অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনির শপিং মলে ছুরিকাঘাত করে ছয়জনকে হত্যাকারী জোয়েল কাউচি ঘটনাস্থলে বেছে বেছে নারীদের লক্ষ্যবস্তু করে হামলা করেছিলেন। এমনটাই জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ। তারা জানিয়েছে, কাউচির বাবা অ্যান্ড্রু কাউচি তাঁর ছেলের দীর্ঘদিনের মানসিক অসুস্থতা ও নারীদের প্রতি বিরক্তির বিষয়টি জানিয়েছেন।
গত শনিবার বিকেল ৪টার কিছু আগে সিডনি শহরের ওয়েস্টফিল্ড এলাকার বন্ডি জংশন শপিং সেন্টারে এই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারী শ্বেতাঙ্গ জোয়েল কাউচি পুলিশের গুলিতে মারা যান। তবে তার আগে, তাঁর ছুরির আঘাতে সব মিলিয়ে ছয়জন নিহত হন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জোয়েল কাউচি (৪০) অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় রাগবি লিগের একজন খেলোয়াড় ছিলেন। ঘটনার দিন তিনি বন্ডি জংশন এলাকায় একটি বড়সড় ছুরি নিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। পরে সেখানকার একটি শপিং মলে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত শুরু করেন তিনি। তাঁর ছুরির আঘাতে নিহত হওয়া ছয়জনের মধ্যে পাঁচজনই নারী। এ ছাড়া আরও অন্তত ১২ জন আহতের মধ্যে অধিকাংশই নারী।
জোয়েলের বাবা অ্যান্ড্রু কাউচি জানান, তাঁর সন্তানের কর্মকাণ্ড ও পরিণতির খবর পেয়ে তিনি ভেঙে পড়েছিলেন। তিনি আরও জানান, তাঁর ছেলে দীর্ঘদিন ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ এবং নারীদের ওপর তাঁর একধরনের বিতৃষ্ণা আছে।
অ্যান্ড্রু কাউচি বলেন, ‘সে (জোয়েল কাউচি) সব সময়ই প্রেমিকার সঙ্গ চাইত, কিন্তু তাঁর কোনো সামাজিক দক্ষতা ছিল না। আর এ বিষয়টি তাঁর মস্তিষ্ককে হতাশাগ্রস্ত করে দিয়েছিল।’ তিনি জানান, গত বছর তিনি যখন তাঁর ছেলের সঙ্গে শেষবার সাক্ষাৎ করেন, তখন তাঁর কাছ থেকে পাঁচটি আর্মি ছুরি কেড়ে নেন। সে সময় তাঁর মনে হয়েছিল, তিনি ছেলের ছুরিকাঘাতের শিকার হতে পারেন।
জোয়েল কাউচির বাবার এই মন্তব্য এমন একসময়ে এসেছে; যার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, তাঁরা হামলাকারীর নারীদের বেছে বেছে আঘাত করার বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দেখছেন।
নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের পুলিশ কমিশনার কারেন ওয়েব অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে (এবিসি) বলেছেন, ‘এটা আমার কাছে স্পষ্ট, গোয়েন্দাদের কাছেও সুস্পষ্ট যে অপরাধী ব্যক্তি নারীদের দিকে মনোনিবেশ করেছিল ও পুরুষদের এড়িয়ে চলেছিল এবং এ বিষয়টি আমাদের তদন্তের একটি আগ্রহের জায়গা।’
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনির শপিং মলে ছুরিকাঘাত করে ছয়জনকে হত্যাকারী জোয়েল কাউচি ঘটনাস্থলে বেছে বেছে নারীদের লক্ষ্যবস্তু করে হামলা করেছিলেন। এমনটাই জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ। তারা জানিয়েছে, কাউচির বাবা অ্যান্ড্রু কাউচি তাঁর ছেলের দীর্ঘদিনের মানসিক অসুস্থতা ও নারীদের প্রতি বিরক্তির বিষয়টি জানিয়েছেন।
গত শনিবার বিকেল ৪টার কিছু আগে সিডনি শহরের ওয়েস্টফিল্ড এলাকার বন্ডি জংশন শপিং সেন্টারে এই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারী শ্বেতাঙ্গ জোয়েল কাউচি পুলিশের গুলিতে মারা যান। তবে তার আগে, তাঁর ছুরির আঘাতে সব মিলিয়ে ছয়জন নিহত হন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জোয়েল কাউচি (৪০) অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় রাগবি লিগের একজন খেলোয়াড় ছিলেন। ঘটনার দিন তিনি বন্ডি জংশন এলাকায় একটি বড়সড় ছুরি নিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। পরে সেখানকার একটি শপিং মলে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত শুরু করেন তিনি। তাঁর ছুরির আঘাতে নিহত হওয়া ছয়জনের মধ্যে পাঁচজনই নারী। এ ছাড়া আরও অন্তত ১২ জন আহতের মধ্যে অধিকাংশই নারী।
জোয়েলের বাবা অ্যান্ড্রু কাউচি জানান, তাঁর সন্তানের কর্মকাণ্ড ও পরিণতির খবর পেয়ে তিনি ভেঙে পড়েছিলেন। তিনি আরও জানান, তাঁর ছেলে দীর্ঘদিন ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ এবং নারীদের ওপর তাঁর একধরনের বিতৃষ্ণা আছে।
অ্যান্ড্রু কাউচি বলেন, ‘সে (জোয়েল কাউচি) সব সময়ই প্রেমিকার সঙ্গ চাইত, কিন্তু তাঁর কোনো সামাজিক দক্ষতা ছিল না। আর এ বিষয়টি তাঁর মস্তিষ্ককে হতাশাগ্রস্ত করে দিয়েছিল।’ তিনি জানান, গত বছর তিনি যখন তাঁর ছেলের সঙ্গে শেষবার সাক্ষাৎ করেন, তখন তাঁর কাছ থেকে পাঁচটি আর্মি ছুরি কেড়ে নেন। সে সময় তাঁর মনে হয়েছিল, তিনি ছেলের ছুরিকাঘাতের শিকার হতে পারেন।
জোয়েল কাউচির বাবার এই মন্তব্য এমন একসময়ে এসেছে; যার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, তাঁরা হামলাকারীর নারীদের বেছে বেছে আঘাত করার বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে দেখছেন।
নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের পুলিশ কমিশনার কারেন ওয়েব অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে (এবিসি) বলেছেন, ‘এটা আমার কাছে স্পষ্ট, গোয়েন্দাদের কাছেও সুস্পষ্ট যে অপরাধী ব্যক্তি নারীদের দিকে মনোনিবেশ করেছিল ও পুরুষদের এড়িয়ে চলেছিল এবং এ বিষয়টি আমাদের তদন্তের একটি আগ্রহের জায়গা।’
নয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
৪ মিনিট আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন ইমিগ্রেশন বিভাগ কয়েক শ বিদেশি শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের ভিসা বাতিল করেছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভিসা বাতিল ও গ্রেপ্তারের শিকারদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত...
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে