অনলাইন ডেস্ক
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুতকারী নাইজারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর জোট ইকোওয়াস। এমনকি কোন দিন দেশটিতে সেনা পাঠানো হবে, তাও নির্ধারণ করা হয়ে গেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার ঘানার রাজধানী আক্রায় এক জরুরি বৈঠকে যোগ দেন দ্য ইকোনমিক কমিউনিটি অব ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস-ইকোওয়াসের প্রতিরক্ষা বাহিনীর শীর্ষ নেতারা। বৈঠকে যোগ দেওয়া এক কর্মকর্তা নাম-পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, ইকোওয়াসের নেতারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বেসামরিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে তাঁরা সেনাবাহিনী মোতায়েন করবেন। এরই মধ্যে স্ট্যান্ডবাই ফোর্সকে সক্রিয় করার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেছে।
ইকোওয়াসের রাজনীতি, শান্তি ও নিরাপত্তাবিষয়ক কমিশনার আবদেল-ফাতাউ মুসাহ আক্রা সম্মেলন শেষে নাইজারে সেনা মোতায়েনের বিষয়টি ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আদেশ দেওয়া হলে আমরা যেকোনো সময় মাঠে নামতে প্রস্তুত।’
ইকোওয়াস এখনো শান্তিপূর্ণ উপায়ে সংকটের সমাধান খুঁজছে জানিয়ে আবদেল-ফাতাউ মুসাহ বলেছেন, ‘ডি-ডে (যেদিন সেনা পাঠানো হবে) নির্ধারিত হয়ে গেছে। এ বিষয়ে আমরা এরই মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছি এবং সামরিক হস্তক্ষেপ করার জন্য যা যা প্রয়োজন সে বিষয়গুলো আমরা ঝালিয়ে নিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমনটা বলছি, দেশটিতে আমরা এখনো শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজছি। আমরা এখনো আলোচনার কোনো দরজা বন্ধ করিনি।’
এই সম্মেলনে ইকোওয়াসের দেশগুলোর প্রতিরক্ষাপ্রধানেরা সম্মিলিত হয়েছিলেন সম্ভাব্য সামরিক অভিযানের বিষয়ে খুঁটিনাটি ঝালিয়ে নিতে। এ বিষয়ে মুসাহ বলেন, ‘সবাইকে পরিষ্কারভাবে জানাতে চাই যে, যদি সবকিছু ব্যর্থ হয় তবে পশ্চিম আফ্রিকার বীর যোদ্ধারা—সামরিক ও বেসামরিক উভয়ই বাহিনী—দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত।’
ইকোওয়াসের ১৫টি দেশের মধ্যে কেপ ভার্দে এই সামরিক হস্তক্ষেপে অংশ নিচ্ছে না। এ ছাড়া সামরিক শাসনের অধীনে থাকা মালি, বুরকিনা ফাসো এবং গিনিও এই অভিযানে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকছে বলে জানিয়েছেন জোটটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুতকারী নাইজারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যুদ্ধে যেতে প্রস্তুত পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর জোট ইকোওয়াস। এমনকি কোন দিন দেশটিতে সেনা পাঠানো হবে, তাও নির্ধারণ করা হয়ে গেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার ঘানার রাজধানী আক্রায় এক জরুরি বৈঠকে যোগ দেন দ্য ইকোনমিক কমিউনিটি অব ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস-ইকোওয়াসের প্রতিরক্ষা বাহিনীর শীর্ষ নেতারা। বৈঠকে যোগ দেওয়া এক কর্মকর্তা নাম-পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, ইকোওয়াসের নেতারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বেসামরিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে তাঁরা সেনাবাহিনী মোতায়েন করবেন। এরই মধ্যে স্ট্যান্ডবাই ফোর্সকে সক্রিয় করার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেছে।
ইকোওয়াসের রাজনীতি, শান্তি ও নিরাপত্তাবিষয়ক কমিশনার আবদেল-ফাতাউ মুসাহ আক্রা সম্মেলন শেষে নাইজারে সেনা মোতায়েনের বিষয়টি ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আদেশ দেওয়া হলে আমরা যেকোনো সময় মাঠে নামতে প্রস্তুত।’
ইকোওয়াস এখনো শান্তিপূর্ণ উপায়ে সংকটের সমাধান খুঁজছে জানিয়ে আবদেল-ফাতাউ মুসাহ বলেছেন, ‘ডি-ডে (যেদিন সেনা পাঠানো হবে) নির্ধারিত হয়ে গেছে। এ বিষয়ে আমরা এরই মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছি এবং সামরিক হস্তক্ষেপ করার জন্য যা যা প্রয়োজন সে বিষয়গুলো আমরা ঝালিয়ে নিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমনটা বলছি, দেশটিতে আমরা এখনো শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজছি। আমরা এখনো আলোচনার কোনো দরজা বন্ধ করিনি।’
এই সম্মেলনে ইকোওয়াসের দেশগুলোর প্রতিরক্ষাপ্রধানেরা সম্মিলিত হয়েছিলেন সম্ভাব্য সামরিক অভিযানের বিষয়ে খুঁটিনাটি ঝালিয়ে নিতে। এ বিষয়ে মুসাহ বলেন, ‘সবাইকে পরিষ্কারভাবে জানাতে চাই যে, যদি সবকিছু ব্যর্থ হয় তবে পশ্চিম আফ্রিকার বীর যোদ্ধারা—সামরিক ও বেসামরিক উভয়ই বাহিনী—দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত।’
ইকোওয়াসের ১৫টি দেশের মধ্যে কেপ ভার্দে এই সামরিক হস্তক্ষেপে অংশ নিচ্ছে না। এ ছাড়া সামরিক শাসনের অধীনে থাকা মালি, বুরকিনা ফাসো এবং গিনিও এই অভিযানে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকছে বলে জানিয়েছেন জোটটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
২০২০ সালের শুরুর দিকে করোনা মহামারির সময় সীমান্ত বন্ধ করে উত্তর কোরিয়া নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। ২০২৪ সালে দেশটি শুধুমাত্র রুশ পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করেছিল। আর গত মাসে পশ্চিমা পর্যটকেরাও দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর রাসোনে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেএকটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির জন্য ইউক্রেনে ইতিমধ্যেই সৈন্য মোতায়েনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য। এবার বৃহত্তর শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে প্রয়োজন হলে ইউক্রেনে সৈন্য মোতায়েন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে তুরস্কও।
১ ঘণ্টা আগেইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পাঁচ ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় কমিশন। কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেয়ন গত মঙ্গলবার ৮৬০ কোটি তথা ৮৬ হাজার কোটি ডলারের বেশি অর্থের এই প্যাকেজের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেসামরিক মহড়ার সময় ভুলবশত লোকালয়ে বোমাবর্ষণ করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমানবাহিনী। কোনো প্রাণহানি না ঘটলেও, এতে আহত হয়েছেন অন্তত ৭ জন। যাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আজ বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকালে সীমান্তবর্তী শহর পোচিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে