অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, ২০০৭ সাল থেকে সাংসদ হওয়ার পর তিনি মিথ্যা তিনি সরকারি কাজ নিয়ে কখনো মিথ্যাচার করেননি। আজ শুক্রবার তিনি ৩ এডাব্লিউ রেডিওকে এমনটি বলেন।
সম্প্রতি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন যে সাবমেরিন তৈরির চুক্তি বাতিলের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন তাঁকে মিথ্যা বলেছেন। এ নিয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে মরিসন বলেন, না আমি বিশ্বাস করি না। এটা রাজনীতি। আমি দায়িত্বে নিয়ে শিখেছি কোনো কিছুতে তিক্ত হতে নেই।
সম্প্রতি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের হুমকি মোকাবিলার উদ্দেশ্য নিয়ে গত সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার নেতারা যৌথ এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে একটি নিরাপত্তা চুক্তির মধ্য দিয়ে ‘অকাস’ নামের ত্রিপক্ষীয় জোট গড়ার ঘোষণা দেন।
চুক্তির আওতায় অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমবারের মতো পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন তৈরিতে প্রযুক্তি সরবরাহ করার কথা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের। আর এখানেই ক্ষুব্ধ হয় ফ্রান্স। কারণ, অস্ট্রেলিয়া ১২টি সাবমেরিন পেতে ফ্রান্সের সঙ্গে চুক্তি করেছিল ২০১৬ সালে। অকাস চুক্তির পর ফ্রান্সের সঙ্গেকার সেই সাবমেরিন চুক্তিটি বাতিল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এতে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফ্রান্স। গত মাসে জি২০ সম্মেলনে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁকে প্রশ্ন করা হয়, তিনি কি মনে করেন স্কট মরিসন মিথ্যাচার করেছেন? জবাবে মাখোঁ বলেন, আমি মনে করি না, আমি জানি।
সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের জরিপে দেখা গেছে, গত ১৮ মাসে অস্ট্রেলিয়ান প্রধানমন্ত্রী মরিসনের জনপ্রিয়তা কমেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল ৬৫ শতাংশ। এখন তাঁর জনপ্রিয়তা কমে ৪৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
মিত্ররাও মরিসনের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এই বছরের শুরুর দিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েনকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে বিশ্বাস ঠিক না হওয়া পর্যন্ত ব্লক অস্ট্রেলিয়ার সাঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি করা হবে কি-না।
ফ্রান্সের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন গত মাসে দ্বিতীয়বারের মতো অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির পরবর্তী রাউন্ডের আলোচনা স্থগিত করেছে।
ফ্রান্স দাবি করছে, ক্যানবেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের সাথে তার চুক্তি ঘোষণা করার দিন পর্যন্ত সাবমেরিন তৈরি চুক্তি বাতিলের বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করেনি। তবে মরিসন তা অস্বীকার করেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছেন, ২০০৭ সাল থেকে সাংসদ হওয়ার পর তিনি মিথ্যা তিনি সরকারি কাজ নিয়ে কখনো মিথ্যাচার করেননি। আজ শুক্রবার তিনি ৩ এডাব্লিউ রেডিওকে এমনটি বলেন।
সম্প্রতি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন যে সাবমেরিন তৈরির চুক্তি বাতিলের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন তাঁকে মিথ্যা বলেছেন। এ নিয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে মরিসন বলেন, না আমি বিশ্বাস করি না। এটা রাজনীতি। আমি দায়িত্বে নিয়ে শিখেছি কোনো কিছুতে তিক্ত হতে নেই।
সম্প্রতি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের হুমকি মোকাবিলার উদ্দেশ্য নিয়ে গত সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার নেতারা যৌথ এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে একটি নিরাপত্তা চুক্তির মধ্য দিয়ে ‘অকাস’ নামের ত্রিপক্ষীয় জোট গড়ার ঘোষণা দেন।
চুক্তির আওতায় অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমবারের মতো পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন তৈরিতে প্রযুক্তি সরবরাহ করার কথা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের। আর এখানেই ক্ষুব্ধ হয় ফ্রান্স। কারণ, অস্ট্রেলিয়া ১২টি সাবমেরিন পেতে ফ্রান্সের সঙ্গে চুক্তি করেছিল ২০১৬ সালে। অকাস চুক্তির পর ফ্রান্সের সঙ্গেকার সেই সাবমেরিন চুক্তিটি বাতিল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এতে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফ্রান্স। গত মাসে জি২০ সম্মেলনে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁকে প্রশ্ন করা হয়, তিনি কি মনে করেন স্কট মরিসন মিথ্যাচার করেছেন? জবাবে মাখোঁ বলেন, আমি মনে করি না, আমি জানি।
সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের জরিপে দেখা গেছে, গত ১৮ মাসে অস্ট্রেলিয়ান প্রধানমন্ত্রী মরিসনের জনপ্রিয়তা কমেছে। গত ফেব্রুয়ারিতে তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল ৬৫ শতাংশ। এখন তাঁর জনপ্রিয়তা কমে ৪৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
মিত্ররাও মরিসনের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এই বছরের শুরুর দিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েনকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে বিশ্বাস ঠিক না হওয়া পর্যন্ত ব্লক অস্ট্রেলিয়ার সাঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি করা হবে কি-না।
ফ্রান্সের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন গত মাসে দ্বিতীয়বারের মতো অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির পরবর্তী রাউন্ডের আলোচনা স্থগিত করেছে।
ফ্রান্স দাবি করছে, ক্যানবেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের সাথে তার চুক্তি ঘোষণা করার দিন পর্যন্ত সাবমেরিন তৈরি চুক্তি বাতিলের বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করেনি। তবে মরিসন তা অস্বীকার করেছেন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজার কিছু অংশ দখলের একটি পরিকল্পনা দেশটির নিরাপত্তা মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করেছেন। দেশটির কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচের সম্ভাব্য পদত্যাগ ঠেকাতেই এই পরিকল্পনা হাজির করেছেন নেতানিয়াহু। এমনটাই জানিয়েছে ইসরায়েলের প্রভাবশালী দৈনিক হারেৎজ।
২১ মিনিট আগেঅধিকৃত পশ্চিম তীরের মাসাফের ইয়াত্তার উম্ম আল-খাইর গ্রামে এক ইসরায়েলি দখলদারের গুলিতে নিহত হয়েছেন ফিলিস্তিনি শিক্ষক ও সমাজকর্মী ওদে মুহাম্মদ হাদালিন। গতকাল সোমবার, স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় গ্রামটির কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনের শিক্ষা মন্ত্রণালয়...
৪০ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছেন, গাজায় ‘সত্যিকারের দুর্ভিক্ষ’ চলছে এবং এর পরপরই তিনি ইসরায়েলকে নির্দেশ দেন, ‘এক বিন্দু খাবারও যেন গাজায় ঢুকতে বাধা না পায়।’ ব্রিটেন সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট গতকাল সোমবার এই বক্তব্য দেন।
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা তাদের পারমাণবিক সক্ষমতা ধ্বংস করেছি। কিন্তু তারা আবার সক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু তা করলে এবার আরও দ্রুত হামলা হবে। আর এবার ধ্বংস এত বেশি হবে যে আঙুল তুলেও দেখাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগে