অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর দেশটিতে অন্যতম বড় এক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। আজ শুক্রবারের ওই হামলায় ১২ জন নিহত এবং আরও ডজনখানেক আহত হয়েছে বলে ইউক্রেনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কিয়েভের আবাসিক ভবনসহ দেশটির দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলেও হামলা চালানো হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
দক্ষিণ ও পশ্চিম কিয়েভের সামরিক প্রশাসন জানিয়েছে, কিয়েভের একটি ক্ষতিগ্রস্ত গুদামের ধ্বংসাবশেষের নীচে দশজন লোক আটকা পড়েছে। এ ছাড়া হামলায় দিনিপ্রো শহরে একটি প্রসূতি ওয়ার্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে গভর্নর জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা কিয়েভের মিত্রদেরকে সমর্থন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘আজ, লাখ লাখ ইউক্রেনীয় বিস্ফোরণের বিকট শব্দে জেগে উঠেছে। আমি চাই ইউক্রেনের সেই বিস্ফোরণের শব্দ যেন সারা বিশ্বে শোনা যায়।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রায় দুই বছর। চলতি বছরও শেষ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে। বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী যুদ্ধক্ষেত্রে কিয়েভের ভবিষ্যত নির্ধারণের জন্য পশ্চিমা সামরিক ও আর্থিক সহায়তার মাত্রা কেমন হবে বা আদৌ সহায়তা তাদের দেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যেই দেশটিতে বড় মাপের বিমান হামলা চালিয়েছে মস্কো।
রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি টেলিগ্রামে বলেছেন, ‘রাশিয়া তাঁর অস্ত্রাগারে যা কিছু আছে তা নিয়ে আক্রমণ করেছে...প্রায় ১১০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছিল। এসবের বেশিরভাগই গুলি করে ধ্বংস করা হয়েছে।’
এয়ার ফোর্স কমান্ডার মাইকোলা ওলেশচুক বলেছেন, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আক্রমণের পর থেকে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় এরিয়াল ব্যারেজ ছিল আজকের হামলাটি। আকাশপথে সবচেয়ে বড় হামলা বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
সেনাপ্রধান জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনি বলেছেন, হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এবং শিল্প ও সামরিক স্থাপনা। রাশিয়ার পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
জ্বালানি মন্ত্রণালয় দক্ষিণ ওডেসা, উত্তর-পূর্ব খারকিভ, সেন্ট্রাল দিনিপ্রপেত্রোভস্ক ও মধ্য কিয়েভ অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কথা জানিয়েছে।
ইউক্রেন কয়েক সপ্তাহ ধরে সতর্ক করে আসছে, জ্বালানি ব্যবস্থায় বড় ধরনের বিমান হামলা চালাতে ক্ষেপণাস্ত্র মজুত করতে পারে রাশিয়া। গত বছর দেশটির পাওয়ার গ্রিডে হামলা করেছিল রাশিয়া। এতে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ।
দিনিপ্রোপেত্রোভস্কের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে পাঁচজন নিহত হয়েছে। এই অঞ্চলের একটি শপিং সেন্টার, ব্যক্তিগত বাড়ি ও একটি ছয় তলা আবাসিক ভবনে ক্ষেপাণাস্ত্র আঘাত হেনেছে।
মেয়র ভিতালি ক্লিৎস্কো বলেছেন, কিয়েভের একটি গুদামে একজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। আবাসিক ভবন ও একটি জনবসতিহীন ভবনেও আঘাত হেনেছে।
আঞ্চলিক গভর্নর বলেছেন, কৃষ্ণসাগর বন্দর শহর ওডেসায় তিনজন নিহত হয়েছে ও আবাসিক ভবনগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে দুই শিশুসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। ন্যাটো সদস্য পোল্যান্ডের সীমান্তবর্তী লাভিভ অঞ্চলের একটি জটিল অবকাঠামো সুবিধায় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত নিশ্চিত করা হয়েছে।
লাভিভ শহরের একটি ক্ষতিগ্রস্ত বহুতল আবাসিক ভবনে একজন নিহত হয়েছেন। তিনটি স্কুল ও একটি কিন্ডারগার্টেনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর খারকিভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় একটি গুদাম, শিল্প স্থাপনা, একটি চিকিৎসা সুবিধা ও একটি পরিবহন ডিপো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হামলায় একজন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন।
ক্ষেপণাস্ত্র দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর জাপোরিঝিয়ায় বেশ কয়েকটি অবকাঠামোতে আঘাত হানে। এতে একজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর দেশটিতে অন্যতম বড় এক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। আজ শুক্রবারের ওই হামলায় ১২ জন নিহত এবং আরও ডজনখানেক আহত হয়েছে বলে ইউক্রেনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কিয়েভের আবাসিক ভবনসহ দেশটির দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলেও হামলা চালানো হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
দক্ষিণ ও পশ্চিম কিয়েভের সামরিক প্রশাসন জানিয়েছে, কিয়েভের একটি ক্ষতিগ্রস্ত গুদামের ধ্বংসাবশেষের নীচে দশজন লোক আটকা পড়েছে। এ ছাড়া হামলায় দিনিপ্রো শহরে একটি প্রসূতি ওয়ার্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে গভর্নর জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা কিয়েভের মিত্রদেরকে সমর্থন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘আজ, লাখ লাখ ইউক্রেনীয় বিস্ফোরণের বিকট শব্দে জেগে উঠেছে। আমি চাই ইউক্রেনের সেই বিস্ফোরণের শব্দ যেন সারা বিশ্বে শোনা যায়।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রায় দুই বছর। চলতি বছরও শেষ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে। বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী যুদ্ধক্ষেত্রে কিয়েভের ভবিষ্যত নির্ধারণের জন্য পশ্চিমা সামরিক ও আর্থিক সহায়তার মাত্রা কেমন হবে বা আদৌ সহায়তা তাদের দেওয়া হবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যেই দেশটিতে বড় মাপের বিমান হামলা চালিয়েছে মস্কো।
রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি টেলিগ্রামে বলেছেন, ‘রাশিয়া তাঁর অস্ত্রাগারে যা কিছু আছে তা নিয়ে আক্রমণ করেছে...প্রায় ১১০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছিল। এসবের বেশিরভাগই গুলি করে ধ্বংস করা হয়েছে।’
এয়ার ফোর্স কমান্ডার মাইকোলা ওলেশচুক বলেছেন, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে আক্রমণের পর থেকে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় এরিয়াল ব্যারেজ ছিল আজকের হামলাটি। আকাশপথে সবচেয়ে বড় হামলা বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
সেনাপ্রধান জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনি বলেছেন, হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এবং শিল্প ও সামরিক স্থাপনা। রাশিয়ার পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
জ্বালানি মন্ত্রণালয় দক্ষিণ ওডেসা, উত্তর-পূর্ব খারকিভ, সেন্ট্রাল দিনিপ্রপেত্রোভস্ক ও মধ্য কিয়েভ অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কথা জানিয়েছে।
ইউক্রেন কয়েক সপ্তাহ ধরে সতর্ক করে আসছে, জ্বালানি ব্যবস্থায় বড় ধরনের বিমান হামলা চালাতে ক্ষেপণাস্ত্র মজুত করতে পারে রাশিয়া। গত বছর দেশটির পাওয়ার গ্রিডে হামলা করেছিল রাশিয়া। এতে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ।
দিনিপ্রোপেত্রোভস্কের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে পাঁচজন নিহত হয়েছে। এই অঞ্চলের একটি শপিং সেন্টার, ব্যক্তিগত বাড়ি ও একটি ছয় তলা আবাসিক ভবনে ক্ষেপাণাস্ত্র আঘাত হেনেছে।
মেয়র ভিতালি ক্লিৎস্কো বলেছেন, কিয়েভের একটি গুদামে একজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। আবাসিক ভবন ও একটি জনবসতিহীন ভবনেও আঘাত হেনেছে।
আঞ্চলিক গভর্নর বলেছেন, কৃষ্ণসাগর বন্দর শহর ওডেসায় তিনজন নিহত হয়েছে ও আবাসিক ভবনগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে দুই শিশুসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। ন্যাটো সদস্য পোল্যান্ডের সীমান্তবর্তী লাভিভ অঞ্চলের একটি জটিল অবকাঠামো সুবিধায় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত নিশ্চিত করা হয়েছে।
লাভিভ শহরের একটি ক্ষতিগ্রস্ত বহুতল আবাসিক ভবনে একজন নিহত হয়েছেন। তিনটি স্কুল ও একটি কিন্ডারগার্টেনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর খারকিভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় একটি গুদাম, শিল্প স্থাপনা, একটি চিকিৎসা সুবিধা ও একটি পরিবহন ডিপো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হামলায় একজন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন।
ক্ষেপণাস্ত্র দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর জাপোরিঝিয়ায় বেশ কয়েকটি অবকাঠামোতে আঘাত হানে। এতে একজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্র দেশ, বিশেষত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির অভিযোগের কারণে ট্রাম্প এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছেন
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে মেক্সিকো তাদের উত্তরের সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বুধবার সিউদাদ হুয়ারেজ ও টেক্সাসের এল পাসোর মধ্যবর্তী সীমান্তে মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড ও সেনাবাহিনীর ট্রাকের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
২ ঘণ্টা আগেফোর্বসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার সকালে দেওজির এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি তাঁর অফিসে বসে আছেন এবং একটি কাগজে ডলারের সাইনসহ তাঞ্জানিয়া লেখা একটি কাগজ ধরে আছেন। ওই কাগজে লেখা সংকেতটি ছিল মূলত একটি ক্রিপটো কারেন্সির...
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেনাবাহিনীকে এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন গাজার যে কোনো বাসিন্দা চাইলে অন্য দেশে চলে যেতে পারেন। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন—
৩ ঘণ্টা আগে