মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা ও সংকট নিরসনে নতুন ‘পদ্ধতির’ বিষয়ে সম্মত হয়েছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের নেতারা। গতকাল মঙ্গলবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় চলমান আসিয়ানের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনে মিয়ানমারের সংকট নিরসনে পাঁচ দফা শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এতে রোহিঙ্গা বিষয়ে স্পষ্ট কোনো প্রস্তাব নেই।
মঙ্গলবার আসিয়ানের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আসিয়ানের ১০টি সদস্য দেশ এ বিষয়ে সম্মত হয়েছে যে মিয়ানমারের সংকট নিরসনে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হবে এবং শান্তি আনতে পাঁচ দফা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।
সম্মেলনে আসিয়ানের নেতারা স্বীকার করে নেন যে, এর আগে ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের পরপরই প্রথমবারের মতো পাঁচ দফা শান্তি পরিকল্পনা পেশ করা হলেও তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে খুব একটা অগ্রগতি হয়নি। তবে জোট নেতারা আশা প্রকাশ করেছেন, মিয়ানমারে শান্তি ফিরিয়ে আনতে এই পাঁচ দফা বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
আসিয়ান প্রস্তাবিত পাঁচ দফার মধ্যে সহিংসতা বন্ধ, পক্ষগুলোর মধ্যে সংলাপ শুরু, মিয়ানমারে আসিয়ানের দূত নিয়োগ, দেশটিতে আসিয়ানের তরফ থেকে মানবিক সহায়তা এবং আসিয়ানের বিশেষ দূতের মিয়ানমার সফর। তবে এই প্রস্তাবে কোথাও রোহিঙ্গা ইস্যুতে স্পষ্ট কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
বিবৃতিতে বৈঠকে আসিয়ানের নেতারা মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রতি বেসামরিক জনতা, তাদের বাড়িঘর,সম্পত্তি, স্কুল, হাসপাতাল, মার্কেট, চার্চ এবং বিভিন্ন আশ্রমের ওপর হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আসিয়ান মিয়ানমারের সংকট নিরসনে সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে, যাতে পক্ষগুলোর মধ্যে বিশ্বাস বাড়ানো যায় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন পক্ষের সমন্বয়ে গঠিত পক্ষের মধ্যমেই স্থায়ী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শান্তি নিশ্চিতের চেষ্টা করা যায়।
বিবৃতিতে মিয়ানমারের নেতারা আরও বলেন, ‘আমরা চলমান সংকটের শান্তিপূর্ণ ও টেকসই সমাধান খুঁজতে মিয়ানমারকে সহায়তার জন্য আসিয়ানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি, কারণ মিয়ানমার আসিয়ানের অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকেই অং সান সু চি সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে হাজার হাজার মানুষ মারা গেছে এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। এর পর থেকেই দেশটির সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখছে আসিয়ান। তারই ধারাবাহিকতায় বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ২০২৬ সালে মিয়ানমারের পরিবর্তে বৈঠকে সভাপতিত্ব করবে ফিলিপাইন।
মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা ও সংকট নিরসনে নতুন ‘পদ্ধতির’ বিষয়ে সম্মত হয়েছেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের নেতারা। গতকাল মঙ্গলবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় চলমান আসিয়ানের তিন দিনব্যাপী সম্মেলনে মিয়ানমারের সংকট নিরসনে পাঁচ দফা শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এতে রোহিঙ্গা বিষয়ে স্পষ্ট কোনো প্রস্তাব নেই।
মঙ্গলবার আসিয়ানের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আসিয়ানের ১০টি সদস্য দেশ এ বিষয়ে সম্মত হয়েছে যে মিয়ানমারের সংকট নিরসনে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হবে এবং শান্তি আনতে পাঁচ দফা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।
সম্মেলনে আসিয়ানের নেতারা স্বীকার করে নেন যে, এর আগে ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের পরপরই প্রথমবারের মতো পাঁচ দফা শান্তি পরিকল্পনা পেশ করা হলেও তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে খুব একটা অগ্রগতি হয়নি। তবে জোট নেতারা আশা প্রকাশ করেছেন, মিয়ানমারে শান্তি ফিরিয়ে আনতে এই পাঁচ দফা বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।
আসিয়ান প্রস্তাবিত পাঁচ দফার মধ্যে সহিংসতা বন্ধ, পক্ষগুলোর মধ্যে সংলাপ শুরু, মিয়ানমারে আসিয়ানের দূত নিয়োগ, দেশটিতে আসিয়ানের তরফ থেকে মানবিক সহায়তা এবং আসিয়ানের বিশেষ দূতের মিয়ানমার সফর। তবে এই প্রস্তাবে কোথাও রোহিঙ্গা ইস্যুতে স্পষ্ট কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
বিবৃতিতে বৈঠকে আসিয়ানের নেতারা মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রতি বেসামরিক জনতা, তাদের বাড়িঘর,সম্পত্তি, স্কুল, হাসপাতাল, মার্কেট, চার্চ এবং বিভিন্ন আশ্রমের ওপর হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আসিয়ান মিয়ানমারের সংকট নিরসনে সংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে, যাতে পক্ষগুলোর মধ্যে বিশ্বাস বাড়ানো যায় এবং মিয়ানমারের বিভিন্ন পক্ষের সমন্বয়ে গঠিত পক্ষের মধ্যমেই স্থায়ী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শান্তি নিশ্চিতের চেষ্টা করা যায়।
বিবৃতিতে মিয়ানমারের নেতারা আরও বলেন, ‘আমরা চলমান সংকটের শান্তিপূর্ণ ও টেকসই সমাধান খুঁজতে মিয়ানমারকে সহায়তার জন্য আসিয়ানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি, কারণ মিয়ানমার আসিয়ানের অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকেই অং সান সু চি সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে হাজার হাজার মানুষ মারা গেছে এবং অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। এর পর থেকেই দেশটির সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখছে আসিয়ান। তারই ধারাবাহিকতায় বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ২০২৬ সালে মিয়ানমারের পরিবর্তে বৈঠকে সভাপতিত্ব করবে ফিলিপাইন।
পূর্ব কঙ্গোর কোমান্ডা শহরে একটি ক্যাথলিক চার্চে ভয়াবহ হামলায় অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোববার রাত ১টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে ইসলামিক স্টেট-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এডিএফ) এ হামলা চালিয়েছে। তবে, এখনো
২৬ মিনিট আগেএই গণপদত্যাগকে ট্রাম্প প্রশাসনের ‘ফেডারেল কর্মী বাহিনী হ্রাস’ নীতির অংশ হিসেবে দেখা যাচ্ছে। প্রশাসনের অধীনে কাজ করা সরকারি দক্ষতাসংক্রান্ত বিভাগ নাসায় বড় ধরনের কর্মী ছাঁটাইয়ের সুপারিশ করে। এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে এনপিআর হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
৪২ মিনিট আগেভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারে এবার চতুর এক পদক্ষেপ নিয়েছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রোনোমার। মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে অস্কারজয়ী অভিনেত্রী গ্বয়েনেথ পালট্রোকে। মজার ব্যাপার হলো, এই অভিনেত্রী কোল্ডপ্লের ভোকালিস্ট ক্রিস মার্টিনের প্রাক্তন স্ত্রী। প্রায় ১৩ বছর সংসার করেছেন তারা।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েল বহুদিন ধরে দাবি করে আসছিল যে, হামাস জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ত্রাণ চুরি করছে। এই অভিযোগকে সামনে রেখেই তারা সেখানে খাদ্য সরবরাহে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তবে এখন জানা যাচ্ছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এমন কোনো প্রমাণই পায়নি যে—হামাস পদ্ধতিগতভাবে জাতিসংঘ
২ ঘণ্টা আগে