নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণ দেখিয়ে ইউক্রেন সীমান্তে দেশের এ তৃতীয়াংশ সেনা মোতায়েন করেছে বেলারুশ। দেশটির প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর একটি সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকার উদ্ধৃত করে রোববার এই খবর জানিয়েছে ইউক্রেন ইনডিপেনডেন্ট।
গত ১৫ আগস্ট রাশিয়া টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, তিনি তাঁর সেনাবাহিনীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ইউক্রেনের সঙ্গে সীমান্তে জড়ো করেছেন। ইউক্রেন সীমান্তে দেশটির আগে থেকেই মোতায়েন রাখা ১ লাখ ২০ হাজার সেনার সঙ্গে সম্প্রতি আরও বিপুলসংখ্যক সেনার সমাবেশ ঘটানো হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিয়ে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘ইউক্রেনের আগ্রাসী নীতি দেখে আমরা কিছু নির্দিষ্ট পয়েন্টে আমাদের সেনা মোতায়েন করেছি। যেমনটা প্রয়োজন হয় যুদ্ধ বা প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে। পুরো সীমান্তজুড়ে।’
সেনাবাহিনীর ‘আলফা’ ও ‘আলমাজ’ নামে দুটি বিশেষ ইউনিট ইউক্রেনের সীমান্তে কাজ করছে বলেও তিনি জানান। লুকাশেঙ্কো বিশ্বাস করেন, ইউক্রেনীয় বাহিনী বর্তমানে বেলারুশ সীমান্তের দিকে মুখ ফিরিয়ে রেখেছে। কারণ তাঁরা মনে করে, পুতিন বেলারুশের ভূখণ্ড থেকে আবারও আক্রমণ করবে।
ইউক্রেনের বাহিনীর এমন মনোভাবকে হুমকির কারণ হিসেবে বিবেচনা করেছে বেলারুশ। আর তাই বিপুল সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছে দেশটি। লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘সেখানে যা ছিল তা শক্তিশালী করার জন্য প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সেনাবাহিনী স্থানান্তর করতে বাধ্য হয়েছি।’
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের ঘনিষ্ঠ এই মিত্র আরও বলেন, ‘ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে আমাদের সৈন্য অপসারণ করা মৃত্যুর সমান হবে।’
লুকাশেঙ্কো দাবি করেন, ইউক্রেন অতিরিক্ত বাহিনী প্রত্যাহার করে নিলে বেলারুশও অতিরিক্ত বাহিনী সরিয়ে নিতে প্রস্তুত আছে। তবে, সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসনে রাশিয়া এবং পুতিনকে পুরোপুরি সমর্থন দেওয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
লুকাশেঙ্কো আরও জানান, বেলারুশের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের ক্ষেত্রে সামরিক সহায়তা প্রদানের জন্য সেনা মোতায়েন করবে রাশিয়াও।
নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণ দেখিয়ে ইউক্রেন সীমান্তে দেশের এ তৃতীয়াংশ সেনা মোতায়েন করেছে বেলারুশ। দেশটির প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর একটি সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকার উদ্ধৃত করে রোববার এই খবর জানিয়েছে ইউক্রেন ইনডিপেনডেন্ট।
গত ১৫ আগস্ট রাশিয়া টিভি চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, তিনি তাঁর সেনাবাহিনীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ইউক্রেনের সঙ্গে সীমান্তে জড়ো করেছেন। ইউক্রেন সীমান্তে দেশটির আগে থেকেই মোতায়েন রাখা ১ লাখ ২০ হাজার সেনার সঙ্গে সম্প্রতি আরও বিপুলসংখ্যক সেনার সমাবেশ ঘটানো হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিয়ে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘ইউক্রেনের আগ্রাসী নীতি দেখে আমরা কিছু নির্দিষ্ট পয়েন্টে আমাদের সেনা মোতায়েন করেছি। যেমনটা প্রয়োজন হয় যুদ্ধ বা প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে। পুরো সীমান্তজুড়ে।’
সেনাবাহিনীর ‘আলফা’ ও ‘আলমাজ’ নামে দুটি বিশেষ ইউনিট ইউক্রেনের সীমান্তে কাজ করছে বলেও তিনি জানান। লুকাশেঙ্কো বিশ্বাস করেন, ইউক্রেনীয় বাহিনী বর্তমানে বেলারুশ সীমান্তের দিকে মুখ ফিরিয়ে রেখেছে। কারণ তাঁরা মনে করে, পুতিন বেলারুশের ভূখণ্ড থেকে আবারও আক্রমণ করবে।
ইউক্রেনের বাহিনীর এমন মনোভাবকে হুমকির কারণ হিসেবে বিবেচনা করেছে বেলারুশ। আর তাই বিপুল সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছে দেশটি। লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘সেখানে যা ছিল তা শক্তিশালী করার জন্য প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সেনাবাহিনী স্থানান্তর করতে বাধ্য হয়েছি।’
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের ঘনিষ্ঠ এই মিত্র আরও বলেন, ‘ইউক্রেনের সীমান্ত থেকে আমাদের সৈন্য অপসারণ করা মৃত্যুর সমান হবে।’
লুকাশেঙ্কো দাবি করেন, ইউক্রেন অতিরিক্ত বাহিনী প্রত্যাহার করে নিলে বেলারুশও অতিরিক্ত বাহিনী সরিয়ে নিতে প্রস্তুত আছে। তবে, সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসনে রাশিয়া এবং পুতিনকে পুরোপুরি সমর্থন দেওয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
লুকাশেঙ্কো আরও জানান, বেলারুশের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের ক্ষেত্রে সামরিক সহায়তা প্রদানের জন্য সেনা মোতায়েন করবে রাশিয়াও।
চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
৮ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
১০ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
১১ ঘণ্টা আগে