে। এই মিসাইল ব্যবহার করে ইতিমধ্যেই রুশ অধিকৃত ক্রিমিয়ার সামরিক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত যেকোনো দেশের অবৈধ অভিবাসী ও দাগি আসামিদের গ্রহণে রাজি হয়েছে মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদর। এই বিষয়ে সান সালভাদর ও ওয়াশিংটনের মধ্যে একটি চুক্তিও হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গতকাল সোমবার নজিরবিহীন ও আইনি দিক থেকে বিতর্কিত এই চুক্তির ঘোষণা দেন।
৮ মিনিট আগেভারতের ১৯৪৬ সালের ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী ফেরত পাঠানোর সুযোগ থাকার পরও শত শত অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কেন আটক করে রাখা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করছেন। পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের শরণার্থীদের জন্য নিবেদিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-তে অর্থায়ন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ ২০৫ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের এল পাসো থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টা আগে মার্কিন বিমানবাহিনীর একটি বিমানে করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
৩ ঘণ্টা আগে