ফিচার ডেস্ক
উচ্চ চিনিযুক্ত খাদ্য ওজন বাড়ানো এবং দাঁত ক্ষয়ের জন্য দায়ী। ওজন বাড়লে অনেক ধরনের অসুখ শরীরে বাসা বাঁধে। ২০২০ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম সময়ের সঙ্গে মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা কমায়।
চিনি ছাড়া চা-কফি
চিনি দিয়ে চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে প্রতি দুদিন পরপর এক চা-চামচের চার ভাগের এক ভাগ করে এটি কমিয়ে ফেলতে হবে। কেক, কুকিজ এবং অন্যান্য চিনিযুক্ত খাবারের পরিমাণ সমানভাবে কমিয়ে আনতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মিষ্টি স্বাদের খাবার খাওয়ার অভ্যাস শূন্যের কোঠায় নেমে আসবে।
আস্ত ফল ও শাকসবজি খান
ফল ও শাকসবজিতে থাকা চিনি সাধারণত কম ক্ষতিকর। কারণ, এতে আঁশ এবং পুষ্টি থাকে। উদ্ভিদ কোষের মধ্যে আবদ্ধ থাকার কারণে এজাতীয় মিষ্টির স্বাদ কম ঘনীভূত হয় এবং আরও ধীরে ধীরে রক্তে মেশে। ল্যাকটোজ বা দুগ্ধজাত প্রাকৃতিক চিনিও স্বাস্থ্যকর। তবে যেসব দুগ্ধজাত পণ্যে অতিরিক্ত চিনি যোগ করা হয়, সেগুলো এড়িয়ে চলা ভালো।
চিনিযুক্ত পানীয় বাদ দিন
অবশ্যই চিনিযুক্ত কোমল পানীয় বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন। কোকের একটি ৫০০ মিলিলিটার বোতলে ৫৩ গ্রাম চিনি থাকে, যা ১৩ দশমিক ৩ চামচের সমান। সেখান থেকে দৈনিক সীমার ১ দশমিক ৮ গুণ এবং ২১০ ক্যালরি সরবরাহ করে। গবেষণায় জানা গেছে, চিনিযুক্ত মিষ্টি পানীয় শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক—উভয়ের স্থূলতা বাড়ায়।
সস পরিবর্তন করুন
বাজারের স্টার ফ্রাই সসগুলোতে অনেক চিনি দেওয়া থাকে। সাধারণত একটি মিষ্টি এবং মরিচের টক বা মিষ্টি স্টার ফ্রাই সসে ১৭-২০ গ্রাম শর্করা থাকে। এই পরিমাণ দৈনিক প্রস্তাবিত সীমার দুই-তৃতীয়াংশ চিনি সরবরাহ করে। ফলে এ ধরনের সস বদলে ফেলুন
খাবারের মেনু থেকে।
ডার্ক চকলেট ও টক দই
যাঁদের চকলেট খাওয়ার অভ্যাস আছে, তাঁরা মনে রাখুন, চকলেটে কোকোর পরিমাণ যত বেশি চিনির পরিমাণ তত কম। ফলে চকলেটজাত চিনি কম খেতে চাইলে ডার্ক চকলেট খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া কফি খেতে চাইলে শুধু ব্ল্যাক কফি বা প্লেয়িং লাটে খেতে পারেন।
প্রতি ১০০ গ্রাম ফলের দইতে প্রায় ১৭ গ্রাম চিনি থাকে। আর প্রতি ১০০ গ্রাম টক দইয়ে চিনির পরিমাণ মাত্র ৩ গ্রাম। এগুলো আবার প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হওয়া দুধের চিনি যা দাঁতের ক্ষতি করে না। দইকে স্ট্রবেরি বা চেরিজাতীয় ফলের সঙ্গে মিশিয়ে সকালের নাশতায় ডেজার্টের মতো খাওয়া যেতে পারে।
সূত্র: এম এস এন
উচ্চ চিনিযুক্ত খাদ্য ওজন বাড়ানো এবং দাঁত ক্ষয়ের জন্য দায়ী। ওজন বাড়লে অনেক ধরনের অসুখ শরীরে বাসা বাঁধে। ২০২০ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম সময়ের সঙ্গে মিষ্টি খাওয়ার প্রবণতা কমায়।
চিনি ছাড়া চা-কফি
চিনি দিয়ে চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে প্রতি দুদিন পরপর এক চা-চামচের চার ভাগের এক ভাগ করে এটি কমিয়ে ফেলতে হবে। কেক, কুকিজ এবং অন্যান্য চিনিযুক্ত খাবারের পরিমাণ সমানভাবে কমিয়ে আনতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মিষ্টি স্বাদের খাবার খাওয়ার অভ্যাস শূন্যের কোঠায় নেমে আসবে।
আস্ত ফল ও শাকসবজি খান
ফল ও শাকসবজিতে থাকা চিনি সাধারণত কম ক্ষতিকর। কারণ, এতে আঁশ এবং পুষ্টি থাকে। উদ্ভিদ কোষের মধ্যে আবদ্ধ থাকার কারণে এজাতীয় মিষ্টির স্বাদ কম ঘনীভূত হয় এবং আরও ধীরে ধীরে রক্তে মেশে। ল্যাকটোজ বা দুগ্ধজাত প্রাকৃতিক চিনিও স্বাস্থ্যকর। তবে যেসব দুগ্ধজাত পণ্যে অতিরিক্ত চিনি যোগ করা হয়, সেগুলো এড়িয়ে চলা ভালো।
চিনিযুক্ত পানীয় বাদ দিন
অবশ্যই চিনিযুক্ত কোমল পানীয় বাদ দেওয়ার চেষ্টা করুন। কোকের একটি ৫০০ মিলিলিটার বোতলে ৫৩ গ্রাম চিনি থাকে, যা ১৩ দশমিক ৩ চামচের সমান। সেখান থেকে দৈনিক সীমার ১ দশমিক ৮ গুণ এবং ২১০ ক্যালরি সরবরাহ করে। গবেষণায় জানা গেছে, চিনিযুক্ত মিষ্টি পানীয় শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক—উভয়ের স্থূলতা বাড়ায়।
সস পরিবর্তন করুন
বাজারের স্টার ফ্রাই সসগুলোতে অনেক চিনি দেওয়া থাকে। সাধারণত একটি মিষ্টি এবং মরিচের টক বা মিষ্টি স্টার ফ্রাই সসে ১৭-২০ গ্রাম শর্করা থাকে। এই পরিমাণ দৈনিক প্রস্তাবিত সীমার দুই-তৃতীয়াংশ চিনি সরবরাহ করে। ফলে এ ধরনের সস বদলে ফেলুন
খাবারের মেনু থেকে।
ডার্ক চকলেট ও টক দই
যাঁদের চকলেট খাওয়ার অভ্যাস আছে, তাঁরা মনে রাখুন, চকলেটে কোকোর পরিমাণ যত বেশি চিনির পরিমাণ তত কম। ফলে চকলেটজাত চিনি কম খেতে চাইলে ডার্ক চকলেট খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া কফি খেতে চাইলে শুধু ব্ল্যাক কফি বা প্লেয়িং লাটে খেতে পারেন।
প্রতি ১০০ গ্রাম ফলের দইতে প্রায় ১৭ গ্রাম চিনি থাকে। আর প্রতি ১০০ গ্রাম টক দইয়ে চিনির পরিমাণ মাত্র ৩ গ্রাম। এগুলো আবার প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হওয়া দুধের চিনি যা দাঁতের ক্ষতি করে না। দইকে স্ট্রবেরি বা চেরিজাতীয় ফলের সঙ্গে মিশিয়ে সকালের নাশতায় ডেজার্টের মতো খাওয়া যেতে পারে।
সূত্র: এম এস এন
ডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া শিশু (১) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। বাকি দুজনের মধ্যে তরুণী (১৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও অপর ব্যক্তি (৩০) রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গাঁজা সেবনের প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিনএজারদের মধ্যে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা
৪ ঘণ্টা আগেগত চার দশকের বেশি সময় ধরে কোটি মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে এইচআইভি। এবার হাতে এসেছে এক কার্যকর হাতিয়ার। যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) বিশ্বের প্রথম এইচআইভি প্রতিরোধী ওষুধ ‘ইয়েজটুগো’ বা ‘লেনাক্যাপাভির’ অনুমোদন দিয়েছে, যা বছরে মাত্র দুবার ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রায় শতভাগ
৬ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া তিনজনই পুরুষ। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন ও মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৩।
১ দিন আগে