সামাজিক মাধ্যমে হঠাৎ ভাইরাল হয়েছে আল-কায়েদার প্রয়াত প্রধান ওসামা বিন লাদেনের একটি চিঠি। এক টিকটক অ্যাকাউন্ট থেকে এই চিঠি সংক্রান্ত ভিডিওটি ভাইরাল হয়। চিঠিটি এমন এক সময়ে আলোচনায় আসল যখন মধ্যপ্রাচ্যে গাজাকে কেন্দ্র করে ইসরায়েলের ও হামাসের মধ্যে অসম লড়াই চলছে। ব্রিটিশ সাময়িকী টাইমের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আল-কায়েদা ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর (যা নাইন/ইলেভেন নামেও পরিচিত) মঙ্গলবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থাপনার ওপর চারটি আত্মঘাতী হামলা চলায়। এই হামলায় ২ হাজার ৯৯৭ জন নিহত, ৬ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়। সেই ঘটনার ১ বছর পরে ২০০২ সালে বিন লাদেন মার্কিন জনগণকে উদ্দেশ্য করে একটি চিঠি লিখেন।
চিঠিতে আল-কায়েদার প্রয়াত এই প্রধান ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারত্বকে সমর্থন করায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা করেন এবং দাবি করেন, ইহুদিরা আমেরিকার নীতি, পুঁজি এবং গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করে। সেই চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন, ইসরায়েল রাষ্ট্র সৃষ্টি হওয়ার পুরো প্রক্রিয়াটি একটি অপরাধ এবং এই রাষ্ট্রকে অবশ্যই মুছে ফেলা উচিত। সেই চিঠিতে তিনি হুমকি দেন, যারা ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় যে বা যারা ভূমিকা রেখেছে তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।
সেই ঘটনার ২০ বছরেরও বেশি সময় পর হঠাৎ আবারও জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম টিকটকে বিন-লাদেনের চিঠি ভাইরাল হয়। ধারণা করা হচ্ছে, লিনেট অ্যাডকিনস নামে একজন টিকটক তারকার অ্যাকাউন্ট থেকে বিষয়টি সামনে আসে। টিকটকটিতে ‘লেটার টু আমেরিকা’ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়। লিনেট অ্যাডকিনসের সেই ভিডিও প্রায় ১ কোটি ৩৫ লাখ মানুষ দেখেছে। পরে অবশ্য টিকটক কর্তৃপক্ষ সেই ভিডিও মুছে ফেলে।
টিকটক মুছে ফেললেও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিনেটের সেই ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। ভিডিও থেকে দেখা যায়, লিনেট বলছেন—আপনার যে যেখানে আছেন, যা করছেন তা বাদ দিয়ে এই ‘এ লেটার টু আমেরিকা’ —পড়ুন এটিই আমি চাই। এটি মাত্র দুটি পৃষ্ঠা।
এদিকে এই ভিডিওর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন সিনেটর মার্কো রুবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটারে) বলেছেন, এ ধরনে প্রতিক্রিয়া মূলত সন্ত্রাসবাদীদের প্রতিই সহানুভূতি দেখানো হয়।
তিনি বলেন, ‘তাঁরা এখন মনে করেন, নিপীড়নের জবাব হিসেবে সন্ত্রাসবাদ একটি বৈধ পদ্ধতি এবং তাঁরা এটাও মনে করে যে, আমেরিকায় ৯/১১ এর মতো আক্রমণেরযোগ্য।’
সামাজিক মাধ্যমে হঠাৎ ভাইরাল হয়েছে আল-কায়েদার প্রয়াত প্রধান ওসামা বিন লাদেনের একটি চিঠি। এক টিকটক অ্যাকাউন্ট থেকে এই চিঠি সংক্রান্ত ভিডিওটি ভাইরাল হয়। চিঠিটি এমন এক সময়ে আলোচনায় আসল যখন মধ্যপ্রাচ্যে গাজাকে কেন্দ্র করে ইসরায়েলের ও হামাসের মধ্যে অসম লড়াই চলছে। ব্রিটিশ সাময়িকী টাইমের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আল-কায়েদা ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর (যা নাইন/ইলেভেন নামেও পরিচিত) মঙ্গলবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থাপনার ওপর চারটি আত্মঘাতী হামলা চলায়। এই হামলায় ২ হাজার ৯৯৭ জন নিহত, ৬ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়। সেই ঘটনার ১ বছর পরে ২০০২ সালে বিন লাদেন মার্কিন জনগণকে উদ্দেশ্য করে একটি চিঠি লিখেন।
চিঠিতে আল-কায়েদার প্রয়াত এই প্রধান ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারত্বকে সমর্থন করায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা করেন এবং দাবি করেন, ইহুদিরা আমেরিকার নীতি, পুঁজি এবং গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করে। সেই চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন, ইসরায়েল রাষ্ট্র সৃষ্টি হওয়ার পুরো প্রক্রিয়াটি একটি অপরাধ এবং এই রাষ্ট্রকে অবশ্যই মুছে ফেলা উচিত। সেই চিঠিতে তিনি হুমকি দেন, যারা ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় যে বা যারা ভূমিকা রেখেছে তাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।
সেই ঘটনার ২০ বছরেরও বেশি সময় পর হঠাৎ আবারও জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম টিকটকে বিন-লাদেনের চিঠি ভাইরাল হয়। ধারণা করা হচ্ছে, লিনেট অ্যাডকিনস নামে একজন টিকটক তারকার অ্যাকাউন্ট থেকে বিষয়টি সামনে আসে। টিকটকটিতে ‘লেটার টু আমেরিকা’ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়। লিনেট অ্যাডকিনসের সেই ভিডিও প্রায় ১ কোটি ৩৫ লাখ মানুষ দেখেছে। পরে অবশ্য টিকটক কর্তৃপক্ষ সেই ভিডিও মুছে ফেলে।
টিকটক মুছে ফেললেও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিনেটের সেই ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। ভিডিও থেকে দেখা যায়, লিনেট বলছেন—আপনার যে যেখানে আছেন, যা করছেন তা বাদ দিয়ে এই ‘এ লেটার টু আমেরিকা’ —পড়ুন এটিই আমি চাই। এটি মাত্র দুটি পৃষ্ঠা।
এদিকে এই ভিডিওর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন সিনেটর মার্কো রুবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটারে) বলেছেন, এ ধরনে প্রতিক্রিয়া মূলত সন্ত্রাসবাদীদের প্রতিই সহানুভূতি দেখানো হয়।
তিনি বলেন, ‘তাঁরা এখন মনে করেন, নিপীড়নের জবাব হিসেবে সন্ত্রাসবাদ একটি বৈধ পদ্ধতি এবং তাঁরা এটাও মনে করে যে, আমেরিকায় ৯/১১ এর মতো আক্রমণেরযোগ্য।’
এপস্টেইন ফাইলের সবচেয়ে বিতর্কিত ও আলোচিত বিষয় ছিল ‘ক্লায়েন্ট লিস্ট’। অর্থাৎ কারা এপস্টেইনের কাছে যেতেন বা তাঁর কাছ থেকে নানান সুবিধা নিয়েছেন এমন ব্যক্তির একটি তালিকা। তবে বিচার বিভাগ তাদের মেমোতে স্পষ্ট করে বলেছেন, এপস্টেইন ফাইলে ‘ক্লায়েন্ট তালিকা’ বলে কোনো কিছু ছিল না।
১৬ মিনিট আগে২০২০ সালের অক্টোবর মাসে দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি নবজাতককে প্লাস্টিকে মোড়ানো অবস্থায় টয়লেটের একটি বিনে পাওয়া যায়। এ ঘটনার জেরে পরে কাতার কর্তৃপক্ষ একাধিক ফ্লাইটের অসংখ্য নারীকে জোর করে বিমান থেকে নামিয়ে শারীরিক অনুসন্ধানে বাধ্য করে।
৪১ মিনিট আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তার ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে গোপনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময় এসেছে, যখন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘সত্যিকারের দেশপ্রেমিক’ বলে প্রশংসা করে একটি চিঠিতে নিষেধাজ্ঞা...
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে নতুন করে গোলাগুলি শুরু হয়। সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের বেসামরিক নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগে