কদিন পরই ভ্যালেন্টাইন ডে। দিনটিকে সামনে রেখে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাজ্যের প্রেমিক-প্রেমিকারা। এই উদ্যাপনের প্রধান অনুষঙ্গ হলো ফুল। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, এবারের ভালোবাসা দিবসে তীব্র ফুলের সংকটে পড়বে ব্রিটিশ যুগলেরা। শুধু তাই নয়, যুক্তরাজ্যে ফুলের সংকট তীব্র হবে মা দিবসেও। এবার ১০ মার্চ পালিত হবে এই দিনটি।
আজ মঙ্গলবার এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশেষ দিনগুলোতে দেশটিতে এবার ফুল সংকটের মূলে রয়েছে ব্রেক্সিট। ফুল ও ফুলের গাছ উৎপাদনকারী ব্রিটিশ সংস্থা গার্ডেনিং-এক্সপ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস বনেট মত দিয়েছেন, ব্রেক্সিটের ফলে জারি করা বিভিন্ন নীতিমালার জন্য ইউরোপের অন্য দেশগুলো থেকে ফুল আমদানি করতে এবার নানা ঝক্কি-ঝামেলায় পড়তে হবে।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, নেদারল্যান্ডসের ফুল চাষিরা ব্রিটিশ সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন যেন ক্ষতির মুখ থেকে তাঁদের বাঁচাতে ব্রেক্সিট পরবর্তী নীতিমালাগুলো শিথিল করা হয়।
ব্রেক্সিটের আওতায় গত ৩১ জানুয়ারি থেকে যুক্তরাজ্যে ইউরোপীয় রপ্তানিকারকদের সরবরাহ করা প্রাণী এবং উদ্ভিদের ওপর নতুন নীতিমালা প্রয়োগ করা হচ্ছে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, আমদানি করা ওই পণ্যগুলোর ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য শংসাপত্র প্রদান বাধ্যতামূলক করেছে ব্রিটিশ সরকার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন নীতিমালার অধীনে পোর্টগুলোতে আমদানি করা ফুল গাছ ও ফুলগুলোর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এই পরীক্ষা চালাতে গিয়ে বন্দরগুলোতে পণ্যবাহী লরিগুলোকে দীর্ঘ সময় লাইনে অবস্থান করতে হবে। ফলে কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষায় থেকে ফুলের গাছ ও ফুলের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়তে পারে। বিশেষ করে চন্দ্রমল্লিকা ও অর্কিডজাতীয় ফুলগুলোই সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। আর এই দুই ধরনের ফুলই যুক্তরাজ্যের ভালোবাসা দিবস এবং মা দিবসে জনপ্রিয় উপহার। এর মানে এবার হাজার হাজার প্রেমিক-প্রেমিকা এবং মায়েরা তাদের কাঙ্ক্ষিত ফুলের তোড়াটি মিস করতে পারেন। ভালোবাসার প্রকাশে বিষয়টি বিব্রতকরই হতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্যে কোমল মন ও প্রেমময় মানুষদের জন্য।
কদিন পরই ভ্যালেন্টাইন ডে। দিনটিকে সামনে রেখে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাজ্যের প্রেমিক-প্রেমিকারা। এই উদ্যাপনের প্রধান অনুষঙ্গ হলো ফুল। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, এবারের ভালোবাসা দিবসে তীব্র ফুলের সংকটে পড়বে ব্রিটিশ যুগলেরা। শুধু তাই নয়, যুক্তরাজ্যে ফুলের সংকট তীব্র হবে মা দিবসেও। এবার ১০ মার্চ পালিত হবে এই দিনটি।
আজ মঙ্গলবার এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশেষ দিনগুলোতে দেশটিতে এবার ফুল সংকটের মূলে রয়েছে ব্রেক্সিট। ফুল ও ফুলের গাছ উৎপাদনকারী ব্রিটিশ সংস্থা গার্ডেনিং-এক্সপ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস বনেট মত দিয়েছেন, ব্রেক্সিটের ফলে জারি করা বিভিন্ন নীতিমালার জন্য ইউরোপের অন্য দেশগুলো থেকে ফুল আমদানি করতে এবার নানা ঝক্কি-ঝামেলায় পড়তে হবে।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, নেদারল্যান্ডসের ফুল চাষিরা ব্রিটিশ সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন যেন ক্ষতির মুখ থেকে তাঁদের বাঁচাতে ব্রেক্সিট পরবর্তী নীতিমালাগুলো শিথিল করা হয়।
ব্রেক্সিটের আওতায় গত ৩১ জানুয়ারি থেকে যুক্তরাজ্যে ইউরোপীয় রপ্তানিকারকদের সরবরাহ করা প্রাণী এবং উদ্ভিদের ওপর নতুন নীতিমালা প্রয়োগ করা হচ্ছে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, আমদানি করা ওই পণ্যগুলোর ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য শংসাপত্র প্রদান বাধ্যতামূলক করেছে ব্রিটিশ সরকার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন নীতিমালার অধীনে পোর্টগুলোতে আমদানি করা ফুল গাছ ও ফুলগুলোর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এই পরীক্ষা চালাতে গিয়ে বন্দরগুলোতে পণ্যবাহী লরিগুলোকে দীর্ঘ সময় লাইনে অবস্থান করতে হবে। ফলে কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষায় থেকে ফুলের গাছ ও ফুলের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়তে পারে। বিশেষ করে চন্দ্রমল্লিকা ও অর্কিডজাতীয় ফুলগুলোই সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। আর এই দুই ধরনের ফুলই যুক্তরাজ্যের ভালোবাসা দিবস এবং মা দিবসে জনপ্রিয় উপহার। এর মানে এবার হাজার হাজার প্রেমিক-প্রেমিকা এবং মায়েরা তাদের কাঙ্ক্ষিত ফুলের তোড়াটি মিস করতে পারেন। ভালোবাসার প্রকাশে বিষয়টি বিব্রতকরই হতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্যে কোমল মন ও প্রেমময় মানুষদের জন্য।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৬ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে