অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বখ্যাত টেসলার সিইও ইলন মাস্ককে নিয়ে সম্প্রতি একটি বিতর্ক তীব্র আকার ধারণ করেছে জাপানে। যুক্তরাষ্ট্রের লেখক, কলামিস্ট ও প্রভাবশালী নারী অ্যাশলি সেন্ট ক্লেয়ার দাবি করেছেন, মাস্কের সঙ্গে তাঁর একাধিক সন্তানের মধ্যে একটি জাপানি এক পপতারকার গর্ভজাত। তাঁর এই দাবি নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। তবে দাবিটি ঘিরে জাপানের সমাজে শুরু হয়েছে তীব্র আলোচনা ও কৌতূহল।
ইলন মাস্কের চতুর্দশ সন্তানের মা অ্যাশলি সেন্ট ক্লেয়ার বলেছেন, মাস্ক একাধিক দেশে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এবং জাপানি এক পপতারকার সঙ্গেও সন্তানের জনক হয়েছেন বলে তাঁকে জানিয়েছেন। যদিও সেই পপগায়িকার নাম প্রকাশ করা হয়নি এবং স্বাধীনভাবে এই দাবিটি এখনো যাচাই করা হয়নি। মাস্ক নিজেও এ বিষয়ে এখনো মুখ খোলেননি।
আজ সোমবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট জানিয়েছে, জাপানের মূলধারার গণমাধ্যম ও বিশিষ্টজনেরা এখনো এই বিষয়ে সরাসরি মন্তব্য করতে সাবধানতা অবলম্বন করছেন। তবে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া সামাজিক মাধ্যমে স্পষ্ট। অনেকেই বিষয়টি নিয়ে রসিকতা করছেন, আবার কেউ কেউ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।
জাপানের জনপ্রিয় কৌতুকশিল্পী হিরোইকি আরিয়োশি তাঁর রেডিও অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এ ধরনের বিষয় ঘাঁটাঘাঁটি করা লজ্জার। তবে বয়সের দিক থেকে বিচার করলে জাপানি পপ তারকার সংখ্যা সীমিত। মাস্ক হয়তো আসলে একজন গোপন আইডল ফ্যান।’
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকে মাস্কের জন্মদানের প্রতি উৎসাহকে ‘বিপজ্জনক ও অমানবিক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। কেউ কেউ লিখেছেন, ‘এমন একজন মানুষের জিন এত বিস্তৃতভাবে ছড়িয়ে পড়া পৃথিবীর জন্য ভয়ংকর হতে পারে। তাঁর ক্ষমতা এক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের চেয়েও বেশি হয়ে উঠতে পারে।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘সন্তান জন্ম কোনো খেলা নয়, এটা দায়িত্ব। শুধুমাত্র সন্তানের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে জন্ম দেওয়া অনৈতিক।’ অনেকেই আশঙ্কা করছেন, মাস্কের এত সন্তান ভবিষ্যতে উত্তরাধিকার নিয়ে জটিল আইনি লড়াইয়ে জড়াবে।
বর্তমানে মাস্কের ১৪ জন সন্তানের তথ্য পাওয়া গেলেও ধারণা করা হচ্ছে, প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা হ্রাস নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন এবং সবাইকে বেশি সন্তান নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আসছেন।
২০২৪ সালে সৌদি আরবে এক সম্মেলনে মাস্ক বলেছিলেন, ‘যদি নতুন মানুষ সৃষ্টি না হয়, তবে মানবতা টিকে থাকবে না। সব নীতিই তখন অর্থহীন হয়ে যাবে।’
বিশ্বখ্যাত টেসলার সিইও ইলন মাস্ককে নিয়ে সম্প্রতি একটি বিতর্ক তীব্র আকার ধারণ করেছে জাপানে। যুক্তরাষ্ট্রের লেখক, কলামিস্ট ও প্রভাবশালী নারী অ্যাশলি সেন্ট ক্লেয়ার দাবি করেছেন, মাস্কের সঙ্গে তাঁর একাধিক সন্তানের মধ্যে একটি জাপানি এক পপতারকার গর্ভজাত। তাঁর এই দাবি নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। তবে দাবিটি ঘিরে জাপানের সমাজে শুরু হয়েছে তীব্র আলোচনা ও কৌতূহল।
ইলন মাস্কের চতুর্দশ সন্তানের মা অ্যাশলি সেন্ট ক্লেয়ার বলেছেন, মাস্ক একাধিক দেশে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এবং জাপানি এক পপতারকার সঙ্গেও সন্তানের জনক হয়েছেন বলে তাঁকে জানিয়েছেন। যদিও সেই পপগায়িকার নাম প্রকাশ করা হয়নি এবং স্বাধীনভাবে এই দাবিটি এখনো যাচাই করা হয়নি। মাস্ক নিজেও এ বিষয়ে এখনো মুখ খোলেননি।
আজ সোমবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট জানিয়েছে, জাপানের মূলধারার গণমাধ্যম ও বিশিষ্টজনেরা এখনো এই বিষয়ে সরাসরি মন্তব্য করতে সাবধানতা অবলম্বন করছেন। তবে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া সামাজিক মাধ্যমে স্পষ্ট। অনেকেই বিষয়টি নিয়ে রসিকতা করছেন, আবার কেউ কেউ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।
জাপানের জনপ্রিয় কৌতুকশিল্পী হিরোইকি আরিয়োশি তাঁর রেডিও অনুষ্ঠানে বলেন, ‘এ ধরনের বিষয় ঘাঁটাঘাঁটি করা লজ্জার। তবে বয়সের দিক থেকে বিচার করলে জাপানি পপ তারকার সংখ্যা সীমিত। মাস্ক হয়তো আসলে একজন গোপন আইডল ফ্যান।’
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকে মাস্কের জন্মদানের প্রতি উৎসাহকে ‘বিপজ্জনক ও অমানবিক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। কেউ কেউ লিখেছেন, ‘এমন একজন মানুষের জিন এত বিস্তৃতভাবে ছড়িয়ে পড়া পৃথিবীর জন্য ভয়ংকর হতে পারে। তাঁর ক্ষমতা এক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের চেয়েও বেশি হয়ে উঠতে পারে।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘সন্তান জন্ম কোনো খেলা নয়, এটা দায়িত্ব। শুধুমাত্র সন্তানের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে জন্ম দেওয়া অনৈতিক।’ অনেকেই আশঙ্কা করছেন, মাস্কের এত সন্তান ভবিষ্যতে উত্তরাধিকার নিয়ে জটিল আইনি লড়াইয়ে জড়াবে।
বর্তমানে মাস্কের ১৪ জন সন্তানের তথ্য পাওয়া গেলেও ধারণা করা হচ্ছে, প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা হ্রাস নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন এবং সবাইকে বেশি সন্তান নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আসছেন।
২০২৪ সালে সৌদি আরবে এক সম্মেলনে মাস্ক বলেছিলেন, ‘যদি নতুন মানুষ সৃষ্টি না হয়, তবে মানবতা টিকে থাকবে না। সব নীতিই তখন অর্থহীন হয়ে যাবে।’
সৌভাগ্য কাকে বলে, তারই যেন প্রমাণ পেলেন বাংলাদেশি তরুণ মোহাম্মদ খোরশেদ আলম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জনপ্রিয় লটারি বিগ টিকিটে প্রথমবার অংশ নিয়েই জিতে নিয়েছেন ৫০ হাজার দিরহাম, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ লাখ টাকারও বেশি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২১ মিনিট আগেমিশিগানের ট্র্যাভার্স সিটিতে একটি ওয়ালমার্ট স্টোরে ছুরিকাঘাতে অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে শহরটির কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে একজনকে আটক করা হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বলেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই বিবদমান প্রতিবেশী কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের নেতারা অবিলম্বে দেখা করে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত যুদ্ধবিরতি কার্যকরের বিষয়ে একমত হয়েছেন। ৩ দিন ধরে চলা সীমান্ত সংঘাতের পর শান্তি স্থাপনে মধ্যস্থতা করার চেষ্টার অংশ হি
১ ঘণ্টা আগেদখলদার ইসরায়েল চলতি বছরের মার্চ থেকে গাজায় আক্ষরিক অর্থেই ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডের কারণে অঞ্চলটিতে ক্ষুধা-অনাহার থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় অনাহার-অপুষ্টিতে অন্তত আরও ৫ জন মারা গেছে। এই অবস্থায় গাজায় ত্রাণ সহায়তা নিয়ে প্রবেশের...
২ ঘণ্টা আগে