আজারবাইজান ঘোষণা দিয়েছে ‘রিপাবলিক নাগরনো-কারাবাখের’ অস্তিত্ব আর থাকবে না। এটি মিশে যাবে আজারবাইজানের সঙ্গে। এরই মধ্যে এই অঞ্চলের প্রধানকে বন্দী করেছে বাকু। এসব ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে নাগরনো-কারাবাখের স্থানীয় আর্মেনীয়রা। ঘোষণার পর দলে দলে এলাকা ছাড়তে শুরু করেছে তারা। এরই মধ্যে এই এলাকার আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ আর্মেনিয়ায় চলে গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চেভেলের এক প্রতিবেদনে।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আজারবাইজানের সেনারা নাগরনো-কারাবাখে অভিযান চালায় এবং সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চূড়ান্তভাবে দমন করে। গ্রেপ্তার করে ‘রিপাবলিক নাগরনো-কারাবাখের’ প্রধানকে। পরে তাঁকে বন্দী করা হয় আজারবাইজানের একটি কারাগারে। তাঁর ছবিও প্রকাশ করে বাকু। সেই অভিযানের পর থেকেই নাগরনো-কারাবাখের আর্মেনীয়রা বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছিল।
তবে বৃহস্পতিবারের ঘোষণার পর আর্মেনিয়ামুখী মানুষের স্রোত আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। তারা হাতের কাছে যা পেয়েছে তা নিয়েই রওনা হয়েছে আর্মেনিয়ার পথে। আর্মেনিয়ার সীমান্তে হাজার হাজার মানুষের ঢল নেমেছে। সেখানে আর্মেনিয়া সরকারের তরফ থেকে চারটি আশ্রয়শিবির খোলা হয়েছে। সেখানে রেজিস্ট্রেশন ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে আর্মেনিয়ায় ঢুকতে পারছে তারা।
নাগরনো-কারাবাখে প্রায় প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার আর্মেনীয় বসবাস করতেন। তার মধ্যে অন্তত ৬৫ হাজার মানুষ এরই মধ্যে পালিয়ে গেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি উদ্বাস্তু পৌঁছেছে দক্ষিণ আর্মেনিয়ার গরিস শহরে। এলাকা ছাড়ার স্রোতে ভেসে গেছে অনেকে, বেশ কিছুসংখ্যক মানুষকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকের ধারণা, আজারবাইজানের সেনা ও রাশিয়ার শান্তিরক্ষী বাহিনীর হাতে তারা খুন হয়েছেন।
কিছুদিন আগেই এই অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে তীব্র যুদ্ধ হয়। পরে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় তাদের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তি সই হয়। তবে সেই শান্তিচুক্তি সই হওয়ার কয়েক মাসের মাথায় এবার অঞ্চলটি পুনরায় দখলের ঘোষণা দিল আজারবাইজান। স্থানীয়রা মনে করছেন, সামনে আরও বড় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।
আজারবাইজান ঘোষণা দিয়েছে ‘রিপাবলিক নাগরনো-কারাবাখের’ অস্তিত্ব আর থাকবে না। এটি মিশে যাবে আজারবাইজানের সঙ্গে। এরই মধ্যে এই অঞ্চলের প্রধানকে বন্দী করেছে বাকু। এসব ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে নাগরনো-কারাবাখের স্থানীয় আর্মেনীয়রা। ঘোষণার পর দলে দলে এলাকা ছাড়তে শুরু করেছে তারা। এরই মধ্যে এই এলাকার আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ আর্মেনিয়ায় চলে গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চেভেলের এক প্রতিবেদনে।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আজারবাইজানের সেনারা নাগরনো-কারাবাখে অভিযান চালায় এবং সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চূড়ান্তভাবে দমন করে। গ্রেপ্তার করে ‘রিপাবলিক নাগরনো-কারাবাখের’ প্রধানকে। পরে তাঁকে বন্দী করা হয় আজারবাইজানের একটি কারাগারে। তাঁর ছবিও প্রকাশ করে বাকু। সেই অভিযানের পর থেকেই নাগরনো-কারাবাখের আর্মেনীয়রা বাড়িঘর ছেড়ে পালাচ্ছিল।
তবে বৃহস্পতিবারের ঘোষণার পর আর্মেনিয়ামুখী মানুষের স্রোত আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। তারা হাতের কাছে যা পেয়েছে তা নিয়েই রওনা হয়েছে আর্মেনিয়ার পথে। আর্মেনিয়ার সীমান্তে হাজার হাজার মানুষের ঢল নেমেছে। সেখানে আর্মেনিয়া সরকারের তরফ থেকে চারটি আশ্রয়শিবির খোলা হয়েছে। সেখানে রেজিস্ট্রেশন ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে আর্মেনিয়ায় ঢুকতে পারছে তারা।
নাগরনো-কারাবাখে প্রায় প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার আর্মেনীয় বসবাস করতেন। তার মধ্যে অন্তত ৬৫ হাজার মানুষ এরই মধ্যে পালিয়ে গেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি উদ্বাস্তু পৌঁছেছে দক্ষিণ আর্মেনিয়ার গরিস শহরে। এলাকা ছাড়ার স্রোতে ভেসে গেছে অনেকে, বেশ কিছুসংখ্যক মানুষকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকের ধারণা, আজারবাইজানের সেনা ও রাশিয়ার শান্তিরক্ষী বাহিনীর হাতে তারা খুন হয়েছেন।
কিছুদিন আগেই এই অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে তীব্র যুদ্ধ হয়। পরে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় তাদের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তি সই হয়। তবে সেই শান্তিচুক্তি সই হওয়ার কয়েক মাসের মাথায় এবার অঞ্চলটি পুনরায় দখলের ঘোষণা দিল আজারবাইজান। স্থানীয়রা মনে করছেন, সামনে আরও বড় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৬ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
৩১ মিনিট আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগেগ্রেপ্তারকৃতদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে উল্লেখ করে জান্তা-নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা ‘গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার’ জানিয়েছে, তারা সবাই গত ২২ মে ইয়াঙ্গুন শহরে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ও কূটনীতিক চো তুন আং-কে হত্যার সঙ্গে জড়িত। নিহত ৬৮ বছর বয়সী চো তুন আং কম্বোডিয়ায় মিয়ানমারের সাবেক রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে