১ ফেব্রুয়ারি রাতে মালয়েশিয়ার একটি আটক শিবির থেকে পালিয়েছিল ১৩১ জন অবৈধ অভিবাসী। তাঁদের মধ্যে এক বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের ১৫ নাগরিক ছাড়া বাকি সবাই ছিলেন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর। আজ রোববার মালয়েশিয়ার পুলিশের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পালিয়ে যাওয়া ওই ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৪১ জনকে আবারও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার সবাই ছিলেন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর এবং গ্রেপ্তারের সময় তাঁরা খুব ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত ছিলেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মিয়ানমারে জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে অসংখ্য রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। আবার অনেকে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে কিংবা থাইল্যান্ডের সীমান্ত দিয়ে মালয়েশিয়ায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করা রোহিঙ্গারা ধরা পড়লেই তাদের ঠাঁই হয় বিভিন্ন আটক কেন্দ্রে। অধিকার সংস্থাগুলো দাবি করছে, এসব আটক কেন্দ্রে এখন তিলধারণের ঠাঁই নেই।
মালয়েশিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আটক কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর আবারও গ্রেপ্তার হওয়া ৪১ জন রোহিঙ্গাকে তাপাহ ও বিদর শহরের মাঝামাঝিতে অবস্থিত এক পামতেলের বাগানে খুঁজে পাওয়া যায়। তাঁদের বিষয়ে প্যারেক রাজ্য পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ উসরি হাসান বসরি এএফপিকে বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, জঙ্গলের মধ্যে আরও অনেকে লুকিয়ে আছে। আর যারা গ্রেপ্তার হয়েছে, তাদেরকে ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে।’
পুলিশ প্রধান জানান, আটক কেন্দ্র থেকে সর্বশেষ পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় পুলিশ ও অভিবাসন কর্মকর্তাদের ১৩৬ জনের একটি দল জঙ্গল, নদী ও গ্রামগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে। এরই মধ্যে ৪১ জনকে খুঁজে পাওয়া ছাড়াও আরেক রোহিঙ্গাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন।
এর আগে ২০২২ সালে মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় পেনাং রাজ্যের একটি আটক কেন্দ্র থেকে ৫২৮ রোহিঙ্গা পালিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে অন্তত ৬ জন হাইওয়ে রাস্তা পাড়ি দিতে গিয়ে দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন। বাকিদের বেশির ভাগ আবারও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
বর্তমানে মালয়েশিয়ায় ১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। আটক কেন্দ্রের বাইরে থাকা তাঁদের অনেকেই অবৈধ উপায়ে নির্মাণশ্রমিকের মতো কম মজুরির বিভিন্ন পেশায় জড়িত।
১ ফেব্রুয়ারি রাতে মালয়েশিয়ার একটি আটক শিবির থেকে পালিয়েছিল ১৩১ জন অবৈধ অভিবাসী। তাঁদের মধ্যে এক বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের ১৫ নাগরিক ছাড়া বাকি সবাই ছিলেন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর। আজ রোববার মালয়েশিয়ার পুলিশের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পালিয়ে যাওয়া ওই ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৪১ জনকে আবারও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার সবাই ছিলেন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর এবং গ্রেপ্তারের সময় তাঁরা খুব ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত ছিলেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মিয়ানমারে জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে অসংখ্য রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। আবার অনেকে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে কিংবা থাইল্যান্ডের সীমান্ত দিয়ে মালয়েশিয়ায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করা রোহিঙ্গারা ধরা পড়লেই তাদের ঠাঁই হয় বিভিন্ন আটক কেন্দ্রে। অধিকার সংস্থাগুলো দাবি করছে, এসব আটক কেন্দ্রে এখন তিলধারণের ঠাঁই নেই।
মালয়েশিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আটক কেন্দ্র থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর আবারও গ্রেপ্তার হওয়া ৪১ জন রোহিঙ্গাকে তাপাহ ও বিদর শহরের মাঝামাঝিতে অবস্থিত এক পামতেলের বাগানে খুঁজে পাওয়া যায়। তাঁদের বিষয়ে প্যারেক রাজ্য পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ উসরি হাসান বসরি এএফপিকে বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, জঙ্গলের মধ্যে আরও অনেকে লুকিয়ে আছে। আর যারা গ্রেপ্তার হয়েছে, তাদেরকে ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে।’
পুলিশ প্রধান জানান, আটক কেন্দ্র থেকে সর্বশেষ পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় পুলিশ ও অভিবাসন কর্মকর্তাদের ১৩৬ জনের একটি দল জঙ্গল, নদী ও গ্রামগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে। এরই মধ্যে ৪১ জনকে খুঁজে পাওয়া ছাড়াও আরেক রোহিঙ্গাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন।
এর আগে ২০২২ সালে মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় পেনাং রাজ্যের একটি আটক কেন্দ্র থেকে ৫২৮ রোহিঙ্গা পালিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে অন্তত ৬ জন হাইওয়ে রাস্তা পাড়ি দিতে গিয়ে দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন। বাকিদের বেশির ভাগ আবারও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
বর্তমানে মালয়েশিয়ায় ১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। আটক কেন্দ্রের বাইরে থাকা তাঁদের অনেকেই অবৈধ উপায়ে নির্মাণশ্রমিকের মতো কম মজুরির বিভিন্ন পেশায় জড়িত।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৩ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারি ২০২৪-এর নির্বাচনের পর থেকে তাইওয়ানের রাজনীতিতে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) উইলিয়াম লাই নির্বাচিত হলেও পার্লামেন্টের আইনসভায় (লেজিসলেটিভ ইউয়ান) বিরোধী কুওমিনতাং (কেএমটি) এবং তাদের মিত্ররা সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফলে সরকার ও আইনসভার
৩ ঘণ্টা আগে