অনলাইন ডেস্ক
অধূমপায়ীদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার হার ক্রমাগত বাড়ছে। এর পেছনে বায়ুদূষণ একটি নীরব ভূমিকা পালন করে থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি এক আন্তর্জাতিক জিনোম গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে ফুসফুসে ডিএনএ মিউটেশন (পরিব্যক্তি) সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়, যা সাধারণত ধূমপানজনিত ক্যানসারের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। শুধু তাই নয়, এই গবেষণায় এমন কিছু নতুন মিউটেশনের সন্ধান মিলেছে, যা ধূমপায়ীদের মধ্যে দেখা যায় না, বরং শুধু নন-স্মোকার বা অধূমপায়ীদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, কেউ দূষণের মধ্যে যত বেশি সময় থাকে, তাদের ফুসফুসে তত বেশি জিনগত পরিবর্তন বা মিউটেশন দেখা যায়।
তবে এর মানে এই নয় যে, বায়ুদূষণ সরাসরি ফুসফুসে ক্যানসার সৃষ্টি করে। বরং এটি সেই সম্ভাবনাকে দৃঢ়ভাবে ইঙ্গিত করে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইউসিএসডি) বায়োমলিকুলার বিজ্ঞানী লুডমিল আলেক্সান্দ্রভ বলেন, ‘অধূমপায়ীরা কীভাবে ফুসফুসে ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে, তা এত দিন পরিষ্কার ছিল না। আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের সঙ্গে ঠিক সেই রকম ডিএনএ মিউটেশনের দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে, যেগুলো আমরা সাধারণত ধূমপানের সঙ্গে যুক্ত করি।’
গবেষণাটি চারটি মহাদেশের ৮৭১ জন অধূমপায়ী ফুসফুস ক্যানসার রোগীর জিন বিশ্লেষণ করে করা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা কেউই চিকিৎসা শুরু করেননি এবং তাঁরা কখনো ধূমপান করেননি বলেই জানিয়েছেন।
যাঁরা উচ্চ বায়ুদূষণের অঞ্চলে বাস করতেন, তাঁদের মধ্যে ‘টিপি ৫৩’ এবং ‘ইজিএফআর’ জিনের অস্বাভাবিকতা এবং টেলোমিয়ারের (ক্রোমোজোমের প্রান্তে অবস্থিত ডিএনএর বিশেষ সুরক্ষাকাঠামো) দৈর্ঘ্য স্বাভাবিকের চেয়ে কম দেখা গেছে।
‘টিপি ৫৩’ এবং ‘ইজিএফআর’ জিনে পরিবর্তন, বিশেষ করে ‘এসবিএস৪’ নামক মিউটেশন, ফুসফুস ক্যানসারের পরিচিত চালক। অন্যদিকে, ছোট টেলোমিয়ার সাধারণত ত্বরান্বিত বার্ধক্যের ইঙ্গিত বহন করে। উচ্চ দূষিত অঞ্চলের অধূমপায়ীদের মধ্যে ‘এসবিএস৪’ মিউটেশনের উপস্থিতি ছিল পরিষ্কারভাবে চার গুণ বেশি।
অন্যদিকে, প্যাসিভ স্মোক বা পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষেত্রেও কিছু পরিবর্তন দেখা গেলেও তা ছিল খুবই সামান্য।
মার্কিন ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটের (এনসিআই) জেনেটিসিস্ট টংউ ঝাং বলেন, ‘প্যাসিভ স্মোকের যদি কোনো মিউটাজেনিক প্রভাব থেকেও থাকে, তবে তা এত দুর্বল যে আমাদের বর্তমান যন্ত্রপাতি তা শনাক্ত করতে পারছে না।’
তবে বায়ুদূষণ এবং সক্রিয় ধূমপান—দুটিই ডিএনএ মিউটেশনের সঙ্গে শক্তিশালীভাবে সম্পর্কিত বলেই জানান গবেষকেরা।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে মোট ফুসফুস ক্যানসারের মধ্যে ১০ থেকে ২০ শতাংশ রোগী কখনো ধূমপান করেননি বা জীবনে ১০০টির কম সিগারেট খেয়েছেন।
বায়ুদূষণ যে এই রোগের সম্ভাব্য কারণ, তা বিজ্ঞানীরা বহুদিন ধরেই সন্দেহ করছেন। কেউ কেউ বলেন, দূষিত বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া মানে দিনে একটি সিগারেটের প্যাক খাওয়ার সমান ক্ষতি। তবে এসব পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণার ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়েছিল। নতুন এই গবেষণা আরও গভীরে গিয়ে পর্যালোচনা করেছে ফুসফুস ক্যানসারের অন্তর্নিহিত জিনগত প্রক্রিয়াগুলো।
এতে দেখা গেছে, ৩৪৫ জন ধূমপায়ী ক্যানসার রোগীর জিনের সঙ্গে তুলনা করে অধূমপায়ীদের ক্যানসারে থাকা মিল-অমিল চিহ্নিত করা হয়েছে। অধিকাংশ অধূমপায়ীর ক্যানসার ছিল ‘অ্যাডিনোকারসিনোমা’, যা ফুসফুস ক্যানসারের সবচেয়ে সাধারণ রূপ। এদের মধ্যে প্রায় ৫ শতাংশ রোগীর মধ্যে ছিল এসবিএস ৪ মিউটেশন।
তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো, ২৮ শতাংশ রোগীর মধ্যে একেবারে নতুন এসবিএস৪এ মিউটেশন দেখা গেছে, যা ধূমপায়ীদের মধ্যে একবারও ধরা পড়েনি। এটি ঠিক কী কারণে হচ্ছে, তা এখনো অজানা।
আলেক্সান্দ্রভ বলেন, ‘আমরা এই নতুন মিউটেশন প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে দেখেছি, তবে কী কারণে এটি হচ্ছে তা এখনো বুঝে উঠতে পারিনি। এটি সম্পূর্ণ আলাদা কিছু এবং গবেষণার জন্য একেবারে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে।
তবে গবেষণাটির কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের নির্দিষ্ট দূষণের মাত্রা বা ব্যক্তিগত এক্সপোজার পরিমাপ করা হয়নি, বরং আঞ্চলিক দূষণমাত্রা ব্যবহার করা হয়েছে। কেউ কেউ হয়তো নিজেদের ধূমপায়ী বলেইনি।
তবু গবেষণার ফলাফল অন্য গবেষণাগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং আরও জোরালোভাবে প্রমাণ করে যে, ধোঁয়া বা ধূলিকণার কারণে শরীরে ঠিক সেই ধরনের পরিবর্তন আসছে, যা সিগারেটের কারণে ঘটে।
এনসিআইয়ের মহামারি বিজ্ঞানী মারিয়া তেরেসা ল্যান্ডি বলেন, ‘অধূমপায়ীদের মধ্যে ফুসফুসে ক্যানসার একটি বড় এবং দ্রুত বাড়তে থাকা বৈশ্বিক সমস্যা।’
গবেষকেরা এখন আরও বৈচিত্র্যময় এবং বৈশ্বিক জনগোষ্ঠী নিয়ে গবেষণা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছেন।
গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে বিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে।
তথ্যসূত্র: সায়েন্স অ্যালার্ট
অধূমপায়ীদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার হার ক্রমাগত বাড়ছে। এর পেছনে বায়ুদূষণ একটি নীরব ভূমিকা পালন করে থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি এক আন্তর্জাতিক জিনোম গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে ফুসফুসে ডিএনএ মিউটেশন (পরিব্যক্তি) সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়, যা সাধারণত ধূমপানজনিত ক্যানসারের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। শুধু তাই নয়, এই গবেষণায় এমন কিছু নতুন মিউটেশনের সন্ধান মিলেছে, যা ধূমপায়ীদের মধ্যে দেখা যায় না, বরং শুধু নন-স্মোকার বা অধূমপায়ীদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, কেউ দূষণের মধ্যে যত বেশি সময় থাকে, তাদের ফুসফুসে তত বেশি জিনগত পরিবর্তন বা মিউটেশন দেখা যায়।
তবে এর মানে এই নয় যে, বায়ুদূষণ সরাসরি ফুসফুসে ক্যানসার সৃষ্টি করে। বরং এটি সেই সম্ভাবনাকে দৃঢ়ভাবে ইঙ্গিত করে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইউসিএসডি) বায়োমলিকুলার বিজ্ঞানী লুডমিল আলেক্সান্দ্রভ বলেন, ‘অধূমপায়ীরা কীভাবে ফুসফুসে ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে, তা এত দিন পরিষ্কার ছিল না। আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের সঙ্গে ঠিক সেই রকম ডিএনএ মিউটেশনের দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে, যেগুলো আমরা সাধারণত ধূমপানের সঙ্গে যুক্ত করি।’
গবেষণাটি চারটি মহাদেশের ৮৭১ জন অধূমপায়ী ফুসফুস ক্যানসার রোগীর জিন বিশ্লেষণ করে করা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা কেউই চিকিৎসা শুরু করেননি এবং তাঁরা কখনো ধূমপান করেননি বলেই জানিয়েছেন।
যাঁরা উচ্চ বায়ুদূষণের অঞ্চলে বাস করতেন, তাঁদের মধ্যে ‘টিপি ৫৩’ এবং ‘ইজিএফআর’ জিনের অস্বাভাবিকতা এবং টেলোমিয়ারের (ক্রোমোজোমের প্রান্তে অবস্থিত ডিএনএর বিশেষ সুরক্ষাকাঠামো) দৈর্ঘ্য স্বাভাবিকের চেয়ে কম দেখা গেছে।
‘টিপি ৫৩’ এবং ‘ইজিএফআর’ জিনে পরিবর্তন, বিশেষ করে ‘এসবিএস৪’ নামক মিউটেশন, ফুসফুস ক্যানসারের পরিচিত চালক। অন্যদিকে, ছোট টেলোমিয়ার সাধারণত ত্বরান্বিত বার্ধক্যের ইঙ্গিত বহন করে। উচ্চ দূষিত অঞ্চলের অধূমপায়ীদের মধ্যে ‘এসবিএস৪’ মিউটেশনের উপস্থিতি ছিল পরিষ্কারভাবে চার গুণ বেশি।
অন্যদিকে, প্যাসিভ স্মোক বা পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষেত্রেও কিছু পরিবর্তন দেখা গেলেও তা ছিল খুবই সামান্য।
মার্কিন ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটের (এনসিআই) জেনেটিসিস্ট টংউ ঝাং বলেন, ‘প্যাসিভ স্মোকের যদি কোনো মিউটাজেনিক প্রভাব থেকেও থাকে, তবে তা এত দুর্বল যে আমাদের বর্তমান যন্ত্রপাতি তা শনাক্ত করতে পারছে না।’
তবে বায়ুদূষণ এবং সক্রিয় ধূমপান—দুটিই ডিএনএ মিউটেশনের সঙ্গে শক্তিশালীভাবে সম্পর্কিত বলেই জানান গবেষকেরা।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে মোট ফুসফুস ক্যানসারের মধ্যে ১০ থেকে ২০ শতাংশ রোগী কখনো ধূমপান করেননি বা জীবনে ১০০টির কম সিগারেট খেয়েছেন।
বায়ুদূষণ যে এই রোগের সম্ভাব্য কারণ, তা বিজ্ঞানীরা বহুদিন ধরেই সন্দেহ করছেন। কেউ কেউ বলেন, দূষিত বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া মানে দিনে একটি সিগারেটের প্যাক খাওয়ার সমান ক্ষতি। তবে এসব পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণার ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়েছিল। নতুন এই গবেষণা আরও গভীরে গিয়ে পর্যালোচনা করেছে ফুসফুস ক্যানসারের অন্তর্নিহিত জিনগত প্রক্রিয়াগুলো।
এতে দেখা গেছে, ৩৪৫ জন ধূমপায়ী ক্যানসার রোগীর জিনের সঙ্গে তুলনা করে অধূমপায়ীদের ক্যানসারে থাকা মিল-অমিল চিহ্নিত করা হয়েছে। অধিকাংশ অধূমপায়ীর ক্যানসার ছিল ‘অ্যাডিনোকারসিনোমা’, যা ফুসফুস ক্যানসারের সবচেয়ে সাধারণ রূপ। এদের মধ্যে প্রায় ৫ শতাংশ রোগীর মধ্যে ছিল এসবিএস ৪ মিউটেশন।
তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো, ২৮ শতাংশ রোগীর মধ্যে একেবারে নতুন এসবিএস৪এ মিউটেশন দেখা গেছে, যা ধূমপায়ীদের মধ্যে একবারও ধরা পড়েনি। এটি ঠিক কী কারণে হচ্ছে, তা এখনো অজানা।
আলেক্সান্দ্রভ বলেন, ‘আমরা এই নতুন মিউটেশন প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে দেখেছি, তবে কী কারণে এটি হচ্ছে তা এখনো বুঝে উঠতে পারিনি। এটি সম্পূর্ণ আলাদা কিছু এবং গবেষণার জন্য একেবারে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে।
তবে গবেষণাটির কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের নির্দিষ্ট দূষণের মাত্রা বা ব্যক্তিগত এক্সপোজার পরিমাপ করা হয়নি, বরং আঞ্চলিক দূষণমাত্রা ব্যবহার করা হয়েছে। কেউ কেউ হয়তো নিজেদের ধূমপায়ী বলেইনি।
তবু গবেষণার ফলাফল অন্য গবেষণাগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং আরও জোরালোভাবে প্রমাণ করে যে, ধোঁয়া বা ধূলিকণার কারণে শরীরে ঠিক সেই ধরনের পরিবর্তন আসছে, যা সিগারেটের কারণে ঘটে।
এনসিআইয়ের মহামারি বিজ্ঞানী মারিয়া তেরেসা ল্যান্ডি বলেন, ‘অধূমপায়ীদের মধ্যে ফুসফুসে ক্যানসার একটি বড় এবং দ্রুত বাড়তে থাকা বৈশ্বিক সমস্যা।’
গবেষকেরা এখন আরও বৈচিত্র্যময় এবং বৈশ্বিক জনগোষ্ঠী নিয়ে গবেষণা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছেন।
গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে বিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে।
তথ্যসূত্র: সায়েন্স অ্যালার্ট
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জনের। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯ ও জুলাইয়ে এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ছয়জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। আজ শনিবার (৫ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেদেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ২৯৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
১ দিন আগে