ফিলিপাইনের বিমানবন্দরগুলোতে যাত্রা শুরুর আগেই বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে কিংবা বিমানে উঠতে দেওয়া হয়নি অন্তত ৩২ হাজার যাত্রীকে। নানা কারণে ২০২২ সালে এই পরিমাণ যাত্রীকে সেবাবঞ্চিত করা হয়। তবে এবার সেবা না পাওয়া বা হয়রানির শিকার যাত্রীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির আইনসভা। গালফ নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এসব যাত্রীকে বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া বা উঠতে না দেওয়ার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, তাঁদের অনেককেই মানব পাচার চক্রের শিকার হতে পারে পারেন বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। ফিলিপাইনের আইন অনুসারে দেশটির ব্যুরো অব ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চাইলে নিরাপত্তার স্বার্থে যেকোনো যাত্রীকে বিমান থেকে নামিয়ে দিতে পারেন কিংবা উঠতে বাধা দিতে পারেন।
ব্যুরো অব ইমিগ্রেশনের (আইবি) তথ্য বলছে, ২০২২ সালে ফিলিপাইনের বিমানবন্দরগুলোতে মোট ৩২ হাজার ৪০৪ জনকে বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল বা উঠতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। আশঙ্কা করা হয়েছিল, এই পরিমাণ লোকের মধ্যে বিরাট একটি অংশ হয় মানব পাচারের শিকার হতে যাচ্ছেন অথবা অবৈধ শ্রমিক হিসেবে অন্য কোনো দেশে চলে যাচ্ছেন।
আইবির তথ্য বলছে, ৩২ হাজার ৪০৪ জনের মধ্যে ৪৭২ জনকে শনাক্ত করা গেছে, যাঁরা হয় মানব পাচারের শিকার হতে যাচ্ছিলেন, নয়তো তাঁদের অবৈধভাবে অন্য কোনো দেশ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছিল।
বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া এসব যাত্রীর জন্য সবচেয়ে খারাপ যে বিষয়টি অপেক্ষা করছিল তা হলো—বিমানসেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ম অনুসারে তাঁরা কোনো ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু এবার ফিলিপাইনের সিনেট ওই ৩২ হাজার যাত্রীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষ্যে ফিলিপাইনের সিনেট একটি আইন পাস করতে যাচ্ছে জেনারেল অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্ট, ২০২৪ নামে। নতুন হতে যাওয়া এই আইন নিয়ে কাজ চলছে। জেনারেল অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্ট, ২০২৪ হলো সরকারের বার্ষিক বাজেট, যা আইনপ্রণেতারা অনুমোদন দিয়ে থাকেন (উভয় চেম্বার থেকে)। এই বাজেট তাঁরা যেকোনো খাতে ব্যয় করতে পারেন।
এই আইনের অন্যতম উদ্যোক্তা সিনেটর ফ্রান্সিস এসকোদেরো। গত সোমবার তিনি আত্মবিশ্বাস ব্যক্ত করে বলেন, এটি বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া বা উঠতে না দেওয়া ফিলিপিনো যাত্রীদের তাঁদের টিকিটের মূল্য ফেরত দেওয়ার অনুমতি দেবে।
ফিলিপাইনের বিমানবন্দরগুলোতে যাত্রা শুরুর আগেই বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে কিংবা বিমানে উঠতে দেওয়া হয়নি অন্তত ৩২ হাজার যাত্রীকে। নানা কারণে ২০২২ সালে এই পরিমাণ যাত্রীকে সেবাবঞ্চিত করা হয়। তবে এবার সেবা না পাওয়া বা হয়রানির শিকার যাত্রীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির আইনসভা। গালফ নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এসব যাত্রীকে বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া বা উঠতে না দেওয়ার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, তাঁদের অনেককেই মানব পাচার চক্রের শিকার হতে পারে পারেন বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল। ফিলিপাইনের আইন অনুসারে দেশটির ব্যুরো অব ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চাইলে নিরাপত্তার স্বার্থে যেকোনো যাত্রীকে বিমান থেকে নামিয়ে দিতে পারেন কিংবা উঠতে বাধা দিতে পারেন।
ব্যুরো অব ইমিগ্রেশনের (আইবি) তথ্য বলছে, ২০২২ সালে ফিলিপাইনের বিমানবন্দরগুলোতে মোট ৩২ হাজার ৪০৪ জনকে বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল বা উঠতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। আশঙ্কা করা হয়েছিল, এই পরিমাণ লোকের মধ্যে বিরাট একটি অংশ হয় মানব পাচারের শিকার হতে যাচ্ছেন অথবা অবৈধ শ্রমিক হিসেবে অন্য কোনো দেশে চলে যাচ্ছেন।
আইবির তথ্য বলছে, ৩২ হাজার ৪০৪ জনের মধ্যে ৪৭২ জনকে শনাক্ত করা গেছে, যাঁরা হয় মানব পাচারের শিকার হতে যাচ্ছিলেন, নয়তো তাঁদের অবৈধভাবে অন্য কোনো দেশ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছিল।
বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া এসব যাত্রীর জন্য সবচেয়ে খারাপ যে বিষয়টি অপেক্ষা করছিল তা হলো—বিমানসেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ম অনুসারে তাঁরা কোনো ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু এবার ফিলিপাইনের সিনেট ওই ৩২ হাজার যাত্রীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষ্যে ফিলিপাইনের সিনেট একটি আইন পাস করতে যাচ্ছে জেনারেল অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্ট, ২০২৪ নামে। নতুন হতে যাওয়া এই আইন নিয়ে কাজ চলছে। জেনারেল অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্ট, ২০২৪ হলো সরকারের বার্ষিক বাজেট, যা আইনপ্রণেতারা অনুমোদন দিয়ে থাকেন (উভয় চেম্বার থেকে)। এই বাজেট তাঁরা যেকোনো খাতে ব্যয় করতে পারেন।
এই আইনের অন্যতম উদ্যোক্তা সিনেটর ফ্রান্সিস এসকোদেরো। গত সোমবার তিনি আত্মবিশ্বাস ব্যক্ত করে বলেন, এটি বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া বা উঠতে না দেওয়া ফিলিপিনো যাত্রীদের তাঁদের টিকিটের মূল্য ফেরত দেওয়ার অনুমতি দেবে।
গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৩ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগে