যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের দপ্তর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে ইংরেজ ভাস্কর হেনরি মুরের তৈরি এক নারীর ভাস্কর্য বসানো হয়েছে। ভাস্কর্যটির পেছনে খরচ হয়েছে ১৫ লাখ পাউন্ড, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ১৮ কোটি। দেশের অর্থনীতির ক্রান্তিলগ্নে সরকারের অর্থায়নে এই ভাস্কর্য বসানোর বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে দেশটির জনগণ। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এমন ‘অপব্যয়’ করা নিয়ে চলছে সমালোচনা।
আজ রোববার দ্য সান নিউজ পেপারের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ওয়ার্কিং মডেল ফর সিটেড ওমেন’ ভাস্কর্যটি ১৯৮০ সালে ইংরেজ ভাস্কর হেনরি মুরের তৈরি করা। যা নিলামে করদাতাদের অর্থায়নের টাকায় গত মাসে কেনে দেশটির সরকারি আর্ট কালেকশন বিভাগ। যুক্তরাজ্য যেখানে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতিসহ অর্থনীতির নানা জটিলতায় ভুগছে, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে সেই সময়ে এমন বিলাসিতা জনমনে ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
এ বিষয়ে এক বিশেষজ্ঞ দ্য সান নিউজ পেপারকে বলেন, ‘মুরের এই ভাস্কর্যটি খুবই সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকর্ম। তবে এই সময়ে এসে জনগণের টাকায় এই ভাস্কর্য বসানোকে নিঃসন্দেহে অপব্যয় হিসেবে বিবেচনা করা যায়।’
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে অবশ্য বলা হয়েছে, কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির সিদ্ধান্তে ভাস্কর্য বসানো হয়নি। গত বৃহস্পতিবার এটি বসানো হয়েছে। বিগত ৪০ বছর ধরে ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটে মুরের তৈরি ভাস্কর্য রয়েছে। মুরের মৃত্যুর পর এই ভাস্করের দাতব্য ফাউন্ডেশনের অনুরোধে মাঝে মাঝে সেগুলো পরিবর্তন করা হয়।
যুক্তরাজ্যের আর্ট কালেকশন বিভাগের মালিকানায় ১৪ হাজারের বেশি মূল্যবান শিল্পকর্ম রয়েছে। যা দেশটির বিভিন্ন সরকারি দপ্তর এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রাখা আছে।
উল্লেখ্য, ইংরেজ ভাস্কর হেনরি মুর ১৯৮৬ সালে মারা যান। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বেশ কয়েকটি বিশ্ব বিখ্যাত ভাস্কর্য তৈরি করে গেছেন।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের দপ্তর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের বাগানে ইংরেজ ভাস্কর হেনরি মুরের তৈরি এক নারীর ভাস্কর্য বসানো হয়েছে। ভাস্কর্যটির পেছনে খরচ হয়েছে ১৫ লাখ পাউন্ড, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ১৮ কোটি। দেশের অর্থনীতির ক্রান্তিলগ্নে সরকারের অর্থায়নে এই ভাস্কর্য বসানোর বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে দেশটির জনগণ। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর এমন ‘অপব্যয়’ করা নিয়ে চলছে সমালোচনা।
আজ রোববার দ্য সান নিউজ পেপারের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ওয়ার্কিং মডেল ফর সিটেড ওমেন’ ভাস্কর্যটি ১৯৮০ সালে ইংরেজ ভাস্কর হেনরি মুরের তৈরি করা। যা নিলামে করদাতাদের অর্থায়নের টাকায় গত মাসে কেনে দেশটির সরকারি আর্ট কালেকশন বিভাগ। যুক্তরাজ্য যেখানে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতিসহ অর্থনীতির নানা জটিলতায় ভুগছে, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে সেই সময়ে এমন বিলাসিতা জনমনে ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
এ বিষয়ে এক বিশেষজ্ঞ দ্য সান নিউজ পেপারকে বলেন, ‘মুরের এই ভাস্কর্যটি খুবই সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকর্ম। তবে এই সময়ে এসে জনগণের টাকায় এই ভাস্কর্য বসানোকে নিঃসন্দেহে অপব্যয় হিসেবে বিবেচনা করা যায়।’
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে অবশ্য বলা হয়েছে, কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির সিদ্ধান্তে ভাস্কর্য বসানো হয়নি। গত বৃহস্পতিবার এটি বসানো হয়েছে। বিগত ৪০ বছর ধরে ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটে মুরের তৈরি ভাস্কর্য রয়েছে। মুরের মৃত্যুর পর এই ভাস্করের দাতব্য ফাউন্ডেশনের অনুরোধে মাঝে মাঝে সেগুলো পরিবর্তন করা হয়।
যুক্তরাজ্যের আর্ট কালেকশন বিভাগের মালিকানায় ১৪ হাজারের বেশি মূল্যবান শিল্পকর্ম রয়েছে। যা দেশটির বিভিন্ন সরকারি দপ্তর এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রাখা আছে।
উল্লেখ্য, ইংরেজ ভাস্কর হেনরি মুর ১৯৮৬ সালে মারা যান। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বেশ কয়েকটি বিশ্ব বিখ্যাত ভাস্কর্য তৈরি করে গেছেন।
নেপালে জেন-জেড প্রজন্মের নেতৃত্বে চলমান আন্দোলনে নতুন মোড় এসেছে। দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অচলাবস্থার বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ তরুণেরা দেশটির সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছে।
২ ঘণ্টা আগে১৯৬৩ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে চোই মাল-জা গুরুতর শারীরিক ক্ষতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। তাঁকে সে সময় ১০ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপরদিকে, তাঁর হামলাকারীকে মাত্র ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী হয়েও অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হয়েছিলেন চোই।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি, সিপিএন (মাওবাদী কেন্দ্র) চেয়ারম্যান পুষ্পকমল দাহাল, সিপিএন (একীভূত সমাজবাদী) চেয়ারম্যান মাধবকুমার নেপালসহ একাধিক মন্ত্রীকে নিরাপত্তার কারণে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণকেন্দ্র শিবপুরীতে রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজাপানের বিখ্যাত রেসের ঘোড়া হারু উরারা মারা গেছে ২৯ বছর বয়সে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) কোলিক রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় সে। জীবদ্দশায় একটিও দৌড়ে জয়ী না হলেও জাপানে ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আশাবাদের প্রতীক হয়ে উঠেছিল হারু উরারা।
৫ ঘণ্টা আগে