অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী সংস্থা ভাগনার বিদ্রোহ শুরু করার পর প্রথম দিকে কিছু সময়ের জন্য ‘প্যারালাইজড’ হয়ে গিয়েছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বিষয়টি নিয়ে তিনি এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন, সে সময় কোনো সিদ্ধান্তই নিতে পারেননি। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) ইউক্রেন এবং পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।
গত ২৪ জুন রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করে ভাগনার। গোষ্ঠীটি ইউক্রেনের রণক্ষেত্র ছেড়ে রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে প্রবেশ করে একটি সেনাঘাঁটিও দখল করে নেয়। পরে রাশিয়ার প্রতিবেশী বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ শেষ হয় এবং ভাগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনসহ অধিকাংশ সৈন্যই বেলারুশে চলে যান।
গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ভাগনারের বিদ্রোহের দিন অর্থাৎ ২৪ জুন সারা দিন কোনো সিদ্ধান্তমূলক কাজ করেননি পুতিন। এমনকি কোনো নির্দেশও দেননি সেদিন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদ্রোহ শুরুর দুই থেকে তিন দিন আগে রুশ গোয়েন্দারা পুতিনকে বিদ্রোহের বিষয়ে জানিয়েছিল। তবে পুতিন বিষয়টিকে খুব একটা আমলে নেননি। এ বিষয়ে ইউরোপের একটি দেশের নিরাপত্তা বিভাগের গোয়েন্দা নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, ‘বিদ্রোহ শুরুর আগেই তা বানচাল করে দেওয়া এবং পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তার করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পুতিনের হাতে ছিল।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘এরপর যখন এটি (বিদ্রোহ) শুরু হয় তখন রুশ প্রশাসন প্যারালাইজড বা স্থবির হয়ে গিয়েছিল। সেখানে ব্যাপক দ্বান্দ্বিক অবস্থা বিরাজ করছিল। ফলে দীর্ঘ সময় তারা বিষয়টি নিয়ে কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতে হয় তা ভুলে গিয়েছিল।’
উল্লেখ্য, গত মাসে ভাগনারের বিদ্রোহ কয়েক দশকের মধ্যে রাশিয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুতর নিরাপত্তা সংকট হিসেবে হাজির হয়েছিল। ভাগনার বাহিনী এতটাই দ্রুত এগিয়েছিল যে তারা বিদ্রোহ শুরুর পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দক্ষিণ রাশিয়ার একটি শহর দখল করে এবং মস্কোর প্রায় ৫০০ কিলোমিটার কাছে চলে এসেছিল।
রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী সংস্থা ভাগনার বিদ্রোহ শুরু করার পর প্রথম দিকে কিছু সময়ের জন্য ‘প্যারালাইজড’ হয়ে গিয়েছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বিষয়টি নিয়ে তিনি এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন, সে সময় কোনো সিদ্ধান্তই নিতে পারেননি। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) ইউক্রেন এবং পশ্চিমা গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।
গত ২৪ জুন রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করে ভাগনার। গোষ্ঠীটি ইউক্রেনের রণক্ষেত্র ছেড়ে রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে প্রবেশ করে একটি সেনাঘাঁটিও দখল করে নেয়। পরে রাশিয়ার প্রতিবেশী বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ শেষ হয় এবং ভাগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনসহ অধিকাংশ সৈন্যই বেলারুশে চলে যান।
গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ভাগনারের বিদ্রোহের দিন অর্থাৎ ২৪ জুন সারা দিন কোনো সিদ্ধান্তমূলক কাজ করেননি পুতিন। এমনকি কোনো নির্দেশও দেননি সেদিন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদ্রোহ শুরুর দুই থেকে তিন দিন আগে রুশ গোয়েন্দারা পুতিনকে বিদ্রোহের বিষয়ে জানিয়েছিল। তবে পুতিন বিষয়টিকে খুব একটা আমলে নেননি। এ বিষয়ে ইউরোপের একটি দেশের নিরাপত্তা বিভাগের গোয়েন্দা নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, ‘বিদ্রোহ শুরুর আগেই তা বানচাল করে দেওয়া এবং পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তার করার জন্য পর্যাপ্ত সময় পুতিনের হাতে ছিল।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘এরপর যখন এটি (বিদ্রোহ) শুরু হয় তখন রুশ প্রশাসন প্যারালাইজড বা স্থবির হয়ে গিয়েছিল। সেখানে ব্যাপক দ্বান্দ্বিক অবস্থা বিরাজ করছিল। ফলে দীর্ঘ সময় তারা বিষয়টি নিয়ে কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতে হয় তা ভুলে গিয়েছিল।’
উল্লেখ্য, গত মাসে ভাগনারের বিদ্রোহ কয়েক দশকের মধ্যে রাশিয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুতর নিরাপত্তা সংকট হিসেবে হাজির হয়েছিল। ভাগনার বাহিনী এতটাই দ্রুত এগিয়েছিল যে তারা বিদ্রোহ শুরুর পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দক্ষিণ রাশিয়ার একটি শহর দখল করে এবং মস্কোর প্রায় ৫০০ কিলোমিটার কাছে চলে এসেছিল।
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
৬ ঘণ্টা আগেএপ্রিলের শুরুতেই এই পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদায়ের আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন অভিবাসীদের সুরক্ষায় এই অস্থায়ী আইনি মর্যাদা অনুমোদন করেন। গত সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই...
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস করছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যালেরি জালুঝনি। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউসে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ধরন পশ্চিমা বিশ্বের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র,
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৯ ঘণ্টা আগে