নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখলের পর এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৯০টি সেনা ঘাঁটি হারিয়েছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। বিগত ১৭ মাসে দেশটির বিভিন্ন নৃ–গোষ্ঠীর সশস্ত্র সংগঠনের কাছে এই ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে। এসব ঘাঁটির মধ্যে বেশ কয়েকটি ঘাঁটিই কৌশলগতভাবে এবং প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও রসদ সরবরাহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে জানানো হয়েছে মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ইরাবতী নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে রাখাইন রাজ্যে। এই রাজ্যে সর্বোচ্চ ৩৬টি ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিদ্রোহীরা। এ ছাড়া, কাচিন রাজ্যে হারিয়েছে ২০টি ঘাঁটি, সিন রাজ্যে হারিয়েছে ৩টি, কায়াহ রাজ্যে হারিয়েছে ১৯ এবং ১২টি ঘাঁটি হারিয়েছে কারেন রাজ্যে।
এদিকে, বিগত কয়েক মাস ধরেই মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকটও ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মিয়ানমারের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে—বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর হাতে মিয়ানমারের সশস্ত্রবাহিনী নিয়মিতই নাস্তানাবুদ হচ্ছে। ইরাবতীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির হাতে মিয়ানমারের আর্মড পুলিশের ১৯ সদস্য নিহত হয় গত সপ্তাহে। ২ সেপ্টেম্বর সিন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হাতে মারা যায় জান্তা বাহিনীর ৬০ সৈন্য। এরও আগে, ১ সেপ্টেম্বর সাগাইন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হাতে জান্তা বাহিনীর এক কর্নেলসহ অন্তত ৩৪ জন সদস্য মারা যায়। ৩০ আগস্ট ইরাবতীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ৪৮ ঘণ্টায় বিদ্রোহীদের হাতে মারা যায় অন্তত ৩০ জান্তা সৈন্য।
ইরাবতীর আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকে গত আগস্ট পর্যন্ত বিগত ১৫ মাসে কেবল কায়াহ রাজ্যেই কারেন বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘাতে ১ হাজার ৪৯৯ সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। বিপরীতে বিদ্রোহী যোদ্ধা মারা গেছে ১৫১ জন। এই সময়ে রাজ্যটিতে বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় ২ লাখ মানুষ।
নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখলের পর এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৯০টি সেনা ঘাঁটি হারিয়েছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। বিগত ১৭ মাসে দেশটির বিভিন্ন নৃ–গোষ্ঠীর সশস্ত্র সংগঠনের কাছে এই ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে। এসব ঘাঁটির মধ্যে বেশ কয়েকটি ঘাঁটিই কৌশলগতভাবে এবং প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও রসদ সরবরাহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে জানানো হয়েছে মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ইরাবতী নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে রাখাইন রাজ্যে। এই রাজ্যে সর্বোচ্চ ৩৬টি ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিদ্রোহীরা। এ ছাড়া, কাচিন রাজ্যে হারিয়েছে ২০টি ঘাঁটি, সিন রাজ্যে হারিয়েছে ৩টি, কায়াহ রাজ্যে হারিয়েছে ১৯ এবং ১২টি ঘাঁটি হারিয়েছে কারেন রাজ্যে।
এদিকে, বিগত কয়েক মাস ধরেই মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকটও ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মিয়ানমারের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে—বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর হাতে মিয়ানমারের সশস্ত্রবাহিনী নিয়মিতই নাস্তানাবুদ হচ্ছে। ইরাবতীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির হাতে মিয়ানমারের আর্মড পুলিশের ১৯ সদস্য নিহত হয় গত সপ্তাহে। ২ সেপ্টেম্বর সিন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হাতে মারা যায় জান্তা বাহিনীর ৬০ সৈন্য। এরও আগে, ১ সেপ্টেম্বর সাগাইন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হাতে জান্তা বাহিনীর এক কর্নেলসহ অন্তত ৩৪ জন সদস্য মারা যায়। ৩০ আগস্ট ইরাবতীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ৪৮ ঘণ্টায় বিদ্রোহীদের হাতে মারা যায় অন্তত ৩০ জান্তা সৈন্য।
ইরাবতীর আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকে গত আগস্ট পর্যন্ত বিগত ১৫ মাসে কেবল কায়াহ রাজ্যেই কারেন বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘাতে ১ হাজার ৪৯৯ সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে। বিপরীতে বিদ্রোহী যোদ্ধা মারা গেছে ১৫১ জন। এই সময়ে রাজ্যটিতে বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় ২ লাখ মানুষ।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৮ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
৯ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৯ ঘণ্টা আগে