দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়ল দেশের নিরাপত্তা ও সাংবিধানিক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সামরিক আইন জারি করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সময় অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি টেলিভিশন ভাষণে তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন।
প্রেসিডেন্ট ইউন বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি এবং রাষ্ট্রবিরোধী উপাদানসমূহের কার্যক্রম দক্ষিণ কোরিয়ার নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করেছে। এই পরিস্থিতিতে দেশের সাংবিধানিক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সামরিক আইন জারি করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না।’
এ বিষয়ে বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউন সুক ইয়ল তাঁর ভাষণে এই আইনের অধীনে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা স্পষ্ট করেননি। তবে এটা বোঝা যাচ্ছে যে, উত্তর কোরিয়ার মদদপুষ্ট যে কোনো সংগঠন বা ব্যক্তিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সামরিক আইন জারির মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়। এ ধরনের ব্যবস্থায় সাধারণত কোনো বেসামরিক প্রশাসনকে সাময়িকভাবে স্থগিত করে সুশৃঙ্খলতা বজায় রাখতে সামরিক ট্রাইব্যুনালও পরিচালনা করা হয়। রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম দমনে কঠোর অভিযান চালানোর মতো বিষয়গুলোও এতে অন্তর্ভুক্ত থাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি উত্তর কোরিয়ার সামরিক আগ্রাসন এবং গুপ্তচর নেটওয়ার্কের কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগের কারণ। প্রেসিডেন্ট ইউনের এই পদক্ষেপ দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা জোরদার এবং সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে সামরিক প্রস্তুতি বাড়াতে পারে।
এই ঘোষণার পর থেকে দেশের ভেতরে এবং আন্তর্জাতিক মহলে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো সামরিক আইনের ফলে নাগরিক স্বাধীনতায় প্রভাব পড়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র এবং এর মিত্ররা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়ল দেশের নিরাপত্তা ও সাংবিধানিক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সামরিক আইন জারি করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সময় অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার গভীর রাতে একটি টেলিভিশন ভাষণে তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন।
প্রেসিডেন্ট ইউন বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি এবং রাষ্ট্রবিরোধী উপাদানসমূহের কার্যক্রম দক্ষিণ কোরিয়ার নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করেছে। এই পরিস্থিতিতে দেশের সাংবিধানিক শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সামরিক আইন জারি করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না।’
এ বিষয়ে বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউন সুক ইয়ল তাঁর ভাষণে এই আইনের অধীনে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা স্পষ্ট করেননি। তবে এটা বোঝা যাচ্ছে যে, উত্তর কোরিয়ার মদদপুষ্ট যে কোনো সংগঠন বা ব্যক্তিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সামরিক আইন জারির মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়। এ ধরনের ব্যবস্থায় সাধারণত কোনো বেসামরিক প্রশাসনকে সাময়িকভাবে স্থগিত করে সুশৃঙ্খলতা বজায় রাখতে সামরিক ট্রাইব্যুনালও পরিচালনা করা হয়। রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম দমনে কঠোর অভিযান চালানোর মতো বিষয়গুলোও এতে অন্তর্ভুক্ত থাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি উত্তর কোরিয়ার সামরিক আগ্রাসন এবং গুপ্তচর নেটওয়ার্কের কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগের কারণ। প্রেসিডেন্ট ইউনের এই পদক্ষেপ দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা জোরদার এবং সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে সামরিক প্রস্তুতি বাড়াতে পারে।
এই ঘোষণার পর থেকে দেশের ভেতরে এবং আন্তর্জাতিক মহলে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো সামরিক আইনের ফলে নাগরিক স্বাধীনতায় প্রভাব পড়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র এবং এর মিত্ররা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে।
পাকিস্তানে বসবাসরত অবৈধ বা অনথিভুক্ত আফগান নাগরিকদের দেশত্যাগে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর বহু আফগান দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
১১ ঘণ্টা আগে