মার্কিন বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন, এল নিনো শুরু হয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চরমভাবাপন্ন এই আবহাওয়ার জন্য ২০২৪ সাল হতে পারে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বছর।
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, চলমান এল নিনো বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করে যেতে পারে।
বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এল নিনোর প্রভাব বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তেই দেখা যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, এর ফলে অস্ট্রেলিয়ায় দেখা দেবে খরা, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টিপাত বেড়ে যাবে এবং ভারত তথা এই অঞ্চলের বর্ষা দুর্বল হয়ে বৃষ্টিপাত অনেক কমে যাবে।
চলমান এল নিনো সম্ভবত পরবর্তী বসন্ত পর্যন্ত স্থায়ী হবে। পরে ধীরে ধীরে এর প্রভাবগুলো হ্রাস পাবে।
গত কয়েক মাস ধরেই গবেষকেরা বুঝতে পারছিলেন, প্রশান্ত মহাসাগরে একটি এল নিনোর উদ্ভব হতে চলেছে। যুক্তরাজ্যের আবহাওয়াবিদ অ্যাডাম স্কাইফ বলেন, ‘এটি এখন ক্রমবর্ধমান হচ্ছে। বেশ কয়েক মাস ধরে আমাদের পর্যবেক্ষণ বলছে, তীব্রতর হতে হতে এ বছরের শেষ দিকে এই এল নিনো চরম পর্যায়ে পৌঁছাবে।’
স্কাইফের মতে, চলমান এল নিনোর প্রভাবে বৈশ্বিক তাপমাত্রায় সম্ভবত নতুন রেকর্ড গড়তে চলেছে ২০২৪ সাল।
বিশ্বে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া মূলত তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত। গরম, ঠান্ডা বা নিরপেক্ষ। এল নিনো নামক গরম পর্যায়টি প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে এবং দেখা যায় দক্ষিণ আমেরিকার উপকূল থেকে উষ্ণ জল সমুদ্রপৃষ্ঠজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং বায়ুমণ্ডলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে তাপ ঠেলে দেয়। সাধারণত যে বছর এল নিনো শুরু হয়, তার পরের বছরটিতে তীব্র গরম অনুভূত হয়। এর আগে ২০১৫ সালে এল নিনো হয়েছিল বলে ২০১৬ সালে বিশ্বে রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা দেখা গিয়েছিল।
এল নিনো কখন শুরু হবে তা জানার জন্য আবহাওয়া সংস্থাগুলো বিভিন্ন মানদণ্ড ব্যবহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীদের মানদণ্ড অনুযায়ী এল নিনো শুরুর আগে অন্তত এক মাস সমুদ্রের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম থাকবে। বায়ুমণ্ডলেও এই তাপের প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে। এর মধ্যে গত মে মাসেই এল নিনো শুরুর আগের সব শর্ত পূরণ হতে দেখা গেছে।
এ অবস্থায় ইউএস ন্যাশনাল ওশান অ্যান্ড অ্যাটমোসফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ) এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এল নিনো অবস্থা বিরাজ করছে।’
এ বিষয়ে এনওএএর বিজ্ঞানী মিশেল ল’হিউরেক্স বলেন, ‘এটি খুব দুর্বল সংকেত। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি, যে অবস্থাগুলো দেখছি তা আরও তীব্র হতে থাকবে।’
গবেষকেরা বিশ্বাস করেন, চলমান এল নিনো এ বছরের শেষ নাগাদ মাঝারি শক্তি অতিক্রম করার ৮৪ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে।
তাঁরা বলছেন, একটি সুপার এল নিনোতে রূপ নিয়ে এবার তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
মার্কিন বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন, এল নিনো শুরু হয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চরমভাবাপন্ন এই আবহাওয়ার জন্য ২০২৪ সাল হতে পারে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বছর।
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, চলমান এল নিনো বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রাকে অতিক্রম করে যেতে পারে।
বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এল নিনোর প্রভাব বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তেই দেখা যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, এর ফলে অস্ট্রেলিয়ায় দেখা দেবে খরা, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টিপাত বেড়ে যাবে এবং ভারত তথা এই অঞ্চলের বর্ষা দুর্বল হয়ে বৃষ্টিপাত অনেক কমে যাবে।
চলমান এল নিনো সম্ভবত পরবর্তী বসন্ত পর্যন্ত স্থায়ী হবে। পরে ধীরে ধীরে এর প্রভাবগুলো হ্রাস পাবে।
গত কয়েক মাস ধরেই গবেষকেরা বুঝতে পারছিলেন, প্রশান্ত মহাসাগরে একটি এল নিনোর উদ্ভব হতে চলেছে। যুক্তরাজ্যের আবহাওয়াবিদ অ্যাডাম স্কাইফ বলেন, ‘এটি এখন ক্রমবর্ধমান হচ্ছে। বেশ কয়েক মাস ধরে আমাদের পর্যবেক্ষণ বলছে, তীব্রতর হতে হতে এ বছরের শেষ দিকে এই এল নিনো চরম পর্যায়ে পৌঁছাবে।’
স্কাইফের মতে, চলমান এল নিনোর প্রভাবে বৈশ্বিক তাপমাত্রায় সম্ভবত নতুন রেকর্ড গড়তে চলেছে ২০২৪ সাল।
বিশ্বে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া মূলত তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত। গরম, ঠান্ডা বা নিরপেক্ষ। এল নিনো নামক গরম পর্যায়টি প্রতি দুই থেকে সাত বছর অন্তর ঘটে এবং দেখা যায় দক্ষিণ আমেরিকার উপকূল থেকে উষ্ণ জল সমুদ্রপৃষ্ঠজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং বায়ুমণ্ডলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে তাপ ঠেলে দেয়। সাধারণত যে বছর এল নিনো শুরু হয়, তার পরের বছরটিতে তীব্র গরম অনুভূত হয়। এর আগে ২০১৫ সালে এল নিনো হয়েছিল বলে ২০১৬ সালে বিশ্বে রেকর্ড ভাঙা তাপমাত্রা দেখা গিয়েছিল।
এল নিনো কখন শুরু হবে তা জানার জন্য আবহাওয়া সংস্থাগুলো বিভিন্ন মানদণ্ড ব্যবহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীদের মানদণ্ড অনুযায়ী এল নিনো শুরুর আগে অন্তত এক মাস সমুদ্রের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম থাকবে। বায়ুমণ্ডলেও এই তাপের প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে। এর মধ্যে গত মে মাসেই এল নিনো শুরুর আগের সব শর্ত পূরণ হতে দেখা গেছে।
এ অবস্থায় ইউএস ন্যাশনাল ওশান অ্যান্ড অ্যাটমোসফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ) এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এল নিনো অবস্থা বিরাজ করছে।’
এ বিষয়ে এনওএএর বিজ্ঞানী মিশেল ল’হিউরেক্স বলেন, ‘এটি খুব দুর্বল সংকেত। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি, যে অবস্থাগুলো দেখছি তা আরও তীব্র হতে থাকবে।’
গবেষকেরা বিশ্বাস করেন, চলমান এল নিনো এ বছরের শেষ নাগাদ মাঝারি শক্তি অতিক্রম করার ৮৪ শতাংশ সম্ভাবনা রয়েছে।
তাঁরা বলছেন, একটি সুপার এল নিনোতে রূপ নিয়ে এবার তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৪ ঘণ্টা আগে