বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, আফ্রিকায় উদ্ভূত এমপক্স কোনোভাবেই কোভিড-১৯ মহামারির মতো রূপ নেবে না। কারণ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানে, কীভাবে এই রোগের মোকাবিলা করতে হবে। আজ মঙ্গলবার বৈশ্বিক সংস্থাটি এই তথ্য জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইউরোপ অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক হ্যানস ক্লুজ জাতিসংঘের এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমরা একত্রে এমপক্সকে মোকাবিলা করতে পারব এবং অবশ্যই করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কি বিশ্বব্যাপী এমপক্স নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূলে বিদ্যমান ব্যবস্থাকে বেছে নেব? না কি আমরা আতঙ্ক ও অবহেলার আরেকটি চক্রে প্রবেশ করব? আমরা এখন ও আগামী বছরগুলোতে কীভাবে এই সংকট মোকাবিলা করব তা ইউরোপ এবং বিশ্বের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা।’
এমপক্স ভাইরাসের নতুন প্রকরণটি বেশ উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। আগে যেমন ভাবা হতো যে, হয়তো সমকামী পুরুষদের মধ্যেই এটি বেশি ছড়ায়, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে এটি যৌন সম্পর্ক বা যোগাযোগ ছাড়াও ছড়াচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে শিশুদের মধ্যে এটি ব্যাপক হারে ছড়াচ্ছে। কঙ্গো ছাড়িয়ে এই ভাইরাসের নতুন প্রকরণটি রুয়ান্ডা, উগান্ডা, বুরুন্ডি ও কেনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে মানুষের শরীরে পুঁজ ভর্তি ক্ষত তৈরি হতে পারে। দেখতে খুবই সাদামাটা মনে হলেও মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে এই ভাইরাস। বিশেষ করে নারী, শিশু ও যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা ও মৃত্যুর হার খুব বেশি। বর্তমানে কঙ্গোতে দুই ধরনের এমপক্স ছড়াচ্ছে। এক. স্থানীয় প্রকরণ ও দুই. নতুন একটি প্রকরণ, যেটি সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমপক্স একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ। আফ্রিকায় মানুষকে মেরে ফেলার পাশাপাশি এটি নিত্যনতুন উপায়ে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে। তবে আশার আলো হলো—এটি কোভিড-১৯ ভাইরাসের মতো নয়। এমন কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি যে এটি বাতাসের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। বিষয়টি স্বস্তিদায়ক হলেও এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সরকারগুলোকে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, আফ্রিকায় উদ্ভূত এমপক্স কোনোভাবেই কোভিড-১৯ মহামারির মতো রূপ নেবে না। কারণ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানে, কীভাবে এই রোগের মোকাবিলা করতে হবে। আজ মঙ্গলবার বৈশ্বিক সংস্থাটি এই তথ্য জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইউরোপ অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক হ্যানস ক্লুজ জাতিসংঘের এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমরা একত্রে এমপক্সকে মোকাবিলা করতে পারব এবং অবশ্যই করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কি বিশ্বব্যাপী এমপক্স নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূলে বিদ্যমান ব্যবস্থাকে বেছে নেব? না কি আমরা আতঙ্ক ও অবহেলার আরেকটি চক্রে প্রবেশ করব? আমরা এখন ও আগামী বছরগুলোতে কীভাবে এই সংকট মোকাবিলা করব তা ইউরোপ এবং বিশ্বের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা।’
এমপক্স ভাইরাসের নতুন প্রকরণটি বেশ উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। আগে যেমন ভাবা হতো যে, হয়তো সমকামী পুরুষদের মধ্যেই এটি বেশি ছড়ায়, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে এটি যৌন সম্পর্ক বা যোগাযোগ ছাড়াও ছড়াচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে শিশুদের মধ্যে এটি ব্যাপক হারে ছড়াচ্ছে। কঙ্গো ছাড়িয়ে এই ভাইরাসের নতুন প্রকরণটি রুয়ান্ডা, উগান্ডা, বুরুন্ডি ও কেনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে মানুষের শরীরে পুঁজ ভর্তি ক্ষত তৈরি হতে পারে। দেখতে খুবই সাদামাটা মনে হলেও মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে এই ভাইরাস। বিশেষ করে নারী, শিশু ও যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা দুর্বল, তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা ও মৃত্যুর হার খুব বেশি। বর্তমানে কঙ্গোতে দুই ধরনের এমপক্স ছড়াচ্ছে। এক. স্থানীয় প্রকরণ ও দুই. নতুন একটি প্রকরণ, যেটি সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমপক্স একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ। আফ্রিকায় মানুষকে মেরে ফেলার পাশাপাশি এটি নিত্যনতুন উপায়ে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে। তবে আশার আলো হলো—এটি কোভিড-১৯ ভাইরাসের মতো নয়। এমন কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি যে এটি বাতাসের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। বিষয়টি স্বস্তিদায়ক হলেও এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সরকারগুলোকে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাঁচটি রাজ্যে ব্যাপক বন্যা ও ভূমিধসের কারণে অন্তত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ তিন দিনে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবিক্ষোভ চলাকালে এক ব্যক্তি বিক্ষোভকারীদের দিকে ঘরে তৈরি মলোটভ ককটেল–সদৃশ বস্তু ছুড়ে মারেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলায় কয়েকজন দগ্ধ হন। দ্রুত তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেকোনো ধরনের বাধা না এলে সাত দিনের মধ্যে গাজায় পৌঁছানোর আশা করছেন তাঁরা। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, গাজা উপকূল কঠোরভাবে ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন। অতীত অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, তারা সমুদ্রপথে প্রবেশকারীদের ওপর কঠোর আচরণ করে থাকে।
১ ঘণ্টা আগেএই সফরটি পশ্চিম তীরে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রথম নির্ধারিত সফর ছিল। গাজা যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হওয়ার মধ্যে রিয়াদ এখন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে, ইসরায়েল পশ্চিম তীরে দখলদারি আরও জোরদার করছে। সম্প্রতি সেখানে নতুন করে আরও ২২টি বসতি স্থাপন প্রকল্প ঘোষণা দিয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে