অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তান নিয়ে আন্তর্জাতিক আলোচনা আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। আগামী ২০ অক্টোবর এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির আফগান বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি জমির কাবুলভ বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন। তবে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
এর আগে গত মার্চেও একই ধরনের একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল মস্কো, যাতে আবদুল গনি বেরাদারের নেতৃত্বে তালেবানের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছিল। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে আরও ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এবং আফগান পুনর্গঠন কাউন্সিলের (এএইচসিএনআর) চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ।
আলোচনার পর রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং পাকিস্তান এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছিল। বিবৃতিতে সহিংসতা পরিহার করে আশরাফ গনি সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করতে বলা হয়েছিল। এএইচসিএনআরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তালেবান এসব বিষয়ে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর ধীরে ধীরে প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং প্রদেশ দখলে নিয়ে আগস্টের ১৫ তারিখ কাবুল দখলে নেয় তালেবান। আর আশরাফ গনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়।
উল্লেখ্য, আফগানিস্তানের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক বেশ পুরোনো এবং জটিল। ১৯৭৯-৮৯ সালের নয় বছরের যুদ্ধে সোভিয়েত সেনারা দেশটির ডানপন্থীদের বিরুদ্ধে অবিরাম অভিযান পরিচালনা করে। তখন তালেবানের জন্ম না হলেও মস্কো যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলে তাদের থেকেই পরবর্তীতে তালেবানের জন্ম হয়। অর্থাৎ তালেবানের সঙ্গে রাশিয়ার ঐতিহাসিক শত্রুতা থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতি অনেক ভিন্ন। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা চলে যাওয়ার পর যে কয়টা দেশ কাবুলে দূতাবাস চালু রেখেছে রাশিয়া তাদের মধ্যে অন্যতম। কাবুলে যে এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতা চলে তার সুফল তুলতে চাইছে রাশিয়া।
এ জন্য আফগানিস্তানের পার্শ্ববর্তী তাজিকিস্তানকে ব্যবহার করছে মস্কো। সাবেক সোভিয়েত রাশিয়ার অংশ তাজিকিস্তানে রয়েছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় বৈদেশিক সামরিক ঘাঁটি। আফগান সীমান্তের পাশে তারা সম্প্রতি যৌথ সামরিক মহড়াও করেছে। পাঞ্জশিরের পলাতক নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে তাজিকিস্তান। এসব বিষয় দিয়ে কাবুলের ওপর আধিপত্য বিস্তার করছে মস্কো।
আফগানিস্তান নিয়ে আন্তর্জাতিক আলোচনা আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। আগামী ২০ অক্টোবর এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির আফগান বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি জমির কাবুলভ বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন। তবে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
এর আগে গত মার্চেও একই ধরনের একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল মস্কো, যাতে আবদুল গনি বেরাদারের নেতৃত্বে তালেবানের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছিল। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে আরও ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এবং আফগান পুনর্গঠন কাউন্সিলের (এএইচসিএনআর) চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ।
আলোচনার পর রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং পাকিস্তান এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছিল। বিবৃতিতে সহিংসতা পরিহার করে আশরাফ গনি সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করতে বলা হয়েছিল। এএইচসিএনআরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তালেবান এসব বিষয়ে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর ধীরে ধীরে প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং প্রদেশ দখলে নিয়ে আগস্টের ১৫ তারিখ কাবুল দখলে নেয় তালেবান। আর আশরাফ গনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়।
উল্লেখ্য, আফগানিস্তানের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক বেশ পুরোনো এবং জটিল। ১৯৭৯-৮৯ সালের নয় বছরের যুদ্ধে সোভিয়েত সেনারা দেশটির ডানপন্থীদের বিরুদ্ধে অবিরাম অভিযান পরিচালনা করে। তখন তালেবানের জন্ম না হলেও মস্কো যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলে তাদের থেকেই পরবর্তীতে তালেবানের জন্ম হয়। অর্থাৎ তালেবানের সঙ্গে রাশিয়ার ঐতিহাসিক শত্রুতা থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতি অনেক ভিন্ন। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা চলে যাওয়ার পর যে কয়টা দেশ কাবুলে দূতাবাস চালু রেখেছে রাশিয়া তাদের মধ্যে অন্যতম। কাবুলে যে এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতা চলে তার সুফল তুলতে চাইছে রাশিয়া।
এ জন্য আফগানিস্তানের পার্শ্ববর্তী তাজিকিস্তানকে ব্যবহার করছে মস্কো। সাবেক সোভিয়েত রাশিয়ার অংশ তাজিকিস্তানে রয়েছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় বৈদেশিক সামরিক ঘাঁটি। আফগান সীমান্তের পাশে তারা সম্প্রতি যৌথ সামরিক মহড়াও করেছে। পাঞ্জশিরের পলাতক নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে তাজিকিস্তান। এসব বিষয় দিয়ে কাবুলের ওপর আধিপত্য বিস্তার করছে মস্কো।
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিম বেলুচিস্তানে রেলপথে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ট্রেনে হামলা চালিয়েছিল বিদ্রোহীরা। এই হামলার দায় স্বীকার করা বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) ট্রেন ছিনতাইয়ের দৃশ্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।
৩৪ মিনিট আগেপাকিস্তানে গতকাল মঙ্গলবার বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা একটি ট্রেন ছিনতাই করে প্রায় ৫০০ যাত্রীকে জিম্মি করে। পরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। এই সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেলুচিস্তানে স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তানের বোলান জেলার কাছে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন জিম্মি করে স্থানীয় বিদ্রোহীরা। প্রায় সাড়ে ৪০০ যাত্রীবাহী জাফর এক্সপ্রেস থেকে এখন পর্যন্ত ১৯০ জনকে উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উদ্ধার অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ৩০ বিদ্রোহী...
১ ঘণ্টা আগেমর্মান্তিক এই ঘটনায় নেপাল সরকারের অবস্থান ছিল অমানবিক। হতাহতদের পরিবারকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। তাদের যুক্তি ছিল—দর্শকেরা নিজের ইচ্ছায় খেলা দেখতে গেছে। সেখানে যা ঘটেছে তাতে সরকারের কোনো হাত ছিল না। তাই, সরকার কোনো দায় নেবে না।
৩ ঘণ্টা আগে