পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন দেশই অভিবাসী কমানোর পথে এগিয়ে গেছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো কানাডার নামও। দেশটি ঘোষণা দিয়েছে, শিগগির দেশটিতে থাকা অস্থায়ী বাসিন্দাদের সংখ্যা কমানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী মার্ক মিলার গতকাল বৃহস্পতিবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত আবাসনসংকট দূর করা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নাগরিক সেবা বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি আবাসন সংকটের কারণে দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর কথা ভাবছে বলে জানিয়েছিলেন মার্ক মিলার।
সম্প্রতি কানাডায় বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যাও, যার ফলে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দেশটির অস্থায়ী বাসিন্দার সংখ্যাও। মূলত এই অস্থায়ী বাসিন্দাদের বড় একটি অংশই এককালীন ভিসায় দেশটিতে গিয়েছে। বিগত কয়েক বছরে এমনটা হওয়ার কারণ ছিল, শ্রমিক ঘাটতি পুষিয়ে অর্থনীতিতে গতি আনতে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার বিদেশিদের ওপর নির্ভর করেছিল।
তবে সম্প্রতি কানাডা সরকার দেশটির অভিবাসননীতি নিয়ে বিরোধীদের রাজনৈতিক চাপের মুখে পড়েছে। সরকারবিরোধী অনেকের অভিযোগ, বিদেশিদের কারণে আবাসনসংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ বিভিন্ন জরুরি সেবার ব্যাঘাত ঘটছে বিদেশিদের কারণে।
আর তাই কানাডা সরকার আগামী তিন বছরের মধ্যে বর্তমানে যে পরিমাণ বিদেশি অস্থায়ী ভিত্তিতে কানাডায় বসবাস করছেন তাঁদের সংখ্যা প্রতি বছর সাড়ে ৬ শতাংশ হারে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী মার্ক মিলার। তিনি জানিয়েছেন, কানাডায় বর্তমানে ২৫ লাখ অস্থায়ী বাসিন্দা আছে।
আগামী মে মাসে বিষয়টি চূড়ান্ত করতে কানাডার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মিলার। তিনি বলেন, ‘আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, কানাডায় যে পরিমাণ অস্থায়ী বাসিন্দা প্রবেশ করছেন তা একটি গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আছে।’
কানাডার কেন্দ্রীয় সরকারে অভিবাসনবিষয়ক পরবর্তী পরিকল্পনার বিষয়টি উল্লেখ করে মিলার বলেন, ‘প্রথমবারের মতো আমরা এই (অস্থায়ী বাসিন্দা) কমানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এমনকি যারা কানাডায় স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে আসতে চান, সেই পর্যায়েই আমরা বিষয়টিকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করব।’
পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন দেশই অভিবাসী কমানোর পথে এগিয়ে গেছে। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো কানাডার নামও। দেশটি ঘোষণা দিয়েছে, শিগগির দেশটিতে থাকা অস্থায়ী বাসিন্দাদের সংখ্যা কমানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী মার্ক মিলার গতকাল বৃহস্পতিবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত আবাসনসংকট দূর করা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নাগরিক সেবা বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি আবাসন সংকটের কারণে দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থী কমানোর কথা ভাবছে বলে জানিয়েছিলেন মার্ক মিলার।
সম্প্রতি কানাডায় বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। একই সঙ্গে বেড়েছে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যাও, যার ফলে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দেশটির অস্থায়ী বাসিন্দার সংখ্যাও। মূলত এই অস্থায়ী বাসিন্দাদের বড় একটি অংশই এককালীন ভিসায় দেশটিতে গিয়েছে। বিগত কয়েক বছরে এমনটা হওয়ার কারণ ছিল, শ্রমিক ঘাটতি পুষিয়ে অর্থনীতিতে গতি আনতে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার বিদেশিদের ওপর নির্ভর করেছিল।
তবে সম্প্রতি কানাডা সরকার দেশটির অভিবাসননীতি নিয়ে বিরোধীদের রাজনৈতিক চাপের মুখে পড়েছে। সরকারবিরোধী অনেকের অভিযোগ, বিদেশিদের কারণে আবাসনসংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ বিভিন্ন জরুরি সেবার ব্যাঘাত ঘটছে বিদেশিদের কারণে।
আর তাই কানাডা সরকার আগামী তিন বছরের মধ্যে বর্তমানে যে পরিমাণ বিদেশি অস্থায়ী ভিত্তিতে কানাডায় বসবাস করছেন তাঁদের সংখ্যা প্রতি বছর সাড়ে ৬ শতাংশ হারে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী মার্ক মিলার। তিনি জানিয়েছেন, কানাডায় বর্তমানে ২৫ লাখ অস্থায়ী বাসিন্দা আছে।
আগামী মে মাসে বিষয়টি চূড়ান্ত করতে কানাডার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মিলার। তিনি বলেন, ‘আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, কানাডায় যে পরিমাণ অস্থায়ী বাসিন্দা প্রবেশ করছেন তা একটি গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আছে।’
কানাডার কেন্দ্রীয় সরকারে অভিবাসনবিষয়ক পরবর্তী পরিকল্পনার বিষয়টি উল্লেখ করে মিলার বলেন, ‘প্রথমবারের মতো আমরা এই (অস্থায়ী বাসিন্দা) কমানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছি। এমনকি যারা কানাডায় স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে আসতে চান, সেই পর্যায়েই আমরা বিষয়টিকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করব।’
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
২ ঘণ্টা আগে