অনলাইন ডেস্ক
গত জুলাইয়ে নিরঙ্কুশ জয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হন লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার। কনজারভেটিভ পার্টির ঋষি সুনাকের ব্যর্থতার পর পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দায়িত্ব কাঁধে নেন স্টারমার।
কিন্তু তাঁর মেয়াদ চার মাস পেরোনোর আগেই যেন তাঁর ওপর ভরসা হারাচ্ছে ব্রিটেনবাসী। যুক্তরাজ্যে আবারও সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়ে এক পিটিশনে ১৭ লাখ মানুষ সই করেছেন। লেবার সরকারের নীতি ও নির্বাচন-পরবর্তী কার্যক্রম নিয়ে ব্যাপক অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ এই পিটিশন।
পিটিশন হলো কোনো বিষয়ে সমর্থন বা বিরোধিতা জানাতে একটি লিখিত আবেদন বা অনুরোধ, যেখানে জনগণের বা অনেক মানুষের সমর্থনের প্রমাণস্বরূপ সই নেওয়া হয়।
যুক্তরাজ্যে কোনো পিটিশন যদি ১০ হাজার স্বাক্ষর পায়, তবে সরকার সেই পিটিশনে প্রতিক্রিয়া জানাবে। আর যদি ১ লাখ সই পায়, তবে এটি পার্লামেন্টে আলোচনার জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে।
যুক্তরাজ্যে নতুন করে নির্বাচনের পিটিশনে লেখা হয়েছে, ‘আমি আরেকটি সাধারণ নির্বাচন চাই। আমি বিশ্বাস করি, বর্তমান লেবার সরকার তাদের নির্বাচনপূর্ব প্রতিশ্রুতি থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সর্বশেষ আপডেটে দেখা যায়, পিটিশনে ১৭ লাখ ৭১ হাজার ৪২৩ জন সই করেছেন এবং সইয়ের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। এই পিটিশনে ১৭ লাখেরও বেশি সমর্থনের বিষয়টি নিয়ে এক পোস্টে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন এক্সের সিইও ইলন মাস্ক। মাস্ক লেখেন, ব্রিটেনে পুনরায় নির্বাচনের পিটিশনে ৬ ঘণ্টায় ২ লাখ সই। লেবার পার্টিকে অপদস্থ করে ছাড়ল ব্রিটিশ জনগণ!
যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে সস্তা পাব ওয়াগন অ্যান্ড হর্সেস–এর মালিক মাইকেল ওয়েস্টউড এই পিটিশনটি শুরু করেছিলেন। ওয়েস্টউড বলেন, তিনি কখনো কল্পনাও করেননি যে মাস্ক তাঁর পিটিশনটি শেয়ার করবেন।
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কিছুই হচ্ছে না অভিযোগ করে ওয়েস্টউড বলেন, ‘ব্রিটেনের মানুষ এখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। তাঁরা দেখেছে যে আমেরিকায় কী ঘটেছে এবং আমি মনে করি এটি প্রভাব ফেলেছে। যদি মানুষ একত্রিত হয়ে ভোট দেয়, তবে আমরা পরিবর্তন আনতে পারব।’
আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা ও জনমত জরিপ প্রতিষ্ঠান আইপিএসওএসের একটি জরিপে দেখা যায়, চলতি বছরের শুরুতে সাধারণ নির্বাচনের পর লেবার সরকারের ভাগ্য দ্রুত খারাপ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের জনপ্রিয়তা তীব্রভাবে হ্রাস পেয়েছে।
যুক্তরাজ্যের প্রায় অর্ধেক (৪৯ শতাংশ) বাসিন্দা লেবার পার্টিকে ‘অশুভ’ বলে মনে করে। প্রতি পাঁচজন ব্রিটিশ নাগরিকের মধ্যে দুইজন মনে করেন যে, লেবার সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা আরও খারাপ অবস্থায় রয়েছে।
আর ৫৬ শতাংশ বিশ্বাস করে, ব্রিটেন ভুল পথে এগোচ্ছে। আর ১৯ শতাংশ মনে করে দেশ সঠিক পথে চলছে। এই চিত্র ব্রিটেনের জনগণের হতাশা ও নৈরাশ্যের চিত্র দেখাচ্ছে।
গত জুলাইয়ে নিরঙ্কুশ জয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হন লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার। কনজারভেটিভ পার্টির ঋষি সুনাকের ব্যর্থতার পর পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দায়িত্ব কাঁধে নেন স্টারমার।
কিন্তু তাঁর মেয়াদ চার মাস পেরোনোর আগেই যেন তাঁর ওপর ভরসা হারাচ্ছে ব্রিটেনবাসী। যুক্তরাজ্যে আবারও সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়ে এক পিটিশনে ১৭ লাখ মানুষ সই করেছেন। লেবার সরকারের নীতি ও নির্বাচন-পরবর্তী কার্যক্রম নিয়ে ব্যাপক অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ এই পিটিশন।
পিটিশন হলো কোনো বিষয়ে সমর্থন বা বিরোধিতা জানাতে একটি লিখিত আবেদন বা অনুরোধ, যেখানে জনগণের বা অনেক মানুষের সমর্থনের প্রমাণস্বরূপ সই নেওয়া হয়।
যুক্তরাজ্যে কোনো পিটিশন যদি ১০ হাজার স্বাক্ষর পায়, তবে সরকার সেই পিটিশনে প্রতিক্রিয়া জানাবে। আর যদি ১ লাখ সই পায়, তবে এটি পার্লামেন্টে আলোচনার জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে।
যুক্তরাজ্যে নতুন করে নির্বাচনের পিটিশনে লেখা হয়েছে, ‘আমি আরেকটি সাধারণ নির্বাচন চাই। আমি বিশ্বাস করি, বর্তমান লেবার সরকার তাদের নির্বাচনপূর্ব প্রতিশ্রুতি থেকে পিছিয়ে গেছে।’
সর্বশেষ আপডেটে দেখা যায়, পিটিশনে ১৭ লাখ ৭১ হাজার ৪২৩ জন সই করেছেন এবং সইয়ের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। এই পিটিশনে ১৭ লাখেরও বেশি সমর্থনের বিষয়টি নিয়ে এক পোস্টে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন এক্সের সিইও ইলন মাস্ক। মাস্ক লেখেন, ব্রিটেনে পুনরায় নির্বাচনের পিটিশনে ৬ ঘণ্টায় ২ লাখ সই। লেবার পার্টিকে অপদস্থ করে ছাড়ল ব্রিটিশ জনগণ!
যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে সস্তা পাব ওয়াগন অ্যান্ড হর্সেস–এর মালিক মাইকেল ওয়েস্টউড এই পিটিশনটি শুরু করেছিলেন। ওয়েস্টউড বলেন, তিনি কখনো কল্পনাও করেননি যে মাস্ক তাঁর পিটিশনটি শেয়ার করবেন।
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কিছুই হচ্ছে না অভিযোগ করে ওয়েস্টউড বলেন, ‘ব্রিটেনের মানুষ এখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। তাঁরা দেখেছে যে আমেরিকায় কী ঘটেছে এবং আমি মনে করি এটি প্রভাব ফেলেছে। যদি মানুষ একত্রিত হয়ে ভোট দেয়, তবে আমরা পরিবর্তন আনতে পারব।’
আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা ও জনমত জরিপ প্রতিষ্ঠান আইপিএসওএসের একটি জরিপে দেখা যায়, চলতি বছরের শুরুতে সাধারণ নির্বাচনের পর লেবার সরকারের ভাগ্য দ্রুত খারাপ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের জনপ্রিয়তা তীব্রভাবে হ্রাস পেয়েছে।
যুক্তরাজ্যের প্রায় অর্ধেক (৪৯ শতাংশ) বাসিন্দা লেবার পার্টিকে ‘অশুভ’ বলে মনে করে। প্রতি পাঁচজন ব্রিটিশ নাগরিকের মধ্যে দুইজন মনে করেন যে, লেবার সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারা আরও খারাপ অবস্থায় রয়েছে।
আর ৫৬ শতাংশ বিশ্বাস করে, ব্রিটেন ভুল পথে এগোচ্ছে। আর ১৯ শতাংশ মনে করে দেশ সঠিক পথে চলছে। এই চিত্র ব্রিটেনের জনগণের হতাশা ও নৈরাশ্যের চিত্র দেখাচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবাল ভারতের ২০২৫ সালের ফেডারেল বাজেট এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর এর প্রভাব নিয়ে কনস্টান্টিনো জেভিয়ারের সঙ্গে কথা বলেছে। সাক্ষাৎকারে ভারতের কূটনৈতিক সক্ষমতা এবং এর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে...
৩১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়ায় এবার একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বিধ্বস্ত হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় অন্তত ৬ জন নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে উত্তর-পূর্ব ফিলাডেলফিয়ার এক আবাসিক এলাকায় টুইন-ইঞ্জিন মেডেভাক বা রোগী বহনকারী বিমান বিধ্বস্ত...
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত জাতীয় প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা পরিষদ গতকাল শুক্রবার রাজধানী নেপিডোতে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়। পরে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়
১ ঘণ্টা আগেসীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
১০ ঘণ্টা আগে