ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার স্টাব বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের একটি মাত্র ফোনকলই রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধ করে দিতে পারে। তাঁর মতে, রাশিয়ার ওপর চীনের প্রভাব এত বেশি যে, বেইজিং চাইলেই এই বিষয়ে উদ্যোগ নিতে পারে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকিতে ব্লুমবার্গকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্টাব বলেন, রাশিয়ার ওপর চীনের প্রভাব এত বেশি যে, সি চিন পিং চাইলেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেন। তিনি বলেন, ‘সি চিন পিংয়ের একটি মাত্র ফোন কল এই সংকট সমাধান করতে পারে।’
আলেক্সান্ডার স্টাব বলেন, ‘চীন যদি সত্যিকার অর্থেই জাতি রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সুসম্পর্কের ব্যাপারে আগ্রহী হয় তাহলে রাশিয়ার মতো একটি দেশকে দিন শেষে আগ্রাসী ও ঔপনিবেশিক মানসিকতা লালন করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানোর অনুমতি দিতে পারে না।’
এর আগে, গত ২৮ জুন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন—রাশিয়ার সঙ্গে দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ শেষ করতে ‘তুলনামূলক পরিকল্পনা’ প্রস্তুত করছেন তিনি। তিনি বলেন, কীভাবে চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করা যায় সে বিষয়ে একটি তুলনামূলক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন তিনি।
কিয়েভে এক সংবাদ সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘যুদ্ধ শেষ করার লক্ষ্যে আমাদের এমন একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমন একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করতে হবে যা বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ সমর্থন করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা কূটনৈতিক পথে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
বর্তমান সময়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ বন্ধে কোনো আলোচনা চলছে না এবং দুই দেশের প্রেসিডেন্ট রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের জেলেনস্কি যে ধরনের বক্তব্য জনসমক্ষে দিচ্ছেন তাতে মনে হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে কোনো শান্তি আসবে এমনটা ভাবাও কষ্টকর। এই অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্য আশার আলো হয়ে এসেছে।
ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার স্টাব বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের একটি মাত্র ফোনকলই রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধ করে দিতে পারে। তাঁর মতে, রাশিয়ার ওপর চীনের প্রভাব এত বেশি যে, বেইজিং চাইলেই এই বিষয়ে উদ্যোগ নিতে পারে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকিতে ব্লুমবার্গকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্টাব বলেন, রাশিয়ার ওপর চীনের প্রভাব এত বেশি যে, সি চিন পিং চাইলেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেন। তিনি বলেন, ‘সি চিন পিংয়ের একটি মাত্র ফোন কল এই সংকট সমাধান করতে পারে।’
আলেক্সান্ডার স্টাব বলেন, ‘চীন যদি সত্যিকার অর্থেই জাতি রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সুসম্পর্কের ব্যাপারে আগ্রহী হয় তাহলে রাশিয়ার মতো একটি দেশকে দিন শেষে আগ্রাসী ও ঔপনিবেশিক মানসিকতা লালন করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানোর অনুমতি দিতে পারে না।’
এর আগে, গত ২৮ জুন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন—রাশিয়ার সঙ্গে দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ শেষ করতে ‘তুলনামূলক পরিকল্পনা’ প্রস্তুত করছেন তিনি। তিনি বলেন, কীভাবে চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করা যায় সে বিষয়ে একটি তুলনামূলক পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন তিনি।
কিয়েভে এক সংবাদ সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেন, ‘যুদ্ধ শেষ করার লক্ষ্যে আমাদের এমন একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমন একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করতে হবে যা বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ সমর্থন করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে আমরা কূটনৈতিক পথে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
বর্তমান সময়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ বন্ধে কোনো আলোচনা চলছে না এবং দুই দেশের প্রেসিডেন্ট রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের জেলেনস্কি যে ধরনের বক্তব্য জনসমক্ষে দিচ্ছেন তাতে মনে হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে কোনো শান্তি আসবে এমনটা ভাবাও কষ্টকর। এই অবস্থায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্য আশার আলো হয়ে এসেছে।
গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৩ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগে