করোনা মহামারির সময় জাপানে সাইকেল চালকের সংখ্যা এত বেড়েছে যে, কর্তৃপক্ষ এখন তাদের নিয়ন্ত্রণের কথা ভাবছে। শুক্রবার এই বিষয়ে নতুন একটি ট্রাফিক আইন চালু করেছে দেশটি। নতুন নিয়মে সাইকেল চালানোর সময় কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে তাঁকে জেলে যেতে হবে।
বিবিসি জানিয়েছে, জাপানের সংশোধিত সড়ক ট্রাফিক আইনটি যারা লঙ্ঘন করবে তাদের সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড কিংবা ১ লাখ ইয়েন জরিমানা করা হবে। বাংলাদেশি মুদ্রার মান অনুযায়ী, জরিমানার অর্থ ৭৮ হাজার টাকারও বেশি।
জানা গেছে, ২০২১ সাল থেকে জাপানে সাইকেল চালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, করোনা মহামারির সেই সময়টিতে গণপরিবহন এড়ানোর জন্য দেশটির অসংখ্য মানুষ যাতায়াতের জন্য সাইকেল বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি এখন এতটাই অবনতি হয়েছে যে, কর্তৃপক্ষ সাইকেল চালকদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
ফোন ব্যবহারের ওপর ক্র্যাক-ডাউন ছাড়াও নতুন ট্রাফিক আইনে মদ্যপ অবস্থায় সাইকেল চালানোকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। কেউ মদ্যপান করে সাইকেল চালালে তাঁর তিন বছরের জেল কিংবা ৫ লাখ ইয়েন জরিমানা হবে। বাংলাদেশের মুদ্রায় জরিমানার এই পরিমাণটি ৪ লাখ টাকার কাছাকাছি।
নতুন ট্রাফিক আইন আইন কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই জাপানের ওসাকা শহর কর্তৃপক্ষ অন্তত পাঁচটি লঙ্ঘন রেকর্ড করেছে। এর মধ্যে দুজন পুরুষকে আটক করা হয়, যারা মদ্যপ হয়ে সাইকেল চালাচ্ছিলেন। এদের মধ্যে একজন আবার অন্য একজন সাইকেল আরোহীর সঙ্গে ধাক্কা খেয়েছিলেন। তবে ওই দুর্ঘটনায় কোনো আঘাতের খবর পাওয়া যায়নি।
বিবিসি আরও জানিয়েছে, নতুন ট্রাফিক আইনে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হলেও শাস্তির মুখোমুখি হবেন সাইকেল চালকেরা। এ ক্ষেত্রে তাঁদের ৩ লাখ ইয়েন পর্যন্ত জরিমানা কিংবা এক বছরের জেল হতে পারে।
জাপানে ট্রাফিক দুর্ঘটনার মোট সংখ্যা কমলেও সাইকেল দুর্ঘটনা বেড়েছে। ২০২৩ সালে দেশটিতে ৭২ হাজারের বেশি সাইকেল দুর্ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। এই পরিসংখ্যান দেশটির সব ট্র্যাফিক দুর্ঘটনার মধ্যে ২০ শতাংশেরও বেশি। চলতি বছরের প্রথমার্ধে ফোন ব্যবহারের কারণে সাইকেল দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্তত ১৭ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
জাপানের পুলিশ জানিয়েছে, ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ফোন ব্যবহারের কারণে ৪৫৪টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সংখ্যাটি আগের পাঁচ বছরের তুলনায় দ্বিগুণ।
নতুন আইন চালুর আগে গত বছর জাপানি কর্তৃপক্ষ সাইকেল চালকদের হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক করেছিল। গত মে মাসে দেশটির সংসদ ট্রাফিক লঙ্ঘনের জন্য সাইকেল চালকদের জরিমানা করার অনুমতি দিয়ে একটি বিল পাস করেছিল।
এদিকে, বিভিন্ন দেশে ফুটপাতে সাইকেল চালানো নিষিদ্ধ হলেও জাপানে তা বৈধ। দেশটির ফুটপাতে বিপুলসংখ্যক আরোহীকে সাইকেল চালাতে দেখা যায়।
করোনা মহামারির সময় জাপানে সাইকেল চালকের সংখ্যা এত বেড়েছে যে, কর্তৃপক্ষ এখন তাদের নিয়ন্ত্রণের কথা ভাবছে। শুক্রবার এই বিষয়ে নতুন একটি ট্রাফিক আইন চালু করেছে দেশটি। নতুন নিয়মে সাইকেল চালানোর সময় কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে তাঁকে জেলে যেতে হবে।
বিবিসি জানিয়েছে, জাপানের সংশোধিত সড়ক ট্রাফিক আইনটি যারা লঙ্ঘন করবে তাদের সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড কিংবা ১ লাখ ইয়েন জরিমানা করা হবে। বাংলাদেশি মুদ্রার মান অনুযায়ী, জরিমানার অর্থ ৭৮ হাজার টাকারও বেশি।
জানা গেছে, ২০২১ সাল থেকে জাপানে সাইকেল চালনার সঙ্গে সম্পৃক্ত দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, করোনা মহামারির সেই সময়টিতে গণপরিবহন এড়ানোর জন্য দেশটির অসংখ্য মানুষ যাতায়াতের জন্য সাইকেল বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি এখন এতটাই অবনতি হয়েছে যে, কর্তৃপক্ষ সাইকেল চালকদের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
ফোন ব্যবহারের ওপর ক্র্যাক-ডাউন ছাড়াও নতুন ট্রাফিক আইনে মদ্যপ অবস্থায় সাইকেল চালানোকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। কেউ মদ্যপান করে সাইকেল চালালে তাঁর তিন বছরের জেল কিংবা ৫ লাখ ইয়েন জরিমানা হবে। বাংলাদেশের মুদ্রায় জরিমানার এই পরিমাণটি ৪ লাখ টাকার কাছাকাছি।
নতুন ট্রাফিক আইন আইন কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই জাপানের ওসাকা শহর কর্তৃপক্ষ অন্তত পাঁচটি লঙ্ঘন রেকর্ড করেছে। এর মধ্যে দুজন পুরুষকে আটক করা হয়, যারা মদ্যপ হয়ে সাইকেল চালাচ্ছিলেন। এদের মধ্যে একজন আবার অন্য একজন সাইকেল আরোহীর সঙ্গে ধাক্কা খেয়েছিলেন। তবে ওই দুর্ঘটনায় কোনো আঘাতের খবর পাওয়া যায়নি।
বিবিসি আরও জানিয়েছে, নতুন ট্রাফিক আইনে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হলেও শাস্তির মুখোমুখি হবেন সাইকেল চালকেরা। এ ক্ষেত্রে তাঁদের ৩ লাখ ইয়েন পর্যন্ত জরিমানা কিংবা এক বছরের জেল হতে পারে।
জাপানে ট্রাফিক দুর্ঘটনার মোট সংখ্যা কমলেও সাইকেল দুর্ঘটনা বেড়েছে। ২০২৩ সালে দেশটিতে ৭২ হাজারের বেশি সাইকেল দুর্ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। এই পরিসংখ্যান দেশটির সব ট্র্যাফিক দুর্ঘটনার মধ্যে ২০ শতাংশেরও বেশি। চলতি বছরের প্রথমার্ধে ফোন ব্যবহারের কারণে সাইকেল দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্তত ১৭ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
জাপানের পুলিশ জানিয়েছে, ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ফোন ব্যবহারের কারণে ৪৫৪টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সংখ্যাটি আগের পাঁচ বছরের তুলনায় দ্বিগুণ।
নতুন আইন চালুর আগে গত বছর জাপানি কর্তৃপক্ষ সাইকেল চালকদের হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক করেছিল। গত মে মাসে দেশটির সংসদ ট্রাফিক লঙ্ঘনের জন্য সাইকেল চালকদের জরিমানা করার অনুমতি দিয়ে একটি বিল পাস করেছিল।
এদিকে, বিভিন্ন দেশে ফুটপাতে সাইকেল চালানো নিষিদ্ধ হলেও জাপানে তা বৈধ। দেশটির ফুটপাতে বিপুলসংখ্যক আরোহীকে সাইকেল চালাতে দেখা যায়।
সিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
১৫ মিনিট আগেইউক্রেনের মধ্যাঞ্চলের শহর প্রিলুকিতে বুধবার গভীর রাতে এক রুশ ড্রোন হামলায় পাঁচজন নিহত ও ৯ জন আহত হন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান স্থানীয় দমকল বিভাগের প্রধান। সেখানে গিয়ে তিনি আবিষ্কার করেন, নিহতদের মধ্যে আছেন তাঁর স্ত্রী, পুলিশ অফিসার কন্যা এবং এক বছর বয়সী নাতি।
২৭ মিনিট আগেব্রিটিশ কাউন্সিলকে ‘অবাঞ্ছিত সংগঠন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে রাশিয়ার প্রসিকিউটর জেনারেলের দপ্তর। অভিযোগ, এই সংগঠনটি ইংরেজি শেখানোর ছদ্মবেশে যুক্তরাজ্যের স্বার্থকে তোষণ করছে এবং রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতিকে ক্ষুণ্ন করছে।
২ ঘণ্টা আগেসোনা বানু, সারা জীবন আসামেই বসবাস করেছেন। কিন্তু কয়েক বছর ধরে তাঁকে বারবার প্রমাণ করতে হচ্ছে, তিনি ভারতীয় নাগরিক। বাংলাদেশের ‘অবৈধ অভিবাসী’ নন।
২ ঘণ্টা আগে