আলমগীর আলম
রক্তনালিতে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ জমলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা ব্যাহত হতে পারে। সেই সঙ্গে বাসা বাঁধতে পারে নানা রোগ। রক্তে টক্সিন জমছে কি না, তা বুঝতে শরীরের কিছু উপসর্গের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
রক্তনালিতে টক্সিন জমলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি, মাথাব্যথা, বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ, পাকস্থলীর সমস্যা, শ্বাসকষ্ট, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, কিডনির সমস্যা, হৃদ্রোগ, স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা ও ক্যানসার।
রক্তনালি পরিষ্কারের প্রাকৃতিক উপায় রক্তনালি সুস্থ রাখা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এর জন্য খুব সাধারণ ভেষজ উপকরণগুলো ব্যবহার করা যায়। এসব উপকরণ ধমনি পরিষ্কার রাখা এবং তা রক্ষায় সহায়তা করে। পেঁয়াজ, রসুন, আদা, লেবু, হলুদ ও মধু দিয়ে তৈরি করা যায় এই টনিক। এটি রক্তসঞ্চালন উন্নত এবং হৃদ্যন্ত্র সচল রাখতে সাহায্য করবে।
যেভাবে তৈরি করবেন
উপকরণ
একটি পেঁয়াজ, ১ কোষ রসুন, ১ ইঞ্চি পরিমাণ আদার টুকরা, ৩ চামচ লেবুর রস, ২ চামচ হলুদগুঁড়া, ১ চা-চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ কালো মরিচ, ২ টেবিল চামচ মধু এবং ১ লিটার পানি।
প্রণালি
পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও লেবু ছোট টুকরা করে কেটে নিন। একটি পাত্রে ১ লিটার পানি ফুটিয়ে নিন। ওই পানিতে কাটা পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও লেবু যোগ করুন। এরপর প্রায় ১০ মিনিট সেদ্ধ করে হলুদ ও কালো মরিচ দিয়ে নাড়ুন। সেদ্ধ করার পর পাত্রটি তাপ থেকে সরিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। একটি কাচের বয়ামে এই পানি ছেঁকে নিন। পানি কিছুটা ঠান্ডা হলে ২ টেবিল চামচ মধু যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
এ মিশ্রণের পানি প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ খালি পেটে খেতে হবে। এটি রক্তনালি পরিষ্কার করে রক্তসঞ্চালন উন্নত করতে এবং স্বাভাবিকভাবে হৃৎপিণ্ডের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করবে।
এ টনিকের জন্য ব্যবহার করা উপকরণগুলোতে প্রচুর উপকারী উপাদান রয়েছে; যেমন
এ ছাড়া উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো, হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতে এটি দিনে মাত্র এক টেবিল চামচ ব্যবহার করতে হবে।
রক্তনালিতে বিষাক্ত পদার্থ জমলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া নানা রোগ দেখা দিতে পারে।
পরামর্শ দিয়েছন: আলমগীর আলম, খাদ্য পথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র
রক্তনালিতে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ জমলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা ব্যাহত হতে পারে। সেই সঙ্গে বাসা বাঁধতে পারে নানা রোগ। রক্তে টক্সিন জমছে কি না, তা বুঝতে শরীরের কিছু উপসর্গের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
রক্তনালিতে টক্সিন জমলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি, মাথাব্যথা, বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ, পাকস্থলীর সমস্যা, শ্বাসকষ্ট, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, কিডনির সমস্যা, হৃদ্রোগ, স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা ও ক্যানসার।
রক্তনালি পরিষ্কারের প্রাকৃতিক উপায় রক্তনালি সুস্থ রাখা সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এর জন্য খুব সাধারণ ভেষজ উপকরণগুলো ব্যবহার করা যায়। এসব উপকরণ ধমনি পরিষ্কার রাখা এবং তা রক্ষায় সহায়তা করে। পেঁয়াজ, রসুন, আদা, লেবু, হলুদ ও মধু দিয়ে তৈরি করা যায় এই টনিক। এটি রক্তসঞ্চালন উন্নত এবং হৃদ্যন্ত্র সচল রাখতে সাহায্য করবে।
যেভাবে তৈরি করবেন
উপকরণ
একটি পেঁয়াজ, ১ কোষ রসুন, ১ ইঞ্চি পরিমাণ আদার টুকরা, ৩ চামচ লেবুর রস, ২ চামচ হলুদগুঁড়া, ১ চা-চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ কালো মরিচ, ২ টেবিল চামচ মধু এবং ১ লিটার পানি।
প্রণালি
পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও লেবু ছোট টুকরা করে কেটে নিন। একটি পাত্রে ১ লিটার পানি ফুটিয়ে নিন। ওই পানিতে কাটা পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও লেবু যোগ করুন। এরপর প্রায় ১০ মিনিট সেদ্ধ করে হলুদ ও কালো মরিচ দিয়ে নাড়ুন। সেদ্ধ করার পর পাত্রটি তাপ থেকে সরিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। একটি কাচের বয়ামে এই পানি ছেঁকে নিন। পানি কিছুটা ঠান্ডা হলে ২ টেবিল চামচ মধু যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
এ মিশ্রণের পানি প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ খালি পেটে খেতে হবে। এটি রক্তনালি পরিষ্কার করে রক্তসঞ্চালন উন্নত করতে এবং স্বাভাবিকভাবে হৃৎপিণ্ডের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করবে।
এ টনিকের জন্য ব্যবহার করা উপকরণগুলোতে প্রচুর উপকারী উপাদান রয়েছে; যেমন
এ ছাড়া উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো, হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতে এটি দিনে মাত্র এক টেবিল চামচ ব্যবহার করতে হবে।
রক্তনালিতে বিষাক্ত পদার্থ জমলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া নানা রোগ দেখা দিতে পারে।
পরামর্শ দিয়েছন: আলমগীর আলম, খাদ্য পথ্য ও আকুপ্রেশার বিশেষজ্ঞ প্রধান নির্বাহী, প্রাকৃতিক নিরাময় কেন্দ্র
ডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া তিনজনই পুরুষ। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন ও মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৩।
১৯ ঘণ্টা আগেপ্রজননসংক্রান্ত সমস্যা নির্ণয়ে চিকিৎসকদের জন্য এক নতুন সতর্কবার্তা নিয়ে এসেছে লিথুয়ানিয়ার ২৯ বছরের এক নারীর বিরল সমস্যা। বারবার চেষ্টা করেও গর্ভধারণে ব্যর্থ হওয়া এবং ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) চিকিৎসায়ও ফল না আসায় ধন্দে পড়ে গিয়েছিলেন চিকিৎসকেরা।
১ দিন আগেহাসপাতালে ভর্তি আগুনে পোড়া রোগীদের সেপসিস, একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকেজো হয়ে যাওয়া, নিউমোনিয়া, মূত্রনালির সংক্রমণ, শক ইত্যাদি হতে পারে। ফলে তাদের বিভিন্ন জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা সাধারণ রোগীর চেয়ে বেশি। এসব জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়ালসের প্রতি রেজিস্ট্যান্স হার অনেক বেশি...
১ দিন আগেআগুনে পুড়ে যাওয়া একটি মারাত্মক ও যন্ত্রণাদায়ক দুর্ঘটনা। এ দুর্ঘটনা শুধু ত্বকই নয়, চোখের মতো সংবেদনশীল অঙ্গকেও মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। আগুন, গরম বাষ্প, বিস্ফোরণ, রাসায়নিক পদার্থ কিংবা ধোঁয়ার কারণে হওয়া চোখের ক্ষতি অনেক সময় স্থায়ী অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। তাই আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগীর চোখের...
১ দিন আগে