যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় নেতা নির্বাচনের সময় যত দ্রুত ঘনিয়ে আসছে বিতর্ক তত বাড়ছে। সর্বশেষ এই বিতর্কের আগুনে ঘি ঢেলেছেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি তাঁর দলীয় এমপিদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, নেতা নির্বাচনে ঋষি সুনাককে ছাড়া যে কাউকে সমর্থন করুন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ৭ জুলাই দলীয় নেতার পদ থেকে পদ থেকে পদত্যাগ করেন বরিস জনসন। সে সময় তাঁর মন্ত্রিসভার অর্ধশতাধিক মন্ত্রী একযোগে পদত্যাগ করলে দলীয় প্রধানের পদ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। তবে কনজারভেটিভ পার্টির পরবর্তী দলীয় প্রধান নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বরিস জনসনের দলীয় প্রধানের পদ থেকে অপসারণের পেছনে অনেকেই ঋষি সুনাককেই দায়ী করে আসছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বরিস জনসনের সমর্থকেরা দলের মধ্যে ঋষি সুনাকের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছে।
বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র দ্য টাইমসকে জানিয়েছে, ‘বর্তমানে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে থাকা প্রতিটি মানুষ ঋষি সুনাককে অপছন্দ করে। এটি খুবই ব্যক্তিগত প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এটি খুবই অপমানজনক (দলীয় প্রধানের পদ হারানো) বরিসের জন্য। তাঁরা কেউই বরিসের দলীয় পদ হারানোর জন্য সাজিদ জাভিদকে দায়ী করে না। তাঁরা দায়ী করে ঋষিকে। তাঁদের ধারণা, ঋষি দীর্ঘ সময় ধরে বরিসকে অপসারণের পরিকল্পনা করেছেন।’
এদিকে, বরিস ঋষি সুনাককে সমর্থন না দিতে আহ্বান জানালেও এখন পর্যন্ত দলীয় নেতা নির্বাচনে তিনিই এগিয়ে রয়েছেন।
যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় নেতা নির্বাচনের সময় যত দ্রুত ঘনিয়ে আসছে বিতর্ক তত বাড়ছে। সর্বশেষ এই বিতর্কের আগুনে ঘি ঢেলেছেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তিনি তাঁর দলীয় এমপিদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, নেতা নির্বাচনে ঋষি সুনাককে ছাড়া যে কাউকে সমর্থন করুন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ৭ জুলাই দলীয় নেতার পদ থেকে পদ থেকে পদত্যাগ করেন বরিস জনসন। সে সময় তাঁর মন্ত্রিসভার অর্ধশতাধিক মন্ত্রী একযোগে পদত্যাগ করলে দলীয় প্রধানের পদ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। তবে কনজারভেটিভ পার্টির পরবর্তী দলীয় প্রধান নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বরিস জনসনের দলীয় প্রধানের পদ থেকে অপসারণের পেছনে অনেকেই ঋষি সুনাককেই দায়ী করে আসছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বরিস জনসনের সমর্থকেরা দলের মধ্যে ঋষি সুনাকের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছে।
বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র দ্য টাইমসকে জানিয়েছে, ‘বর্তমানে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে থাকা প্রতিটি মানুষ ঋষি সুনাককে অপছন্দ করে। এটি খুবই ব্যক্তিগত প্রতিদ্বন্দ্বিতা। এটি খুবই অপমানজনক (দলীয় প্রধানের পদ হারানো) বরিসের জন্য। তাঁরা কেউই বরিসের দলীয় পদ হারানোর জন্য সাজিদ জাভিদকে দায়ী করে না। তাঁরা দায়ী করে ঋষিকে। তাঁদের ধারণা, ঋষি দীর্ঘ সময় ধরে বরিসকে অপসারণের পরিকল্পনা করেছেন।’
এদিকে, বরিস ঋষি সুনাককে সমর্থন না দিতে আহ্বান জানালেও এখন পর্যন্ত দলীয় নেতা নির্বাচনে তিনিই এগিয়ে রয়েছেন।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৯ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১০ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগে