এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া বয়সের সঙ্গে সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। বিশেষ করে ৫৬ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে।
ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক ইউন ইয়ং চোই বলেছেন, ‘যেসব প্রবীণ বেশি গরমের মধ্যে বাস করেন, তাঁদের শরীরের বয়স তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা অঞ্চলের মানুষের চেয়ে দ্রুত বাড়তে দেখা গেছে।’
নিও সায়েন্টিস্ট জানিয়েছে, চোই ও তাঁর সহযোগীরা ২০০৬-০৭ সালে সংগ্রহ করা ৩ হাজার ৬০০ মার্কিন নাগরিকের রক্তের নমুনার জিনগত তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। রক্ত সংগ্রহের সময় অংশগ্রহণকারীদের বয়স ছিল ৫৬ বা তারও বেশি।
গবেষকেরা তিনটি অ্যাপিজেনেটিক ক্লক ব্যবহার করে অংশগ্রহণকারীদের জৈবিক বয়স নির্ধারণ করেছেন। অ্যাপিজেনেটিক ক্লক হলো এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ডিএনএতে উপস্থিত মিথাইল গ্রুপ নামক রাসায়নিক চিহ্নের পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই পরিবর্তনগুলোর সঙ্গে বয়সজনিত রোগের সংযোগ রয়েছে।
গবেষকেরা অংশগ্রহণকারীদের বাড়ির আশপাশের ছয় বছরের তাপমাত্রার তথ্যও বিশ্লেষণ করেন। দেখা গেছে, যেসব ব্যক্তি প্রায় ২০০ দিন বা তার বেশি ৩২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি তাপমাত্রার সংস্পর্শে ছিলেন, তাদের জৈবিক বয়স ঠান্ডা আবহাওয়ার তুলনায় গড়ে ৩.৫ মাস বেশি ছিল।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক অস্টিন আর্জেন্টিয়ারি বলেন, ‘এই গবেষণা দেখিয়েছে, গরম আবহাওয়া জৈবিক বয়স বৃদ্ধির গতি বাড়াতে পারে।’
তাইওয়ান ও জার্মানির পূর্ববর্তী গবেষণাগুলোতেও চরম তাপমাত্রার সঙ্গে জৈবিক বয়স বৃদ্ধির সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া গেছে। তবে এই গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহারের পরিমাণ বা কতক্ষণ তারা বাইরে কাটান, সেই বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়নি।
গবেষকেরা বলছেন, চরম গরম আবহাওয়ার কারণে কারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন তা শনাক্ত করা গেলে, তাদের সুরক্ষায় নীতিনির্ধারকেরা কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া বয়সের সঙ্গে সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। বিশেষ করে ৫৬ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে।
ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক ইউন ইয়ং চোই বলেছেন, ‘যেসব প্রবীণ বেশি গরমের মধ্যে বাস করেন, তাঁদের শরীরের বয়স তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা অঞ্চলের মানুষের চেয়ে দ্রুত বাড়তে দেখা গেছে।’
নিও সায়েন্টিস্ট জানিয়েছে, চোই ও তাঁর সহযোগীরা ২০০৬-০৭ সালে সংগ্রহ করা ৩ হাজার ৬০০ মার্কিন নাগরিকের রক্তের নমুনার জিনগত তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। রক্ত সংগ্রহের সময় অংশগ্রহণকারীদের বয়স ছিল ৫৬ বা তারও বেশি।
গবেষকেরা তিনটি অ্যাপিজেনেটিক ক্লক ব্যবহার করে অংশগ্রহণকারীদের জৈবিক বয়স নির্ধারণ করেছেন। অ্যাপিজেনেটিক ক্লক হলো এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ডিএনএতে উপস্থিত মিথাইল গ্রুপ নামক রাসায়নিক চিহ্নের পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই পরিবর্তনগুলোর সঙ্গে বয়সজনিত রোগের সংযোগ রয়েছে।
গবেষকেরা অংশগ্রহণকারীদের বাড়ির আশপাশের ছয় বছরের তাপমাত্রার তথ্যও বিশ্লেষণ করেন। দেখা গেছে, যেসব ব্যক্তি প্রায় ২০০ দিন বা তার বেশি ৩২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি তাপমাত্রার সংস্পর্শে ছিলেন, তাদের জৈবিক বয়স ঠান্ডা আবহাওয়ার তুলনায় গড়ে ৩.৫ মাস বেশি ছিল।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক অস্টিন আর্জেন্টিয়ারি বলেন, ‘এই গবেষণা দেখিয়েছে, গরম আবহাওয়া জৈবিক বয়স বৃদ্ধির গতি বাড়াতে পারে।’
তাইওয়ান ও জার্মানির পূর্ববর্তী গবেষণাগুলোতেও চরম তাপমাত্রার সঙ্গে জৈবিক বয়স বৃদ্ধির সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া গেছে। তবে এই গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহারের পরিমাণ বা কতক্ষণ তারা বাইরে কাটান, সেই বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়নি।
গবেষকেরা বলছেন, চরম গরম আবহাওয়ার কারণে কারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন তা শনাক্ত করা গেলে, তাদের সুরক্ষায় নীতিনির্ধারকেরা কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
একটি রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যানসার শনাক্ত করা সম্ভব বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, এই রক্ত পরীক্ষা ক্যানসার শনাক্ত করার গতিও বাড়িয়ে দেয়।
২ দিন আগেজাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের তরুণ বলা হয়। বাংলাদেশে তরুণের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। বর্তমানে এই তরুণদের মধ্যেও বিভিন্ন রকমের নন-কমিউনিকেবল রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। আগে মনে করা হতো, ডায়াবেটিস বয়স্ক মানুষের রোগ।
২ দিন আগেহিমালয়ের ‘হিমলুং’ পর্বত শিখরে অভিযান শুরু করতে যাচ্ছেন দেশের নারী পর্বতারোহী নুরুননাহার নিম্মি। ৩০ দিনের এই অভিযানে শনিবার (আজ) নেপালের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন তিনি। শুক্রবার (গতকাল) রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে সংবাদ সম্মেলন করে অভিযাত্রী নুরুননাহার নিম্মির হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
২ দিন আগেনারীর ক্যানসারের মধ্যে স্তন ক্যানসারই বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি নির্ণয় হওয়া রোগ। ২০২২ সালে আনুমানিক ২ দশমিক ৩ মিলিয়ন নারী এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং আরও ৬ লাখ ৭০ হাজার নারী মারা গেছেন। যেখানে উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে এই রোগে ৫ বছর বেঁচে থাকার হার ৯০ শতাংশের বেশি, সেখানে ভারতে এই সংখ্যা ৬৬ শতাংশ...
২ দিন আগে