অনলাইন ডেস্ক
২০১১ সালে বাবা কিম জং ইলের মৃত্যুর পর উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতা গ্রহণ করেন কিম জং উন। এরপর তিনি খুব কমই বিদেশ সফর করেছেন। সোমবার রওনা হয়েছেন রাশিয়ার উদ্দেশে। চার বছর আগে সর্বশেষ বিদেশ সফরে তিনি রাশিয়াতেই গিয়েছিলেন। আর রাশিয়া ভ্রমণ মানেই বাবার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ভারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত একটি বিলাসবহুল ট্রেনে চেপে বসেন কিম।
উত্তর কোরিয়ার অন্য অনেক বিষয়ের মতো কিমের সবুজ রঙের রহস্যময় সেই ট্রেন সম্পর্কেও খুব কমই জানা যায়। তারপরও যা জানা গেছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-ট্রেনটির ধীর গতি।
বিবিসি ও ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রেনটির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩৭ মাইল বা ৬০ কিলোমিটার। ধারণা করা হয়, খুব ভারী হওয়ার কারণেই এই ট্রেনের গতি কম।
উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ং থেকে ভ্লাদিভস্টক পর্যন্ত দূরত্ব হলো প্রায় ৪৩০ কিলোমিটার। তার মানে সর্বোচ্চ গতিতে চললেও কিমকে নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে অন্তত ১১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সময় লাগবে ট্রেনটির। কিন্তু সর্বোচ্চ গতিতে তো আর সব সময় চালানো সম্ভব না। বেশ কিছু পাহাড়ি উপত্যকা আর ধীর গতির লাইন দিয়ে রাশিয়ায় পৌঁছাতে হয় ট্রেনটিকে। ২০১৮ সালে পিয়ংইয়ং থেকে ভ্লাদিভস্টক যেতে কিমের সময় লেগেছিল প্রায় ২০ ঘণ্টা।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্র চোসুন ইলবোর ২০০৯ সালের খবর অনুযায়ী, ট্রেনটিতে মোট ৯০টি বগি রয়েছে। আর প্রতিটি বগিই যেন একেকটি ভারী সাঁজোয়া যান। এসব বগিতে অন্যান্য যানও বহন করা হয়। এর মধ্যে কিমের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য অস্ত্র সজ্জিত দুটি মার্সিডিজও থাকে।
কিমের ট্রেনে অনেক বিলাসবহুল ব্যবস্থাও রয়েছে। ট্রেনের ভেতর তিনি অনেক চিত্তাকর্ষক সময় কাটান। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত বিভিন্ন ছবিতে দেখা গেছে, ট্রেনের ভেতর গোলাপি চামড়ার সোফা এবং মজবুত কাঠের আসবাব ব্যবহার করা হয়েছে। আর ট্রেনে পর্যাপ্ত পরিমাণে মদ সরবরাহেরও ব্যবস্থা আছে। মিটিং করার জন্য রয়েছে লম্বা একটি টেবিল।
ট্রেনটির সবচেয়ে বিশদ বর্ণনাগুলোর মধ্যে একটি এসেছে কনস্ট্যান্টিন পুলিকভস্কির কাছ থেকে। তিনি একজন রুশ কর্মকর্তা এবং কিমের বাবা কিম জং ইলের সঙ্গে এই ট্রেনে চড়েছিলেন। ‘ওরিয়েন্ট এক্সপ্রেস’ নামে একটি বইয়ে ইলের সঙ্গে রাশিয়ার দূরপ্রাচ্যে ভ্রমণের স্মৃতিচারণ করেছেন পুলিকভস্কি। ট্রেনের মধ্যে সরবরাহ করা খাবারের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি লিখেছিলেন—রাশিয়ান, চায়নিজ, কোরিয়ান, জাপানি এবং ফরাসি খাবারের যে কোনো ডিশ সেখানে অর্ডার করা সম্ভব।
পুলিকভস্কি আরও জানান, ট্রেনের সম্মানিত যাত্রীদের বিনোদনের জন্য বেশ কিছু তরুণী গায়িকা ছিলেন। যাদেরকে ‘লেডি কন্ডাক্টর’ হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
কিমের নিরাপত্তা দিতে ট্রেনটির মধ্যে একটি বাহিনীও রয়েছে। এই বাহিনী অন্যান্য প্রেসিডেন্টকে নিরাপত্তা দেওয়া বাহিনীর তুলনায় অনেকাংশেই বড়।
দক্ষিণ কোরিয়ার চোসুন ইলবো পত্রিকায় বলা হয়েছে, সম্ভাব্য হুমকি খতিয়ে দেখতে অন্তত ১০০ জনের একটি নিরাপত্তা এজেন্টের দল ট্রেনটি পৌঁছানোর আগেই সামনের স্টেশনগুলোতে পৌঁছে যায়। এ ছাড়া এটি যেসব স্টেশনের মধ্য দিয়ে যায় সেখানে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হয় যেন, অন্যান্য রেল রুটগুলো দিয়ে অন্য কোনো ট্রেন চলাচল করতে না পারে।
সোভিয়েত নির্মিত দুটি সামরিক হেলিকপ্টার ট্রেনের যাত্রাপথে টহল দিয়ে বেড়ায়। ট্র্যাকগুলো নিরাপদ কি-না তা নিশ্চিত করতে কিমের আগে আরেকটি ট্রেন থাকে। শুধু তাই নয়, কিমের ট্রেনের পেছনে থাকে তৃতীয় আরেকটি ট্রেন। এই ট্রেনে মূলত বিভিন্ন কর্মী এবং দেহরক্ষীরা থাকেন। পাশাপাশি কোনও সম্ভাব্য আক্রমণের দিকেও তারা নজর রাখেন।
উত্তর কোরিয়ায় অন্তত ২০টি স্টেশন রয়েছে যেগুলো শুধুমাত্র বিশেষ ওই ট্রেনটিই ব্যবহার করে।
জানা যায়, কিমের বাবা কিম জং ইল বিমানে চড়তে ভয় পেতেন। তাই কোথাও সফরে গেলে ট্রেনই ছিল তার ভরসা। কিমের দাদা উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল সাংও বিদেশ সফরে প্রায়ই ট্রেন ব্যবহার করতেন।
তবে বাবার মতো কিম জং উনের আকাশপথে ভ্রমণের ভীতি আছে বলে মনে হয় না। কারণ রাশিয়ার তৈরি ব্যক্তিগত বিমানে বেশ কয়েকবার চড়েছেন তিনি।
সুইজারল্যান্ডে বোর্ডিং স্কুলে পড়তে গিয়েছিলেন কিম জং উন। সেখানে যেতে নিশ্চয়ই বিমানে চড়তে হয়েছিল।
ক্ষমতায় আরোহনের পর প্রথম ২০১৮ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক রুটে উড়েছিলেন কিম জং উন। এ সময় চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে দেখা করতে বিমানে করে দালিয়ান শহরে গিয়েছিলেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা যায়, এর আগে দেশের ভেতরে ব্যক্তিগত বিমানে চড়ে একাধিকবার ঘোরাঘুরি করেছেন তিনি।
২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় অলিম্পিক আয়োজনে উচ্চ পর্যায়ের ডেলিগেট হিসেবে বোন কিম ইয়ো জংকে নিয়ে বিমানে ভ্রমণ করেছিলেন কিম জং উন।
কিম জং উনকে ইউক্রেন নির্মিত আন্তোনোভ–১৪৮ বিমানও ব্যবহার করতে দেখা গেছে। ২০১৪ সালে রাষ্ট্রীয় টিভিতে প্রচারিত তথ্যচিত্রে এমনটিই দেখানো হয়েছে।
২০১৫ সালে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ফুটেজে কিম জং উনকে দেশীয় নির্মিত একটি ছোট্ট বিমান এবং এএন–২ সামরিক বাইপ্লেন চালাতে দেখা গেছে।
২০১১ সালে বাবা কিম জং ইলের মৃত্যুর পর উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতা গ্রহণ করেন কিম জং উন। এরপর তিনি খুব কমই বিদেশ সফর করেছেন। সোমবার রওনা হয়েছেন রাশিয়ার উদ্দেশে। চার বছর আগে সর্বশেষ বিদেশ সফরে তিনি রাশিয়াতেই গিয়েছিলেন। আর রাশিয়া ভ্রমণ মানেই বাবার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ভারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত একটি বিলাসবহুল ট্রেনে চেপে বসেন কিম।
উত্তর কোরিয়ার অন্য অনেক বিষয়ের মতো কিমের সবুজ রঙের রহস্যময় সেই ট্রেন সম্পর্কেও খুব কমই জানা যায়। তারপরও যা জানা গেছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-ট্রেনটির ধীর গতি।
বিবিসি ও ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রেনটির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩৭ মাইল বা ৬০ কিলোমিটার। ধারণা করা হয়, খুব ভারী হওয়ার কারণেই এই ট্রেনের গতি কম।
উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ং থেকে ভ্লাদিভস্টক পর্যন্ত দূরত্ব হলো প্রায় ৪৩০ কিলোমিটার। তার মানে সর্বোচ্চ গতিতে চললেও কিমকে নিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে অন্তত ১১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট সময় লাগবে ট্রেনটির। কিন্তু সর্বোচ্চ গতিতে তো আর সব সময় চালানো সম্ভব না। বেশ কিছু পাহাড়ি উপত্যকা আর ধীর গতির লাইন দিয়ে রাশিয়ায় পৌঁছাতে হয় ট্রেনটিকে। ২০১৮ সালে পিয়ংইয়ং থেকে ভ্লাদিভস্টক যেতে কিমের সময় লেগেছিল প্রায় ২০ ঘণ্টা।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্র চোসুন ইলবোর ২০০৯ সালের খবর অনুযায়ী, ট্রেনটিতে মোট ৯০টি বগি রয়েছে। আর প্রতিটি বগিই যেন একেকটি ভারী সাঁজোয়া যান। এসব বগিতে অন্যান্য যানও বহন করা হয়। এর মধ্যে কিমের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য অস্ত্র সজ্জিত দুটি মার্সিডিজও থাকে।
কিমের ট্রেনে অনেক বিলাসবহুল ব্যবস্থাও রয়েছে। ট্রেনের ভেতর তিনি অনেক চিত্তাকর্ষক সময় কাটান। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত বিভিন্ন ছবিতে দেখা গেছে, ট্রেনের ভেতর গোলাপি চামড়ার সোফা এবং মজবুত কাঠের আসবাব ব্যবহার করা হয়েছে। আর ট্রেনে পর্যাপ্ত পরিমাণে মদ সরবরাহেরও ব্যবস্থা আছে। মিটিং করার জন্য রয়েছে লম্বা একটি টেবিল।
ট্রেনটির সবচেয়ে বিশদ বর্ণনাগুলোর মধ্যে একটি এসেছে কনস্ট্যান্টিন পুলিকভস্কির কাছ থেকে। তিনি একজন রুশ কর্মকর্তা এবং কিমের বাবা কিম জং ইলের সঙ্গে এই ট্রেনে চড়েছিলেন। ‘ওরিয়েন্ট এক্সপ্রেস’ নামে একটি বইয়ে ইলের সঙ্গে রাশিয়ার দূরপ্রাচ্যে ভ্রমণের স্মৃতিচারণ করেছেন পুলিকভস্কি। ট্রেনের মধ্যে সরবরাহ করা খাবারের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি লিখেছিলেন—রাশিয়ান, চায়নিজ, কোরিয়ান, জাপানি এবং ফরাসি খাবারের যে কোনো ডিশ সেখানে অর্ডার করা সম্ভব।
পুলিকভস্কি আরও জানান, ট্রেনের সম্মানিত যাত্রীদের বিনোদনের জন্য বেশ কিছু তরুণী গায়িকা ছিলেন। যাদেরকে ‘লেডি কন্ডাক্টর’ হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
কিমের নিরাপত্তা দিতে ট্রেনটির মধ্যে একটি বাহিনীও রয়েছে। এই বাহিনী অন্যান্য প্রেসিডেন্টকে নিরাপত্তা দেওয়া বাহিনীর তুলনায় অনেকাংশেই বড়।
দক্ষিণ কোরিয়ার চোসুন ইলবো পত্রিকায় বলা হয়েছে, সম্ভাব্য হুমকি খতিয়ে দেখতে অন্তত ১০০ জনের একটি নিরাপত্তা এজেন্টের দল ট্রেনটি পৌঁছানোর আগেই সামনের স্টেশনগুলোতে পৌঁছে যায়। এ ছাড়া এটি যেসব স্টেশনের মধ্য দিয়ে যায় সেখানে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেওয়া হয় যেন, অন্যান্য রেল রুটগুলো দিয়ে অন্য কোনো ট্রেন চলাচল করতে না পারে।
সোভিয়েত নির্মিত দুটি সামরিক হেলিকপ্টার ট্রেনের যাত্রাপথে টহল দিয়ে বেড়ায়। ট্র্যাকগুলো নিরাপদ কি-না তা নিশ্চিত করতে কিমের আগে আরেকটি ট্রেন থাকে। শুধু তাই নয়, কিমের ট্রেনের পেছনে থাকে তৃতীয় আরেকটি ট্রেন। এই ট্রেনে মূলত বিভিন্ন কর্মী এবং দেহরক্ষীরা থাকেন। পাশাপাশি কোনও সম্ভাব্য আক্রমণের দিকেও তারা নজর রাখেন।
উত্তর কোরিয়ায় অন্তত ২০টি স্টেশন রয়েছে যেগুলো শুধুমাত্র বিশেষ ওই ট্রেনটিই ব্যবহার করে।
জানা যায়, কিমের বাবা কিম জং ইল বিমানে চড়তে ভয় পেতেন। তাই কোথাও সফরে গেলে ট্রেনই ছিল তার ভরসা। কিমের দাদা উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল সাংও বিদেশ সফরে প্রায়ই ট্রেন ব্যবহার করতেন।
তবে বাবার মতো কিম জং উনের আকাশপথে ভ্রমণের ভীতি আছে বলে মনে হয় না। কারণ রাশিয়ার তৈরি ব্যক্তিগত বিমানে বেশ কয়েকবার চড়েছেন তিনি।
সুইজারল্যান্ডে বোর্ডিং স্কুলে পড়তে গিয়েছিলেন কিম জং উন। সেখানে যেতে নিশ্চয়ই বিমানে চড়তে হয়েছিল।
ক্ষমতায় আরোহনের পর প্রথম ২০১৮ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক রুটে উড়েছিলেন কিম জং উন। এ সময় চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে দেখা করতে বিমানে করে দালিয়ান শহরে গিয়েছিলেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা যায়, এর আগে দেশের ভেতরে ব্যক্তিগত বিমানে চড়ে একাধিকবার ঘোরাঘুরি করেছেন তিনি।
২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ায় অলিম্পিক আয়োজনে উচ্চ পর্যায়ের ডেলিগেট হিসেবে বোন কিম ইয়ো জংকে নিয়ে বিমানে ভ্রমণ করেছিলেন কিম জং উন।
কিম জং উনকে ইউক্রেন নির্মিত আন্তোনোভ–১৪৮ বিমানও ব্যবহার করতে দেখা গেছে। ২০১৪ সালে রাষ্ট্রীয় টিভিতে প্রচারিত তথ্যচিত্রে এমনটিই দেখানো হয়েছে।
২০১৫ সালে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত একটি ফুটেজে কিম জং উনকে দেশীয় নির্মিত একটি ছোট্ট বিমান এবং এএন–২ সামরিক বাইপ্লেন চালাতে দেখা গেছে।
আফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে গত রোববার থেকে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ৫ দিনে ৭ শতাধিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় বৃহত্তম শহর গোমাতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, আরও ২ হাজার ৮০০ জন...
১ ঘণ্টা আগেমহারাষ্ট্র রাজ্যের থানে জেলার ভিবান্ডির একটি অর্কেস্ট্রা বার থেকে নয় নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ বলছে, গত বৃহস্পতিবার অভিযানে গ্রেপ্তার নারীরা বাংলাদেশি। তাঁরা অবৈধভাবে বারে নাচের পেশায় যুক্ত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও লাতিন আমেরিকার দেশ ভেনেজুয়েলার মধ্যে সম্পর্কের বরফ গলছে। অন্তত সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে মার্কিন দূত রিচার্ড গ্রেনেলের সাক্ষাৎ এবং কারাকাস থেকে ৬ মার্কিন নাগরিককে দেশে ফেরার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি এই ইঙ্গিতই দেয়
১ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদানের একটি পশুর খামারে সশস্ত্র লুটেরাদের হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১১ জন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার সকালে পূর্ব ইকুয়াতোরিয়া রাজ্যের মাগুই কাউন্টির নিয়োলো বোমায় দিনকা বোর এলাকায় পশুপালকদের তিনটি ক্যাম্পে লুটেরারা হামলা চালালে...
২ ঘণ্টা আগে