আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ যৌথভাবে র্যালি ও সেমিনারের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. মঈনুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা সেলের সভাপতি প্রফেসর ডা. এম এ শাকুর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত মজুমদারের পাঠানো প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সেমিনারে শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করেন।
বৈজ্ঞানিক সেশনে ডা. মো. রাশেদুল আলম কেস স্পাইনাল কর্ড ইনজুরির কেস রিপোর্ট বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। অধ্যাপক ডা. তসলিম উদ্দিন পুনর্বাসন চিকিৎসার ওপর তার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। বক্তা হিসেবে প্রফেসর ডা. এম এম জামান আন্তর্জাতিক পিএমআর দিবস বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে ক্লিনিকাল প্রোগ্রাম, বিশেষজ্ঞের মতামত এবং স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের দিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সেমিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা সেলের সভাপতি প্রফেসর ডা. এম এ শাকুর বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে সব ধরণের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে এবং সব ধরণের উন্নত চিকিৎসা সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।
অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিনা মূল্যে এই সেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি তাঁর উপস্থাপিত প্রবন্ধে ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী আহতদের পুনর্বাসন বিষয়ে, বিশেষ করে কীভাবে আহত রোগীদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
তিনি জানান, বিএসএমএমইউ-এর বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ১৮২ জন আহত রোগীর চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে: জরুরি বিভাগে ৫৮ জন রোগী, কেবিনে ৩৩ জন রোগী, সুপার স্পেশালাইজড হাসপতালের বহির্বিভাগে ৫৭ জন, অভ্যন্তরীণ বিভাগে ২৪ জন, আইসিইউতে ১০ জন রোগী।
আগত রোগীদের মধ্যে আঘাতের ধরন অনুযায়ী সংখ্যা ছিল গুলিবিদ্ধ ৬৯ জন, শারীরিক আঘাত ৮ জন, ভোঁতা আঘাত ৮ জন, পড়ে যাওয়া ৬ জন, ধারালো কাটা আঘাত ৭ জন, রাসায়নিক আঘাত ৮ জন উল্লেখযোগ্য। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে উপস্থিত দর্শক ও অতিথিরা পুনর্বাসন চিকিৎসার বিষয়ে তাদের মতামত ও প্রশ্ন শেয়ার করেন। এ সময় হুইলচেয়ার, চিকিৎসা সরঞ্জাম, আর্থিক অনুদান এবং অন্যান্য সহায়ক উপকরণ প্রদান করা হয়, যা শারীরিক প্রতিবন্ধী রোগীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এই দিবসের মাধ্যমে শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরা এবং এর আরও উন্নতির জন্য বিভিন্ন গবেষণা ও ক্লিনিকাল অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করা হয়, যা রোগীদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় নতুন দৃষ্টিভঙ্গি যোগ করেছে।
শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ যৌথভাবে র্যালি ও সেমিনারের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. মঈনুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা সেলের সভাপতি প্রফেসর ডা. এম এ শাকুর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত মজুমদারের পাঠানো প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সেমিনারে শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় চিকিৎসক এবং বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করেন।
বৈজ্ঞানিক সেশনে ডা. মো. রাশেদুল আলম কেস স্পাইনাল কর্ড ইনজুরির কেস রিপোর্ট বিষয়ে তার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। অধ্যাপক ডা. তসলিম উদ্দিন পুনর্বাসন চিকিৎসার ওপর তার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। বক্তা হিসেবে প্রফেসর ডা. এম এম জামান আন্তর্জাতিক পিএমআর দিবস বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে ক্লিনিকাল প্রোগ্রাম, বিশেষজ্ঞের মতামত এবং স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের দিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সেমিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা সেলের সভাপতি প্রফেসর ডা. এম এ শাকুর বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে সব ধরণের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে এবং সব ধরণের উন্নত চিকিৎসা সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।
অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিনা মূল্যে এই সেবা দেওয়া হচ্ছে। তিনি তাঁর উপস্থাপিত প্রবন্ধে ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী আহতদের পুনর্বাসন বিষয়ে, বিশেষ করে কীভাবে আহত রোগীদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
তিনি জানান, বিএসএমএমইউ-এর বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ১৮২ জন আহত রোগীর চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে: জরুরি বিভাগে ৫৮ জন রোগী, কেবিনে ৩৩ জন রোগী, সুপার স্পেশালাইজড হাসপতালের বহির্বিভাগে ৫৭ জন, অভ্যন্তরীণ বিভাগে ২৪ জন, আইসিইউতে ১০ জন রোগী।
আগত রোগীদের মধ্যে আঘাতের ধরন অনুযায়ী সংখ্যা ছিল গুলিবিদ্ধ ৬৯ জন, শারীরিক আঘাত ৮ জন, ভোঁতা আঘাত ৮ জন, পড়ে যাওয়া ৬ জন, ধারালো কাটা আঘাত ৭ জন, রাসায়নিক আঘাত ৮ জন উল্লেখযোগ্য। ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে উপস্থিত দর্শক ও অতিথিরা পুনর্বাসন চিকিৎসার বিষয়ে তাদের মতামত ও প্রশ্ন শেয়ার করেন। এ সময় হুইলচেয়ার, চিকিৎসা সরঞ্জাম, আর্থিক অনুদান এবং অন্যান্য সহায়ক উপকরণ প্রদান করা হয়, যা শারীরিক প্রতিবন্ধী রোগীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এই দিবসের মাধ্যমে শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরা এবং এর আরও উন্নতির জন্য বিভিন্ন গবেষণা ও ক্লিনিকাল অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করা হয়, যা রোগীদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় নতুন দৃষ্টিভঙ্গি যোগ করেছে।
বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে থাকলেও মানসিক স্বাস্থ্য খাতে সরকারি তহবিল বরাদ্দ কমে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন এ খাতসংশ্লিষ্টরা। আজ বুধবার ‘বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস’ উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও কর্মশালায় এ কথা বলেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..
২ দিন আগেতীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
২ দিন আগেএখন জ্বরের মৌসুম চলছে; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ভাইরাস জ্বর হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৯ হাজার ৯৪৪ এবং মারা গেছে ১১৮ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি এডিস
৪ দিন আগে