অনলাইন ডেস্ক
জাপানের একটি আদালত বিতর্কিত ইউনিফিকেশন চার্চ বিলুপ্তির আদেশ দিয়েছেন। এই চার্চটি ২০২২ সালে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের হত্যাকাণ্ডের পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল।
অভিযুক্ত হত্যাকারী দাবি করেছিলেন, তিনি আবের প্রতি ক্ষুব্ধ ছিলেন, কারণ এই চার্চের সঙ্গে আবের সংযোগ ছিল। তিনি অভিযোগ করেন, চার্চটি তাঁর পরিবারকে দেউলিয়া করেছে।
মঙ্গলবার বিবিসি জানিয়েছে, অনুসারীদের বিশাল অঙ্কের দান ও অন্যান্য আর্থিক ত্যাগ স্বীকারে বাধ্য করেছে—এমন অভিযোগ এনে জাপানের শিক্ষা ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় চার্চটির বিলুপ্তির আবেদন করেছিল। তবে ‘মুনিজ’ নামে পরিচিত এই চার্চটি দাবি করেছে, এসব দান-অনুদান বৈধ ধর্মীয় কার্যক্রমের অংশ। আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ রয়েছে চার্চ কর্তৃপক্ষের।
টোকিও জেলা আদালতের রায়ের ফলে চার্চটি করমুক্ত সম্পদের সুবিধা হারাবে এবং তাদের স্থাবর সম্পদকে নগদ অর্থে পরিণত করতে হবে। তবে তারা জাপানে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে।
তদন্তে দেখা গেছে, চার্চটি অনুসারীদের আত্মিক কল্যাণের প্রলোভন এবং ভয় দেখিয়ে ব্যয়বহুল সামগ্রী কেনার জন্য বাধ্য করত। প্রায় ২০০ ব্যক্তি এই চার্চের দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন বলে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ইউনিফিকেশন চার্চ ১৯৬০-এর দশক থেকে জাপানে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর প্রতিষ্ঠাতা সান মিয়ং মুনের নাম থেকেই ‘মুনিজ’ নামটি এসেছে। চার্চটি হাজার হাজার যুগলের একযোগে বিবাহ অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য অতীতে আলোচিত হয়েছে এবং আত্মার মুক্তির জন্য বিবাহকে কেন্দ্রীয় উপাদান হিসেবে প্রচার করেছে।
২০২৩ সালের পর থেকে প্রায় ২০০ সাবেক অনুসারী এই চার্চের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, তাঁদের অনিচ্ছাকৃতভাবে অনুদানে বাধ্য করা হয়েছে। তাঁরা মোট ৫৭০ কোটি ইয়েন (৪৬০ কোটি টাকার বেশি) ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে হত্যার পর তদন্তে উঠে আসে, গোপনীয় এই চার্চটির সঙ্গে জাপানের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের বহু আইনপ্রণেতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। এর ফলে চারজন মন্ত্রী পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) অভ্যন্তরীণ তদন্তে জানা যায়, তাঁদের ৩৭৯ জন আইনপ্রণেতার মধ্যে ১৭৯ জনের ইউনিফিকেশন চার্চের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল।
এই চার্চের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দল এবং রাজনীতিবিদদের গভীর সংযোগের বিষয়টি জাতিকে হতবাক করেছিল।
জাপানের একটি আদালত বিতর্কিত ইউনিফিকেশন চার্চ বিলুপ্তির আদেশ দিয়েছেন। এই চার্চটি ২০২২ সালে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের হত্যাকাণ্ডের পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল।
অভিযুক্ত হত্যাকারী দাবি করেছিলেন, তিনি আবের প্রতি ক্ষুব্ধ ছিলেন, কারণ এই চার্চের সঙ্গে আবের সংযোগ ছিল। তিনি অভিযোগ করেন, চার্চটি তাঁর পরিবারকে দেউলিয়া করেছে।
মঙ্গলবার বিবিসি জানিয়েছে, অনুসারীদের বিশাল অঙ্কের দান ও অন্যান্য আর্থিক ত্যাগ স্বীকারে বাধ্য করেছে—এমন অভিযোগ এনে জাপানের শিক্ষা ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় চার্চটির বিলুপ্তির আবেদন করেছিল। তবে ‘মুনিজ’ নামে পরিচিত এই চার্চটি দাবি করেছে, এসব দান-অনুদান বৈধ ধর্মীয় কার্যক্রমের অংশ। আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ রয়েছে চার্চ কর্তৃপক্ষের।
টোকিও জেলা আদালতের রায়ের ফলে চার্চটি করমুক্ত সম্পদের সুবিধা হারাবে এবং তাদের স্থাবর সম্পদকে নগদ অর্থে পরিণত করতে হবে। তবে তারা জাপানে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে।
তদন্তে দেখা গেছে, চার্চটি অনুসারীদের আত্মিক কল্যাণের প্রলোভন এবং ভয় দেখিয়ে ব্যয়বহুল সামগ্রী কেনার জন্য বাধ্য করত। প্রায় ২০০ ব্যক্তি এই চার্চের দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন বলে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ইউনিফিকেশন চার্চ ১৯৬০-এর দশক থেকে জাপানে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর প্রতিষ্ঠাতা সান মিয়ং মুনের নাম থেকেই ‘মুনিজ’ নামটি এসেছে। চার্চটি হাজার হাজার যুগলের একযোগে বিবাহ অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য অতীতে আলোচিত হয়েছে এবং আত্মার মুক্তির জন্য বিবাহকে কেন্দ্রীয় উপাদান হিসেবে প্রচার করেছে।
২০২৩ সালের পর থেকে প্রায় ২০০ সাবেক অনুসারী এই চার্চের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, তাঁদের অনিচ্ছাকৃতভাবে অনুদানে বাধ্য করা হয়েছে। তাঁরা মোট ৫৭০ কোটি ইয়েন (৪৬০ কোটি টাকার বেশি) ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে হত্যার পর তদন্তে উঠে আসে, গোপনীয় এই চার্চটির সঙ্গে জাপানের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের বহু আইনপ্রণেতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। এর ফলে চারজন মন্ত্রী পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) অভ্যন্তরীণ তদন্তে জানা যায়, তাঁদের ৩৭৯ জন আইনপ্রণেতার মধ্যে ১৭৯ জনের ইউনিফিকেশন চার্চের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল।
এই চার্চের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দল এবং রাজনীতিবিদদের গভীর সংযোগের বিষয়টি জাতিকে হতবাক করেছিল।
ইসলামি পোশাকের একটি ব্র্যান্ড মেরাচি। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে প্রতিষ্ঠানটির একটি বিজ্ঞাপন ফ্রান্সে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। বিজ্ঞাপনটিতে দেখা যায়, আইফেল টাওয়ার একটি হিজাবে মোড়ানো। আর ক্যাপশনে লেখা রয়েছে—‘ফরাসি সরকার মেরাচিকে আসতে দেখলে ঘৃণা করে।’
৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন হোয়াইট হাউস মঙ্গলবার জানিয়েছে, রাশিয়া ও ইউক্রেন পৃথক বৈঠকে কৃষ্ণসাগরে বলপ্রয়োগ বন্ধের বিষয়ে সম্মত হয়েছে। দুই পক্ষের সঙ্গে আলাদাভাবে এই আলোচনা সৌদি আরবে মার্কিন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বর্তমানে ৬ বুলগেরিয়ানের বিচার চলছে। সম্প্রতি বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই গুপ্তচর নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন আরও দুই নারী—সভেতেলিনা জেনচেভা এবং সভেতানকা দনচেভা। তাঁদের পরিচয় এবারই প্রথম প্রকাশ্যে এল।
১২ ঘণ্টা আগেএক বিবৃতিতে ক্ষমা চাওয়ার পরিবর্তে কুনাল জানান, তিনি যে কোনো আইনি পদক্ষেপের জন্য পুলিশ এবং আদালতকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছেন। তবে তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘আইন কি সমানভাবে প্রয়োগ হবে, নাকি যারা একটি কৌতুকে ক্ষুব্ধ হয়ে ভাঙচুর করেছে, তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকবে?’
১৪ ঘণ্টা আগে