নানা ইস্যুতে চীনের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক চলছে অস্ট্রেলিয়ার। তবে সেই শীতল সম্পর্ক কাটিয়ে চীনের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়তে গঠনমূলকভাবে কাজের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ। আজ রোববার চার দিনের সফরে চীনে আসা অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী সাংহাইয়ে চায়না ইন্টারন্যাশনাল ইমপোর্ট এক্সপোতে দেওয়া এক ভাষণে এ কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিনের এই সফরে অ্যান্থনি আলবানিজ বেশির ভাগ সময় কাটাবেন বেইজিং ও হংকংয়ে। এই সফরে তিনি চীন ও হংকংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
আজ রোববার আলবানিজের চীন সফরের প্রথম দিন। তাঁর এই সফর বিগত সাত বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার কোনো নেতার প্রথম এ ধরনের সফর। তাঁর এই সফরে চীন ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বিবদমান ইস্যুগুলো সমাধানের পথ খোঁজা হবে। কারণ, দুই দেশের মধ্যকার কূটনৈতিক বিরোধ দেশ দুটির মধ্যে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে প্রভাবিত করেছে। দ্বন্দ্বের সূত্রপাত মূলত চীনের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখতে চাওয়ার চিন্তার বিপরীতে প্রশান্ত মহাসাগরে চীনের প্রভাব বিস্তারের বিরোধিতা। যাই হোক, সেই বিরোধ কাটিয়ে অস্ট্রেলিয়া এখন চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব সম্পর্কের পথ খোঁজার চেষ্টা করছে।
অ্যান্থনি আলবানিজ তাঁর ভাষণে বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে গঠনমূলক অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করে...সে জন্য আমি যে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছি, সেই সরকার চীনের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে কাজ করে যাবে। এ সময় তিনি বলেন, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উন্নয়ন হলো সেই লেন্স, যার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতের অনেক কিছু দেখতে পেয়েছি। চীনের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক সেই ভবিষ্যতেরই একটি মূল অংশ।’
এর আগে গত বছর বালিতে জি-২০ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের কিছুক্ষণ পরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ বলেছিলেন, ‘আমরা যখন সংলাপ করব এবং গঠনমূলক ও পারস্পরিক সম্মানের সঙ্গে কথা বলতে সক্ষম হব, তখন আমরা সব দিক থেকেই ভালো থাকব।’
তিনি অস্ট্রেলিয়ানদের মনে করিয়ে দেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার চেয়ে বেশি মূল্যবান। স্পষ্টতই, তিনি যাকে ‘দুটি উচ্চ পরিপূরক অর্থনীতি’ বলেছেন, সেই সম্পর্ক স্বাভাবিক করাকেই তাঁর সরকারের অগ্রাধিকার ঠিক করেছেন।
নানা ইস্যুতে চীনের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক চলছে অস্ট্রেলিয়ার। তবে সেই শীতল সম্পর্ক কাটিয়ে চীনের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়তে গঠনমূলকভাবে কাজের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ। আজ রোববার চার দিনের সফরে চীনে আসা অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী সাংহাইয়ে চায়না ইন্টারন্যাশনাল ইমপোর্ট এক্সপোতে দেওয়া এক ভাষণে এ কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার দিনের এই সফরে অ্যান্থনি আলবানিজ বেশির ভাগ সময় কাটাবেন বেইজিং ও হংকংয়ে। এই সফরে তিনি চীন ও হংকংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
আজ রোববার আলবানিজের চীন সফরের প্রথম দিন। তাঁর এই সফর বিগত সাত বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার কোনো নেতার প্রথম এ ধরনের সফর। তাঁর এই সফরে চীন ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বিবদমান ইস্যুগুলো সমাধানের পথ খোঁজা হবে। কারণ, দুই দেশের মধ্যকার কূটনৈতিক বিরোধ দেশ দুটির মধ্যে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে প্রভাবিত করেছে। দ্বন্দ্বের সূত্রপাত মূলত চীনের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখতে চাওয়ার চিন্তার বিপরীতে প্রশান্ত মহাসাগরে চীনের প্রভাব বিস্তারের বিরোধিতা। যাই হোক, সেই বিরোধ কাটিয়ে অস্ট্রেলিয়া এখন চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব সম্পর্কের পথ খোঁজার চেষ্টা করছে।
অ্যান্থনি আলবানিজ তাঁর ভাষণে বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে গঠনমূলক অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করে...সে জন্য আমি যে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছি, সেই সরকার চীনের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে কাজ করে যাবে। এ সময় তিনি বলেন, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উন্নয়ন হলো সেই লেন্স, যার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতের অনেক কিছু দেখতে পেয়েছি। চীনের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক সেই ভবিষ্যতেরই একটি মূল অংশ।’
এর আগে গত বছর বালিতে জি-২০ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের কিছুক্ষণ পরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ বলেছিলেন, ‘আমরা যখন সংলাপ করব এবং গঠনমূলক ও পারস্পরিক সম্মানের সঙ্গে কথা বলতে সক্ষম হব, তখন আমরা সব দিক থেকেই ভালো থাকব।’
তিনি অস্ট্রেলিয়ানদের মনে করিয়ে দেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার চেয়ে বেশি মূল্যবান। স্পষ্টতই, তিনি যাকে ‘দুটি উচ্চ পরিপূরক অর্থনীতি’ বলেছেন, সেই সম্পর্ক স্বাভাবিক করাকেই তাঁর সরকারের অগ্রাধিকার ঠিক করেছেন।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসার শীর্ষ এক কর্তার কন্যা ও নাতিকে অপহরণ চেষ্টার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন পথচারীরা। মঙ্গলবার সকালে প্যারিসের ১১তম জেলার ব্যস্ত এক সড়কে চারজন অস্ত্রধারী এই অপহরণচেষ্টা চালিয়েছিল।
১২ ঘণ্টা আগেকাতার এয়ারওয়েজের জন্য যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ১৬০টি বিমান কেনার একটি বড় ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কাতার। আজ বুধবার এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। বর্তমানে ট্রাম্প উপসাগরীয় আরব দেশগুলোতে...
১৩ ঘণ্টা আগেআহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
১৫ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে