মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে দেশটির বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে ২০ জনেরও বেশি সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনও রয়েছেন বলে দাবি করেছে বিদ্রোহীরা। দেশটির রাখাইন, মন, শান ও কারেন রাজ্যে এবং মান্দালয়, সাগাইন এবং ইয়াঙ্গুন শহরে পৃথক পৃথক শহরে সংঘর্ষের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়েছে।
থাইল্যান্ডভিত্তিক মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিপল’স ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) এবং এথনিক আর্মড ফোর্সের (ইএও) সঙ্গে জান্তা বাহিনীর সৈন্যদের সংঘর্ষ হলে এক ক্যাপ্টেনসহ ২০ জনের মৃত্যু হয়। এ সময় মান্দালয় থেকে দুই রাজবন্দীকে উদ্ধার করা হয়।
ইয়াঙ্গুনে জান্তাবিরোধী বাহিনীর হামলায় এক পুলিশ সদস্য এবং দুই প্রশাসনিক কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এই হামলা চালায় বিদ্রোহীরা। এ ছাড়া, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ১২ জান্তা সদস্যের মৃত্যু হয়। এর আগে, রাখাইনের ম্রউক–উতে জান্তা বাহিনীর গুলিতে রাখাইনে ৩ বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়। পরে জান্তা বাহিনীর হামলার জবাবে আরাকান আর্মির হামলায় ১২ জান্তা সদস্যের মৃত্যু হয়।
রাখাইনের বাইরে মিয়ানমারের শান রাজ্যে আরও ৪ জান্তা সৈন্যের মৃত্যু হয়। শান রাজ্যের উত্তরাঞ্চলের নামখামে জান্তা সৈন্য বহনকারী একটি গাড়িতে বিদ্রোহীরা হামলা চালালে ৪ জনের মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে ২ জন চিকিৎসক ছিলেন বলে জানা গেছে। এর বাইরে, মন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হামলায় জান্তা বাহিনীর মিত্র বলে পরিচিত পিউ স তি সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতা সুয়ে উইন নিহত হন। পিপল’স ডিফেন্স ফোর্সের সদস্যদের হামলায় সুয়ে উইন মারা যান বলে দায় স্বীকার করেছে পিডিএফ।
এ ছাড়া, সাগাইন এবং ইয়াঙ্গুনে পৃথক পৃথক হামলা আরও বেশ কয়েকজন জান্তা সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে সংখ্যা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে দেশটির বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে ২০ জনেরও বেশি সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনও রয়েছেন বলে দাবি করেছে বিদ্রোহীরা। দেশটির রাখাইন, মন, শান ও কারেন রাজ্যে এবং মান্দালয়, সাগাইন এবং ইয়াঙ্গুন শহরে পৃথক পৃথক শহরে সংঘর্ষের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়েছে।
থাইল্যান্ডভিত্তিক মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিপল’স ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) এবং এথনিক আর্মড ফোর্সের (ইএও) সঙ্গে জান্তা বাহিনীর সৈন্যদের সংঘর্ষ হলে এক ক্যাপ্টেনসহ ২০ জনের মৃত্যু হয়। এ সময় মান্দালয় থেকে দুই রাজবন্দীকে উদ্ধার করা হয়।
ইয়াঙ্গুনে জান্তাবিরোধী বাহিনীর হামলায় এক পুলিশ সদস্য এবং দুই প্রশাসনিক কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এই হামলা চালায় বিদ্রোহীরা। এ ছাড়া, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ১২ জান্তা সদস্যের মৃত্যু হয়। এর আগে, রাখাইনের ম্রউক–উতে জান্তা বাহিনীর গুলিতে রাখাইনে ৩ বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়। পরে জান্তা বাহিনীর হামলার জবাবে আরাকান আর্মির হামলায় ১২ জান্তা সদস্যের মৃত্যু হয়।
রাখাইনের বাইরে মিয়ানমারের শান রাজ্যে আরও ৪ জান্তা সৈন্যের মৃত্যু হয়। শান রাজ্যের উত্তরাঞ্চলের নামখামে জান্তা সৈন্য বহনকারী একটি গাড়িতে বিদ্রোহীরা হামলা চালালে ৪ জনের মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে ২ জন চিকিৎসক ছিলেন বলে জানা গেছে। এর বাইরে, মন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হামলায় জান্তা বাহিনীর মিত্র বলে পরিচিত পিউ স তি সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতা সুয়ে উইন নিহত হন। পিপল’স ডিফেন্স ফোর্সের সদস্যদের হামলায় সুয়ে উইন মারা যান বলে দায় স্বীকার করেছে পিডিএফ।
এ ছাড়া, সাগাইন এবং ইয়াঙ্গুনে পৃথক পৃথক হামলা আরও বেশ কয়েকজন জান্তা সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে সংখ্যা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৯ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১০ ঘণ্টা আগে