আফগানিস্তানের গজনি প্রদেশের একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে প্রকাশ্যে বর্বর কায়দায় দুই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তালেবান নিয়ন্ত্রিত আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট আজ বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছে।
তালেবানপ্রধান হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদার অনুমোদন সাপেক্ষে ওই দুই ব্যক্তির দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তাঁরা হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। আফগান সংবাদমাধ্যম খামা নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর তাঁরা সব ধরনের আইনি সুবিধা পান। সব প্রক্রিয়া শেষ করে এরপর তাঁদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ওই দুই ব্যক্তির একজনের নাম সৈয়দ জামাল। অপরজন গুল খান।
তালেবানের তথ্য অনুযায়ী, সৈয়দ জামাল ময়দান ওয়ারদাক প্রদেশের লোরা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি সাত বছর আগে আমির মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিলেন। অপর দিকে গুল খান মোহাম্মদ কাসিম নামের এক ব্যক্তিকে পাঁচ বছর আগে হত্যা করেছিলেন। এ দুজনই ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলেন।
আফগানিস্তানে এমন সময় প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো—যখন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো দাবি করছে, তালেবান সরকারের অধীনে সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার পাচ্ছে না।
একটি মানবাধিকার সংস্থা দাবি করেছে, বিচারের ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া মানা হচ্ছে না, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নির্যাতন করে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করা হচ্ছে।
আফগান সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর অবলোকন করার জন্য সাধারণ মানুষকে গজনি প্রদেশের আলী বাবা ফুটবল স্টেডিয়ামে উপস্থিত হওয়ার জন্য বলা হয়েছিল।
এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর নিজ চোখে দেখার জন্য গজনিতে তালেবানের উচ্চপদস্থ নেতারা যান বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস।
আফগানিস্তানের গজনি প্রদেশের একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে প্রকাশ্যে বর্বর কায়দায় দুই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তালেবান নিয়ন্ত্রিত আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট আজ বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছে।
তালেবানপ্রধান হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদার অনুমোদন সাপেক্ষে ওই দুই ব্যক্তির দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তাঁরা হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। আফগান সংবাদমাধ্যম খামা নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পর তাঁরা সব ধরনের আইনি সুবিধা পান। সব প্রক্রিয়া শেষ করে এরপর তাঁদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া ওই দুই ব্যক্তির একজনের নাম সৈয়দ জামাল। অপরজন গুল খান।
তালেবানের তথ্য অনুযায়ী, সৈয়দ জামাল ময়দান ওয়ারদাক প্রদেশের লোরা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি সাত বছর আগে আমির মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিলেন। অপর দিকে গুল খান মোহাম্মদ কাসিম নামের এক ব্যক্তিকে পাঁচ বছর আগে হত্যা করেছিলেন। এ দুজনই ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলেন।
আফগানিস্তানে এমন সময় প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো—যখন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো দাবি করছে, তালেবান সরকারের অধীনে সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার পাচ্ছে না।
একটি মানবাধিকার সংস্থা দাবি করেছে, বিচারের ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া মানা হচ্ছে না, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নির্যাতন করে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করা হচ্ছে।
আফগান সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর অবলোকন করার জন্য সাধারণ মানুষকে গজনি প্রদেশের আলী বাবা ফুটবল স্টেডিয়ামে উপস্থিত হওয়ার জন্য বলা হয়েছিল।
এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর নিজ চোখে দেখার জন্য গজনিতে তালেবানের উচ্চপদস্থ নেতারা যান বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম খামা প্রেস।
পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৩৮ মিনিট আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৯ ঘণ্টা আগে