
বহুজাতিক অস্ত্র ব্যবসার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ফিলিস্তিনিপন্থী অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। যারা বিভিন্ন সময় যুক্তরাজ্যে ইসরায়েলি অস্ত্র কারখানাগুলোতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে থাকে। সম্প্রতিও তাঁরা নাকবা দিবসে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলে ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রাফায়েলের মালিকানাধীন পিয়ারসন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাদে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সে সব বিক্ষোভের মামলায় ইসরায়েলি দূতাবাস যুক্তরাজ্যের আদালতে হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করেছিল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এ সংক্রান্ত নথি ঘেঁটে রোববার (২০ আগস্ট) প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি এ তথ্য জানায়।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের বিচারের মামলায় লন্ডনে হস্তক্ষেপের চেষ্টা চালায় ইসরায়েলি দূতাবাস। দূতাবাস থেকে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে মামলাকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালানো হয়।
নথি ঘেঁটে এ বিষয়টিই প্রতীয়মান হয় যে—যুক্তরাজ্যের মাটিতে বিক্ষোভের মামলার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ের পরিচালক ডগলাস উইলসনকে চাপ প্রয়োগ করেছিল ইসরায়েলি দূতাবাস।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, নথিগুলোতে ব্যাপক সংশোধন করায় ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ঠিক কোন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চেয়েছিলেন সেটি এখন নির্দিষ্টভাবে বলার সুযোগ নেই। ইসরায়েলি দূতাবাসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ডগলাস উইলসনের বৈঠকের পর তাঁর পাঠানো একটি ই-মেইল বার্তায় দেখা যায়, ‘সিপিএস (ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিস) তাঁদের বিচারকার্যের সিদ্ধান্ত এবং বিচারকাজ স্বাধীনভাবে পরিচালনা করে। আইন কর্মকর্তারা সুনির্দিষ্ট কোনো মামলায় হস্তক্ষেপ করতে কিংবা সক্রিয় কার্যধারা সম্পর্কিত সমস্যা সম্পর্কে মন্তব্য করতে অপারগ।’
গত বছরের মে থেকে ই-মেইলে ইসরায়েলি দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বিতর্কিত পুলিশ, অপরাধ, আদালত এবং সাজা আইনের বিষয়ে রাজকীয় সম্মতি থাকার বিষয়টি অবহিত করেন উইলসন। যেখানে বিক্ষোভের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের বিষয় উল্লেখ করা আছে। কোলস্টন স্ট্যাচু মামলাটি অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় থেকে আপিল আদালতে পাঠানোর বিষয়টিও ই–মেইলে উল্লেখ আছে।
অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস থেকে এমন পর্যবেক্ষণের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারকেরা সিদ্ধান্ত নেন, যেসব বিক্ষোভকারীর বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য ফৌজদারি অপরাধ রয়েছে তাঁদের বিচারকার্য চলাকালীন মানবাধিকার সুরক্ষার বিষয়ের ওপর নির্ভর করা হবে না। যা প্রতিবাদের অধিকারকে আরও সীমিত করে।
কোলস্টন স্ট্যাচু প্রতিবাদের মামলাটি আপিলের সিদ্ধান্তের পর, প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের বিক্ষোভকারীরা এখন পরিবেশকর্মীদের মতো আগে মানবাধিকার সুরক্ষার আওতায় যেসব মামলায় খালাস পেতেন এখন দোষী সাব্যস্ত হচ্ছেন।
প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের আইনজীবী লিডিয়া ড্যাগোস্টিনো বলেন, প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের বিক্ষোভ সংক্রান্ত মামলাগুলো প্রভাবিত করার কতটা চেষ্টা হয়েছে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট তদন্ত হওয়া দরকার।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে দূতাবাস কর্মকর্তা এবং উইলসনের মধ্যে চিঠি চালাচালি হয়েছিল। আবার ইসরায়েলের অনুরোধেই এই চিঠিগুলোর প্রস্তাবে ব্যাপক সংশোধন করা হয়েছে। তবে অতীতে ইসরায়েলের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিপি লিভনিসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল। যেখানে লিভনির বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি হয়েছিল ২০০৯ সালে।
জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল উইলসন ব্যাখ্যা করেন কীভাবে ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার পদ্ধতিগুলোকে কঠোর করা হয়েছে, যেখানে এখন পাবলিক প্রসিকিউশন পরিচালকের সম্মতি লাগে। সেই সঙ্গে তিনি পরামর্শ দেন যে, ‘বিশেষ মিশন দায়মুক্তির’ জন্য পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ এবং ডেভেলপমেন্ট অফিসে আবেদন করা যেতে পারে। এর আগে লিভনিকে এই সুবিধা দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে কয়েক মাসব্যাপী দেশজুড়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভকে উপেক্ষা করে ইসরায়েলের জোট সরকার গত একটি আইন পাস করেছে। এই আইন বিচার বিভাগের ক্ষমতাকে সীমিত করে। মনে করা হয়, প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে দুর্নীতির অভিযোগ থেকে রক্ষা করতেই প্রচণ্ড আরব–বিদ্বেষী ক্ষমতাসীনদের এই উদ্যোগ।
নথির বিষয়ে জানতে চাইলে ইসরায়েলি দূতাবাসের মুখপাত্র দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, তাঁরা যুক্তরাজ্যের বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে সম্মান করেন। কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাজ্যের আইনি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করবে না ইসরায়েল। তবে যুক্তরাজ্যসহ সারা বিশ্বে ইসরায়েলের দূতাবাসগুলোর দায়িত্ব ইসরায়েলিরা যেখানেই থাকুন না কেন তাঁদের প্রতি খেয়াল রাখা এবং সহায়তা করা।

বহুজাতিক অস্ত্র ব্যবসার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ফিলিস্তিনিপন্থী অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। যারা বিভিন্ন সময় যুক্তরাজ্যে ইসরায়েলি অস্ত্র কারখানাগুলোতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে থাকে। সম্প্রতিও তাঁরা নাকবা দিবসে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলে ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রাফায়েলের মালিকানাধীন পিয়ারসন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাদে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সে সব বিক্ষোভের মামলায় ইসরায়েলি দূতাবাস যুক্তরাজ্যের আদালতে হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করেছিল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এ সংক্রান্ত নথি ঘেঁটে রোববার (২০ আগস্ট) প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি এ তথ্য জানায়।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের বিচারের মামলায় লন্ডনে হস্তক্ষেপের চেষ্টা চালায় ইসরায়েলি দূতাবাস। দূতাবাস থেকে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে মামলাকে প্রভাবিত করার চেষ্টা চালানো হয়।
নথি ঘেঁটে এ বিষয়টিই প্রতীয়মান হয় যে—যুক্তরাজ্যের মাটিতে বিক্ষোভের মামলার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ের পরিচালক ডগলাস উইলসনকে চাপ প্রয়োগ করেছিল ইসরায়েলি দূতাবাস।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, নথিগুলোতে ব্যাপক সংশোধন করায় ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ঠিক কোন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চেয়েছিলেন সেটি এখন নির্দিষ্টভাবে বলার সুযোগ নেই। ইসরায়েলি দূতাবাসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ডগলাস উইলসনের বৈঠকের পর তাঁর পাঠানো একটি ই-মেইল বার্তায় দেখা যায়, ‘সিপিএস (ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিস) তাঁদের বিচারকার্যের সিদ্ধান্ত এবং বিচারকাজ স্বাধীনভাবে পরিচালনা করে। আইন কর্মকর্তারা সুনির্দিষ্ট কোনো মামলায় হস্তক্ষেপ করতে কিংবা সক্রিয় কার্যধারা সম্পর্কিত সমস্যা সম্পর্কে মন্তব্য করতে অপারগ।’
গত বছরের মে থেকে ই-মেইলে ইসরায়েলি দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বিতর্কিত পুলিশ, অপরাধ, আদালত এবং সাজা আইনের বিষয়ে রাজকীয় সম্মতি থাকার বিষয়টি অবহিত করেন উইলসন। যেখানে বিক্ষোভের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের বিষয় উল্লেখ করা আছে। কোলস্টন স্ট্যাচু মামলাটি অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় থেকে আপিল আদালতে পাঠানোর বিষয়টিও ই–মেইলে উল্লেখ আছে।
অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস থেকে এমন পর্যবেক্ষণের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারকেরা সিদ্ধান্ত নেন, যেসব বিক্ষোভকারীর বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য ফৌজদারি অপরাধ রয়েছে তাঁদের বিচারকার্য চলাকালীন মানবাধিকার সুরক্ষার বিষয়ের ওপর নির্ভর করা হবে না। যা প্রতিবাদের অধিকারকে আরও সীমিত করে।
কোলস্টন স্ট্যাচু প্রতিবাদের মামলাটি আপিলের সিদ্ধান্তের পর, প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের বিক্ষোভকারীরা এখন পরিবেশকর্মীদের মতো আগে মানবাধিকার সুরক্ষার আওতায় যেসব মামলায় খালাস পেতেন এখন দোষী সাব্যস্ত হচ্ছেন।
প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের আইনজীবী লিডিয়া ড্যাগোস্টিনো বলেন, প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের বিক্ষোভ সংক্রান্ত মামলাগুলো প্রভাবিত করার কতটা চেষ্টা হয়েছে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট তদন্ত হওয়া দরকার।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে যুক্তরাজ্যে ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে দূতাবাস কর্মকর্তা এবং উইলসনের মধ্যে চিঠি চালাচালি হয়েছিল। আবার ইসরায়েলের অনুরোধেই এই চিঠিগুলোর প্রস্তাবে ব্যাপক সংশোধন করা হয়েছে। তবে অতীতে ইসরায়েলের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিপি লিভনিসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল। যেখানে লিভনির বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি হয়েছিল ২০০৯ সালে।
জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল উইলসন ব্যাখ্যা করেন কীভাবে ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার পদ্ধতিগুলোকে কঠোর করা হয়েছে, যেখানে এখন পাবলিক প্রসিকিউশন পরিচালকের সম্মতি লাগে। সেই সঙ্গে তিনি পরামর্শ দেন যে, ‘বিশেষ মিশন দায়মুক্তির’ জন্য পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ এবং ডেভেলপমেন্ট অফিসে আবেদন করা যেতে পারে। এর আগে লিভনিকে এই সুবিধা দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে কয়েক মাসব্যাপী দেশজুড়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভকে উপেক্ষা করে ইসরায়েলের জোট সরকার গত একটি আইন পাস করেছে। এই আইন বিচার বিভাগের ক্ষমতাকে সীমিত করে। মনে করা হয়, প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে দুর্নীতির অভিযোগ থেকে রক্ষা করতেই প্রচণ্ড আরব–বিদ্বেষী ক্ষমতাসীনদের এই উদ্যোগ।
নথির বিষয়ে জানতে চাইলে ইসরায়েলি দূতাবাসের মুখপাত্র দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছেন, তাঁরা যুক্তরাজ্যের বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে সম্মান করেন। কোনো অবস্থাতেই যুক্তরাজ্যের আইনি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করবে না ইসরায়েল। তবে যুক্তরাজ্যসহ সারা বিশ্বে ইসরায়েলের দূতাবাসগুলোর দায়িত্ব ইসরায়েলিরা যেখানেই থাকুন না কেন তাঁদের প্রতি খেয়াল রাখা এবং সহায়তা করা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানবিরোধী হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। সোমবার (২৭ অক্টোবর) মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাহন এয়ার ফোর্স ওয়ানে চড়ে মালয়েশিয়া থেকে জাপানের টোকিও যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ওই ইঙ্গিত
৪ মিনিট আগে
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের কারাগার থেকে প্রায় পাঁচ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী ও মডেল ইনতিসার আল হাম্মাদি। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) তাঁর আইনজীবী খালিদ আল কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইনতিসারের মামলাকে অন্যায্য ও নির্যাতনে পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
অচেনা এক ব্যক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাহুলের তিন বোনের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও বানান। তারপর সেগুলো রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেল শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রাহুল।
২ ঘণ্টা আগে
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানবিরোধী হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। সোমবার (২৭ অক্টোবর) মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাহন এয়ার ফোর্স ওয়ানে চড়ে মালয়েশিয়া থেকে জাপানের টোকিও যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ওই ইঙ্গিত দেন তিনি।
সম্প্রতি ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী স্টিভ ব্যানন বলেছেন, ‘ট্রাম্প ২০২৮ সালেও প্রেসিডেন্ট থাকবেন’। এই বিষয়টি উল্লেখ করে এক সাংবাদিক ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি আদালতে গিয়ে সংবিধানিক বাধাকে চ্যালেঞ্জ করতে আগ্রহী কি না।
উত্তরে ট্রাম্প বলেন, ‘সত্যি বলতে আমি এ নিয়ে ভাবিনি। আমাদের কিছু চমৎকার মানুষ আছে। তবে আমার জনপ্রিয়তা এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে।’
প্রেসিডেন্ট যখন তাঁর ‘চমৎকার মানুষদের’ কথা বলছিলেন, তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর নাম উল্লেখ করেন।
তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়ে তিনি যোগ করেন, ‘আমি নিশ্চিত নই অন্য কেউ আবার প্রার্থী হতে চাইবে কি না। যদি সুযোগ থাকে, আমি মনে করি সেটা অপ্রতিরোধ্য হবে। আমি অবশ্যই করতে চাই। এখন আমার রেটিং সবচেয়ে ভালো।’
মার্কিন সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী অনুযায়ী, কেউ দুই মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন না। এতে বলা আছে—‘কোনো ব্যক্তি দুই বারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারবেন না।’
একজন সাংবাদিক জানতে চান, তিনি কি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে এই নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে যেতে পারেন? ট্রাম্প বলেন, ‘আমি চাইলে পারতাম, কিন্তু সেটা করব না। এটা খুব চতুর শোনায়, যা মানুষ পছন্দ করবে না। ঠিকও হবে না।’
এই পর্যায়ে ট্রাম্প নিজের অর্জন গুনে জানান, তিনি ‘আটটি যুদ্ধের সমাধান’ করেছেন—যার মধ্যে সম্প্রতি কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড শান্তিচুক্তিও অন্তর্ভুক্ত। তিনি বলেন, ‘আমি কোটি মানুষের জীবন বাঁচিয়েছি। এটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
উল্লেখ্য, স্টিভ ব্যানন সম্প্রতি দ্য ইকোনমিস্ট-এর এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘ট্রাম্প ২০২৮ সালেও প্রেসিডেন্ট হবেন। এর জন্য একটা পরিকল্পনা আছে, সময়মতো সেটি জানানো হবে।’
এর আগে ট্রাম্পও একাধিকবার এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পর রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের তিনি বলেন, ‘হয়তো আমি আর প্রার্থী হব না, যদি না আপনারা বলেন—ও এত ভালো, আমাদের কিছু করতে হবে।’
তবে গত বছর টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানান, তিনি সংবিধান চ্যালেঞ্জ করে তৃতীয় মেয়াদে প্রার্থী হতে চান না। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি চার বছর পূর্ণ মেয়াদে কাজ করতে চাই এবং সেটাই যথেষ্ট।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানবিরোধী হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। সোমবার (২৭ অক্টোবর) মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাহন এয়ার ফোর্স ওয়ানে চড়ে মালয়েশিয়া থেকে জাপানের টোকিও যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ওই ইঙ্গিত দেন তিনি।
সম্প্রতি ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী স্টিভ ব্যানন বলেছেন, ‘ট্রাম্প ২০২৮ সালেও প্রেসিডেন্ট থাকবেন’। এই বিষয়টি উল্লেখ করে এক সাংবাদিক ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন, তিনি আদালতে গিয়ে সংবিধানিক বাধাকে চ্যালেঞ্জ করতে আগ্রহী কি না।
উত্তরে ট্রাম্প বলেন, ‘সত্যি বলতে আমি এ নিয়ে ভাবিনি। আমাদের কিছু চমৎকার মানুষ আছে। তবে আমার জনপ্রিয়তা এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে।’
প্রেসিডেন্ট যখন তাঁর ‘চমৎকার মানুষদের’ কথা বলছিলেন, তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর নাম উল্লেখ করেন।
তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়ে তিনি যোগ করেন, ‘আমি নিশ্চিত নই অন্য কেউ আবার প্রার্থী হতে চাইবে কি না। যদি সুযোগ থাকে, আমি মনে করি সেটা অপ্রতিরোধ্য হবে। আমি অবশ্যই করতে চাই। এখন আমার রেটিং সবচেয়ে ভালো।’
মার্কিন সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী অনুযায়ী, কেউ দুই মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন না। এতে বলা আছে—‘কোনো ব্যক্তি দুই বারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারবেন না।’
একজন সাংবাদিক জানতে চান, তিনি কি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে এই নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে যেতে পারেন? ট্রাম্প বলেন, ‘আমি চাইলে পারতাম, কিন্তু সেটা করব না। এটা খুব চতুর শোনায়, যা মানুষ পছন্দ করবে না। ঠিকও হবে না।’
এই পর্যায়ে ট্রাম্প নিজের অর্জন গুনে জানান, তিনি ‘আটটি যুদ্ধের সমাধান’ করেছেন—যার মধ্যে সম্প্রতি কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড শান্তিচুক্তিও অন্তর্ভুক্ত। তিনি বলেন, ‘আমি কোটি মানুষের জীবন বাঁচিয়েছি। এটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
উল্লেখ্য, স্টিভ ব্যানন সম্প্রতি দ্য ইকোনমিস্ট-এর এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘ট্রাম্প ২০২৮ সালেও প্রেসিডেন্ট হবেন। এর জন্য একটা পরিকল্পনা আছে, সময়মতো সেটি জানানো হবে।’
এর আগে ট্রাম্পও একাধিকবার এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনে জয়লাভের পর রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের তিনি বলেন, ‘হয়তো আমি আর প্রার্থী হব না, যদি না আপনারা বলেন—ও এত ভালো, আমাদের কিছু করতে হবে।’
তবে গত বছর টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানান, তিনি সংবিধান চ্যালেঞ্জ করে তৃতীয় মেয়াদে প্রার্থী হতে চান না। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি চার বছর পূর্ণ মেয়াদে কাজ করতে চাই এবং সেটাই যথেষ্ট।’

বহুজাতিক অস্ত্র ব্যবসার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ফিলিস্তিনিপন্থী অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। যারা বিভিন্ন সময় যুক্তরাজ্যে ইসরায়েলি অস্ত্র কারখানাগুলোতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে থাকে। সম্প্রতিও তাঁরা নাকবা দিবসে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলে ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রাফায়েলের মালিকানা
২১ আগস্ট ২০২৩
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের কারাগার থেকে প্রায় পাঁচ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী ও মডেল ইনতিসার আল হাম্মাদি। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) তাঁর আইনজীবী খালিদ আল কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইনতিসারের মামলাকে অন্যায্য ও নির্যাতনে পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
অচেনা এক ব্যক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাহুলের তিন বোনের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও বানান। তারপর সেগুলো রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেল শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রাহুল।
২ ঘণ্টা আগে
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের কারাগার থেকে প্রায় পাঁচ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী ও মডেল ইনতিসার আল হাম্মাদি। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) তাঁর আইনজীবী খালিদ আল কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইনতিসারের মামলাকে অন্যায্য ও নির্যাতনে পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছে।
আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনাল জানিয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইয়েমেনের হুতি-নিয়ন্ত্রিত রাজধানী সানায় ইনতিসারকে আটক করে বিদ্রোহীরা। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২০ বছর। পরে এক হুতি আদালত তাঁকে তথাকথিত ‘অশোভন আচরণ’ ও ‘মাদকদ্রব্য রাখার’ অভিযোগে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন।
ইনতিসারের সঙ্গে সে সময় আরও তিন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ইনতিসার ও ইউসরা আল নাশরি একই মেয়াদের সাজা পান, অন্য দুই নারীকে যথাক্রমে এক ও তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ইনতিসারের গ্রেপ্তার ও বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে শুরু থেকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো সমালোচনায় মুখর ছিল। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, তাঁকে চোখ বেঁধে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। এমনকি বর্ণবিদ্বেষমূলক গালাগালও দেওয়া হয়। জোর করে কয়েকটি অপরাধের স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছিল বলেও জানা গেছে।
২০২১ সালে মানবাধিকারকর্মীরা জানিয়েছিলেন, হতাশায় আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন ইনতিসার। ইয়েমেনের বহু বিশিষ্ট নাগরিক তাঁর মুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে এক বিবৃতিতে বলেছেন—ইনতিসারের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। তাঁদের মতে, এই মামলা হুতি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে নারীদের ওপর নিপীড়ন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দমননীতির প্রতীক।
ইনতিসার আল হাম্মাদি ইথিওপীয় মা ও ইয়েমেনি বাবার সন্তান। গ্রেপ্তারের আগে টানা চার বছর তিনি মডেল হিসেবে কাজ করেছেন এবং দুটি ইয়েমেনি টেলিভিশন সিরিজে অভিনয় করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি ঐতিহ্যবাহী পোশাক, জিন্স কিংবা লেদার জ্যাকেট পরা নানা ছবিতে হাজির হতেন। কখনো তিনি মাথায় ওড়না দিতেন, আবার কখনো উন্মুক্ত চুলে। ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে তাঁর হাজারো অনুসারী রয়েছে।
২০১৪ সালে ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে হুতি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে নারীদের ওপর সহিংসতা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। জাতিসংঘ একে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক সংকটগুলোর একটি বলে আখ্যা দিয়েছে।

ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের কারাগার থেকে প্রায় পাঁচ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী ও মডেল ইনতিসার আল হাম্মাদি। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) তাঁর আইনজীবী খালিদ আল কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইনতিসারের মামলাকে অন্যায্য ও নির্যাতনে পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছে।
আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনাল জানিয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইয়েমেনের হুতি-নিয়ন্ত্রিত রাজধানী সানায় ইনতিসারকে আটক করে বিদ্রোহীরা। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২০ বছর। পরে এক হুতি আদালত তাঁকে তথাকথিত ‘অশোভন আচরণ’ ও ‘মাদকদ্রব্য রাখার’ অভিযোগে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন।
ইনতিসারের সঙ্গে সে সময় আরও তিন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ইনতিসার ও ইউসরা আল নাশরি একই মেয়াদের সাজা পান, অন্য দুই নারীকে যথাক্রমে এক ও তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ইনতিসারের গ্রেপ্তার ও বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে শুরু থেকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো সমালোচনায় মুখর ছিল। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, তাঁকে চোখ বেঁধে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। এমনকি বর্ণবিদ্বেষমূলক গালাগালও দেওয়া হয়। জোর করে কয়েকটি অপরাধের স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছিল বলেও জানা গেছে।
২০২১ সালে মানবাধিকারকর্মীরা জানিয়েছিলেন, হতাশায় আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন ইনতিসার। ইয়েমেনের বহু বিশিষ্ট নাগরিক তাঁর মুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে এক বিবৃতিতে বলেছেন—ইনতিসারের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। তাঁদের মতে, এই মামলা হুতি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে নারীদের ওপর নিপীড়ন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দমননীতির প্রতীক।
ইনতিসার আল হাম্মাদি ইথিওপীয় মা ও ইয়েমেনি বাবার সন্তান। গ্রেপ্তারের আগে টানা চার বছর তিনি মডেল হিসেবে কাজ করেছেন এবং দুটি ইয়েমেনি টেলিভিশন সিরিজে অভিনয় করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে তিনি ঐতিহ্যবাহী পোশাক, জিন্স কিংবা লেদার জ্যাকেট পরা নানা ছবিতে হাজির হতেন। কখনো তিনি মাথায় ওড়না দিতেন, আবার কখনো উন্মুক্ত চুলে। ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে তাঁর হাজারো অনুসারী রয়েছে।
২০১৪ সালে ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে হুতি-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে নারীদের ওপর সহিংসতা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। জাতিসংঘ একে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক সংকটগুলোর একটি বলে আখ্যা দিয়েছে।

বহুজাতিক অস্ত্র ব্যবসার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ফিলিস্তিনিপন্থী অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। যারা বিভিন্ন সময় যুক্তরাজ্যে ইসরায়েলি অস্ত্র কারখানাগুলোতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে থাকে। সম্প্রতিও তাঁরা নাকবা দিবসে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলে ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রাফায়েলের মালিকানা
২১ আগস্ট ২০২৩
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানবিরোধী হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। সোমবার (২৭ অক্টোবর) মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাহন এয়ার ফোর্স ওয়ানে চড়ে মালয়েশিয়া থেকে জাপানের টোকিও যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ওই ইঙ্গিত
৪ মিনিট আগে
অচেনা এক ব্যক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাহুলের তিন বোনের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও বানান। তারপর সেগুলো রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেল শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রাহুল।
২ ঘণ্টা আগে
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ফারিদাবাদের ১৯ বছর তরুণ রাহুল ভারতী। রাহুল স্থানীয় ডিএভি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তিন বোন ও মা-বাবাকে নিয়ে বেশ সুখেই দিন কাটাচ্ছিলেন রাহুল। তবে সম্প্রতি তাঁর জীবনে নেমে আসে এক দুর্বিষহ অন্ধকার।
অচেনা এক ব্যক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাহুলের তিন বোনের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও বানান। তারপর সেগুলো রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেল শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রাহুল।
রাহুলের বাবা মনোজ ভারতী এনডিটিভিকে জানান, দুই সপ্তাহ ধরে রাহুল মানসিকভাবে ভীষণ অস্থির ছিলেন। অচেনা এক ব্যক্তি রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর তিন বোনের নগ্ন ছবি ও ভিডিও তৈরি করে পাঠাচ্ছিলেন এবং টাকা দাবি করছিলেন। তিনি আরও জানান, রাহুল ঠিকমতো খেতেন না, দিনভর ঘরে চুপচাপ থাকতেন। এসব নিয়ে খুব চিন্তিত ছিলেন।
পুলিশের তদন্তে রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে ‘সাহিল’ নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথন পাওয়া গেছে। সেখানে রাহুলকে অশ্লীল ভিডিও ও ছবি পাঠিয়ে ২০ হাজার রুপি দাবি করেছিলেন ওই ব্যক্তি।
হোয়াটঅ্যাপের কথোপকথনে দেখা গেছে, তাঁদের মধ্যে একাধিকবার অডিও ও ভিডিও কলে কথা হয়েছে। একপর্যায়ে সাহিল রাহুলকে লোকেশন পাঠিয়ে লিখেছিলেন, ‘আজা মেরে পাস’ (আমার কাছে চলে আসো)। শেষ কথোপকথনে সাহিল হুমকি দেন, টাকা না দিলে সব ছবি–ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেবেন।
ওই ব্যক্তি রাহুলকে আত্মহত্যা করতেও প্ররোচিত করেন এবং কোন ওষুধ খেলে মৃত্যু হবে, তা-ও বলে দেন।
গত শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাহুল কিছু ওষুধ খান। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান, কিন্তু চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
রাহুলের বাবা মনোজ বলেন, ‘কেউ আমার মেয়েদের অশ্লীল ভিডিও ও ছবি রাহুলের ফোনে পাঠিয়ে হুমকি দিচ্ছিল। তারা হুমকি দিচ্ছিল—টাকা না দিলে এগুলো ভাইরাল করে দেবে। এতে রাহুল ভীষণ মানসিক চাপে ছিল। এই যন্ত্রণায় সে আত্মহত্যা করে।’
রাহুলের মা মীনা দেবী অভিযোগ করেছেন, তাঁর ভাশুর নীরজ ভারতী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে রাহুলের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল। প্রায় ছয় মাস আগে পারিবারিক ঝগড়ার পর থেকে তাঁদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তিনি দাবি করেন, নীরজ একটি মেয়ের সঙ্গে মিলে পুরো ঘটনা পরিকল্পনা করেছেন।
রাহুলের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
তদন্ত কর্মকর্তা সুনীল কুমার জানান, রাহুল বিষ পান করেছিলেন। পরে তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা নেওয়া হয়েছে। রাহুলের মোবাইল ফোনের তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। এসব তথ্য অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ফারিদাবাদের ১৯ বছর তরুণ রাহুল ভারতী। রাহুল স্থানীয় ডিএভি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তিন বোন ও মা-বাবাকে নিয়ে বেশ সুখেই দিন কাটাচ্ছিলেন রাহুল। তবে সম্প্রতি তাঁর জীবনে নেমে আসে এক দুর্বিষহ অন্ধকার।
অচেনা এক ব্যক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাহুলের তিন বোনের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও বানান। তারপর সেগুলো রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেল শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রাহুল।
রাহুলের বাবা মনোজ ভারতী এনডিটিভিকে জানান, দুই সপ্তাহ ধরে রাহুল মানসিকভাবে ভীষণ অস্থির ছিলেন। অচেনা এক ব্যক্তি রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর তিন বোনের নগ্ন ছবি ও ভিডিও তৈরি করে পাঠাচ্ছিলেন এবং টাকা দাবি করছিলেন। তিনি আরও জানান, রাহুল ঠিকমতো খেতেন না, দিনভর ঘরে চুপচাপ থাকতেন। এসব নিয়ে খুব চিন্তিত ছিলেন।
পুলিশের তদন্তে রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে ‘সাহিল’ নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথন পাওয়া গেছে। সেখানে রাহুলকে অশ্লীল ভিডিও ও ছবি পাঠিয়ে ২০ হাজার রুপি দাবি করেছিলেন ওই ব্যক্তি।
হোয়াটঅ্যাপের কথোপকথনে দেখা গেছে, তাঁদের মধ্যে একাধিকবার অডিও ও ভিডিও কলে কথা হয়েছে। একপর্যায়ে সাহিল রাহুলকে লোকেশন পাঠিয়ে লিখেছিলেন, ‘আজা মেরে পাস’ (আমার কাছে চলে আসো)। শেষ কথোপকথনে সাহিল হুমকি দেন, টাকা না দিলে সব ছবি–ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেবেন।
ওই ব্যক্তি রাহুলকে আত্মহত্যা করতেও প্ররোচিত করেন এবং কোন ওষুধ খেলে মৃত্যু হবে, তা-ও বলে দেন।
গত শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাহুল কিছু ওষুধ খান। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান, কিন্তু চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
রাহুলের বাবা মনোজ বলেন, ‘কেউ আমার মেয়েদের অশ্লীল ভিডিও ও ছবি রাহুলের ফোনে পাঠিয়ে হুমকি দিচ্ছিল। তারা হুমকি দিচ্ছিল—টাকা না দিলে এগুলো ভাইরাল করে দেবে। এতে রাহুল ভীষণ মানসিক চাপে ছিল। এই যন্ত্রণায় সে আত্মহত্যা করে।’
রাহুলের মা মীনা দেবী অভিযোগ করেছেন, তাঁর ভাশুর নীরজ ভারতী এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে রাহুলের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল। প্রায় ছয় মাস আগে পারিবারিক ঝগড়ার পর থেকে তাঁদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তিনি দাবি করেন, নীরজ একটি মেয়ের সঙ্গে মিলে পুরো ঘটনা পরিকল্পনা করেছেন।
রাহুলের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
তদন্ত কর্মকর্তা সুনীল কুমার জানান, রাহুল বিষ পান করেছিলেন। পরে তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা নেওয়া হয়েছে। রাহুলের মোবাইল ফোনের তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। এসব তথ্য অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বহুজাতিক অস্ত্র ব্যবসার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ফিলিস্তিনিপন্থী অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। যারা বিভিন্ন সময় যুক্তরাজ্যে ইসরায়েলি অস্ত্র কারখানাগুলোতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে থাকে। সম্প্রতিও তাঁরা নাকবা দিবসে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলে ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রাফায়েলের মালিকানা
২১ আগস্ট ২০২৩
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানবিরোধী হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। সোমবার (২৭ অক্টোবর) মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাহন এয়ার ফোর্স ওয়ানে চড়ে মালয়েশিয়া থেকে জাপানের টোকিও যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ওই ইঙ্গিত
৪ মিনিট আগে
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের কারাগার থেকে প্রায় পাঁচ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী ও মডেল ইনতিসার আল হাম্মাদি। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) তাঁর আইনজীবী খালিদ আল কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইনতিসারের মামলাকে অন্যায্য ও নির্যাতনে পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অবৈধ পথে প্রবেশের অভিযোগে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ৫৪ জন নাগরিককে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল রোববার দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩-এ অবতরণ করে তাঁদের বহনকারী ওএই-৪৭৬৭ ফ্লাইটটি।
ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় এসব তরুণ ‘ডানকি রুট’ নামে পরিচিত অবৈধ পথ ব্যবহার করেছিলেন। এই রুটের মাধ্যমে দালাল চক্র ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরিয়ে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে মানব পাচার করে।
পুলিশ জানায়, ফেরত আসা ৫৪ জনের মধ্যে ১৬ জন করনাল জেলার, ১৫ জন কাইথালের, পাঁচজন আম্বালার, চারজন যমুনানগরের, চারজন কুরুক্ষেত্রের, তিনজন জিন্দের, দুজন সোনিপাতের এবং একজন করে পঞ্চকুলা, পানিপথ, রোহতক ও ফতেহাবাদ জেলার।
দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
করনাল জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) সন্দীপ কুমার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও কয়েকজন ভারতীয়কে ফেরত পাঠানো হয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ জন হরিয়ানার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে করনাল জেলার প্রায় ১৬ জন। এই ব্যক্তিরা ডানকি রুট ব্যবহার করে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। আমরা তাঁদের ফিরিয়ে এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। কোনো দালালের বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে তদন্ত চলছে। কেউ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন কি না, তা তদন্তে জানা যাবে।’
সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে সাম্প্রতিক সময়ে অবৈধভাবে প্রবেশকারীদের ফেরত পাঠানোর ঘটনা বেড়েছে। চলতি বছরই যুক্তরাষ্ট্র শত শত ভারতীয় নাগরিককে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ফেরত পাঠিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুসারে, যাঁরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়া দেশটিতে অবস্থান করেন বা অভিবাসন আইন লঙ্ঘন করেন, তাঁদের সবাইকে ফেরত পাঠানো হবে।
২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ৭৫৬ ভারতীয়কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ছিল ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪২ জন এবং ২০২০ সালে ১ হাজার ৮৮৯ জন। পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সাল থেকে প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।

অবৈধ পথে প্রবেশের অভিযোগে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ৫৪ জন নাগরিককে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল রোববার দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩-এ অবতরণ করে তাঁদের বহনকারী ওএই-৪৭৬৭ ফ্লাইটটি।
ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় এসব তরুণ ‘ডানকি রুট’ নামে পরিচিত অবৈধ পথ ব্যবহার করেছিলেন। এই রুটের মাধ্যমে দালাল চক্র ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরিয়ে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে মানব পাচার করে।
পুলিশ জানায়, ফেরত আসা ৫৪ জনের মধ্যে ১৬ জন করনাল জেলার, ১৫ জন কাইথালের, পাঁচজন আম্বালার, চারজন যমুনানগরের, চারজন কুরুক্ষেত্রের, তিনজন জিন্দের, দুজন সোনিপাতের এবং একজন করে পঞ্চকুলা, পানিপথ, রোহতক ও ফতেহাবাদ জেলার।
দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
করনাল জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) সন্দীপ কুমার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও কয়েকজন ভারতীয়কে ফেরত পাঠানো হয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ জন হরিয়ানার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে করনাল জেলার প্রায় ১৬ জন। এই ব্যক্তিরা ডানকি রুট ব্যবহার করে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। আমরা তাঁদের ফিরিয়ে এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। কোনো দালালের বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে তদন্ত চলছে। কেউ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন কি না, তা তদন্তে জানা যাবে।’
সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে সাম্প্রতিক সময়ে অবৈধভাবে প্রবেশকারীদের ফেরত পাঠানোর ঘটনা বেড়েছে। চলতি বছরই যুক্তরাষ্ট্র শত শত ভারতীয় নাগরিককে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ফেরত পাঠিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুসারে, যাঁরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়া দেশটিতে অবস্থান করেন বা অভিবাসন আইন লঙ্ঘন করেন, তাঁদের সবাইকে ফেরত পাঠানো হবে।
২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ৭৫৬ ভারতীয়কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ছিল ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪২ জন এবং ২০২০ সালে ১ হাজার ৮৮৯ জন। পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সাল থেকে প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।

বহুজাতিক অস্ত্র ব্যবসার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ফিলিস্তিনিপন্থী অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্ক ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’। যারা বিভিন্ন সময় যুক্তরাজ্যে ইসরায়েলি অস্ত্র কারখানাগুলোতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে থাকে। সম্প্রতিও তাঁরা নাকবা দিবসে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলে ইসরায়েলি অস্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রাফায়েলের মালিকানা
২১ আগস্ট ২০২৩
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানবিরোধী হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। সোমবার (২৭ অক্টোবর) মার্কিন প্রেসিডেন্টের বাহন এয়ার ফোর্স ওয়ানে চড়ে মালয়েশিয়া থেকে জাপানের টোকিও যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ওই ইঙ্গিত
৪ মিনিট আগে
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের কারাগার থেকে প্রায় পাঁচ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন অভিনেত্রী ও মডেল ইনতিসার আল হাম্মাদি। গতকাল রোববার (২৬ অক্টোবর) তাঁর আইনজীবী খালিদ আল কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইনতিসারের মামলাকে অন্যায্য ও নির্যাতনে পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
অচেনা এক ব্যক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাহুলের তিন বোনের অশ্লীল ছবি ও ভিডিও বানান। তারপর সেগুলো রাহুলের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেল শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রাহুল।
২ ঘণ্টা আগে