মিয়ানমারে গত শুক্রবার সেনাবিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। ওই সময় নিহতদের মরদেহ ফেরত পেতে স্বজনদের টাকা খরচ করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন মানবাধিকার কর্মীরা।
মানবাধিকার সংগঠন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স (এএপিপি) জানায়, গত শুক্রবার ইয়াঙ্গুনের কাছের বাগো শহরে বিক্ষোভকারীদের আটকে অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। তখন সেনাদের হামলায় অন্তত ৮২ জন বিক্ষোভকারী নিহত হন।
সংগঠনটি আরও জানায়, গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে শুরু হওয়ার বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত ৭০০ জনের বেশি বেসামরিক মানুষ নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন। এছাড়া সেনাশাসনবিরোধী বিক্ষোভের জেরে তিন হাজারের বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাগোতে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী অ্যাসল্ট রাইফেল, রকেটচালিত গ্রেনেড ও হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে বলে জানায় এএপিপি।
শহরটিতে বসবাসকারী এক প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, রক্তক্ষয়ী অভিযানের পর শহর থেকে অনেক অধিবাসী পালিয়ে আশপাশের গ্রামগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। নিরাপত্তা বাহিনী শহরের বিভিন্ন এলাকায় তৎপরতা ও তল্লাশি চালাচ্ছে। শুক্রবার থেকে শহরে ইন্টারনেট–সংযোগ বিচ্ছিন্ন।
বাগো ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্টস ইউনিয়ন এক ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, শুক্রবার যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের জন্য অর্থ আদায় করছে সেনারা। প্রতিটি মরদেহের জন্য ১ লাখ ২০ হাজার মিয়ানমার কিয়াত বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭ হাজার ১৯০ টাকা আদায় করা হচ্ছে।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন এনএলডি (ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসি) সরকারকে উচ্ছেদ করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। বন্দি করা হয় অং সান সু চিসহ তার দলের কয়েক হাজার কর্মী-সদস্য-সমর্থকদের। এরপর থেকে মিয়ানমার শুরু হওয়া সেনাবিরোধী আন্দোলনে ৭০০-এর বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
মিয়ানমারে গত শুক্রবার সেনাবিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। ওই সময় নিহতদের মরদেহ ফেরত পেতে স্বজনদের টাকা খরচ করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন মানবাধিকার কর্মীরা।
মানবাধিকার সংগঠন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স (এএপিপি) জানায়, গত শুক্রবার ইয়াঙ্গুনের কাছের বাগো শহরে বিক্ষোভকারীদের আটকে অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। তখন সেনাদের হামলায় অন্তত ৮২ জন বিক্ষোভকারী নিহত হন।
সংগঠনটি আরও জানায়, গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের সেনা অভ্যুত্থানের পর থেকে শুরু হওয়ার বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত ৭০০ জনের বেশি বেসামরিক মানুষ নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন। এছাড়া সেনাশাসনবিরোধী বিক্ষোভের জেরে তিন হাজারের বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাগোতে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী অ্যাসল্ট রাইফেল, রকেটচালিত গ্রেনেড ও হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে বলে জানায় এএপিপি।
শহরটিতে বসবাসকারী এক প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, রক্তক্ষয়ী অভিযানের পর শহর থেকে অনেক অধিবাসী পালিয়ে আশপাশের গ্রামগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। নিরাপত্তা বাহিনী শহরের বিভিন্ন এলাকায় তৎপরতা ও তল্লাশি চালাচ্ছে। শুক্রবার থেকে শহরে ইন্টারনেট–সংযোগ বিচ্ছিন্ন।
বাগো ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্টস ইউনিয়ন এক ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, শুক্রবার যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের জন্য অর্থ আদায় করছে সেনারা। প্রতিটি মরদেহের জন্য ১ লাখ ২০ হাজার মিয়ানমার কিয়াত বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭ হাজার ১৯০ টাকা আদায় করা হচ্ছে।
গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন এনএলডি (ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসি) সরকারকে উচ্ছেদ করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। বন্দি করা হয় অং সান সু চিসহ তার দলের কয়েক হাজার কর্মী-সদস্য-সমর্থকদের। এরপর থেকে মিয়ানমার শুরু হওয়া সেনাবিরোধী আন্দোলনে ৭০০-এর বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে