মদসহ অ্যালকোহল-জাতীয় এবং চিনিমিশ্রিত মিষ্টিজাতীয় পানীয়র ওপর বাড়তি কর আরোপের জন্য সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। বাড়তি কর আরোপের ফলে অনেক মানুষকে বাঁচানো সম্ভব হবে বলে মনে করে জাতিসংঘের সংস্থাটি।
সব দেশের করের হার পরীক্ষা করার পর গতকাল মঙ্গলবার নতুন ডেটা প্রকাশ করে ডব্লিউএইচও বলেছে, অস্বাস্থ্যকর হলেও এসব ভোগ্যপণ্যে করভার খুব কম, মানদণ্ডের অনেক নিচে। কিছু ইউরোপীয় দেশে ওয়াইনের ওপর কোনো কর নেই।
কর বসালে মৃত্যুর সংখ্যা কমবে?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে দেখা যায়, মদ্যপানের কারণে প্রতিবছর ২৬ লাখ মানুষ এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে ৮০ লাখ মানুষ প্রতিবছর মারা যায়।
বেশি কর বসালে মানুষ এসব খাদ্য ও পানীয় খাওয়া কমিয়ে দেবে। তাছাড়া স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া নিয়েও প্রচার করতে হবে, মানুষকে সচেতন করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হেলথ প্রমোশন ডিরেক্টর বলেন, ‘অস্বাস্থ্যকর খাদ্য-পানীয়র ওপর কর বসালে মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবার খায়। এর একটা ইতিবাচক প্রভাব সমাজে পড়ে। অসুখ কম হয়। সরকারের রাজস্ব বাড়ে। তা দিয়ে মানুষকে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হয়। অ্যালকোহলের ওপর বেশি কর বসালে সহিংসতা ও রাস্তায় দুর্ঘটনার সংখ্যাও কমবে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ১৯৪টি দেশের মধ্যে ১০৮টি দেশ চিনি দিয়ে মিষ্টি করা পানীয়র ওপর কিছু কর বসিয়েছে। কিন্তু অনেকে আবার পানীয় জলের ওপরও কর বসিয়েছে, যা তারা একেবারেই অনুমোদন করেন না।
তাদের মতে, মদের একটা ন্যূনতম দাম ঠিক করে দিতে হবে এবং কর বসাতে হবে। তাহলে মদ খাওয়া কমবে, মদের সঙ্গে জড়িত মৃত্যুর সংখ্যা কমবে, সহিংসতা ও ট্রাফিক-সংক্রান্ত সমস্যা কমবে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা খুব বেশি পান করে, তাদের সস্তা মদ খাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহকারী ডিজি জানিয়েছেন, যত দিন যাচ্ছে, ততই মানুষের মদ কিনে খাওয়ার সামর্থ্য বাড়ছে। এর জন্যই কর বসানো এবং দাম নির্ধারণ করাটা খুবই জরুরি।
মদসহ অ্যালকোহল-জাতীয় এবং চিনিমিশ্রিত মিষ্টিজাতীয় পানীয়র ওপর বাড়তি কর আরোপের জন্য সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। বাড়তি কর আরোপের ফলে অনেক মানুষকে বাঁচানো সম্ভব হবে বলে মনে করে জাতিসংঘের সংস্থাটি।
সব দেশের করের হার পরীক্ষা করার পর গতকাল মঙ্গলবার নতুন ডেটা প্রকাশ করে ডব্লিউএইচও বলেছে, অস্বাস্থ্যকর হলেও এসব ভোগ্যপণ্যে করভার খুব কম, মানদণ্ডের অনেক নিচে। কিছু ইউরোপীয় দেশে ওয়াইনের ওপর কোনো কর নেই।
কর বসালে মৃত্যুর সংখ্যা কমবে?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে দেখা যায়, মদ্যপানের কারণে প্রতিবছর ২৬ লাখ মানুষ এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে ৮০ লাখ মানুষ প্রতিবছর মারা যায়।
বেশি কর বসালে মানুষ এসব খাদ্য ও পানীয় খাওয়া কমিয়ে দেবে। তাছাড়া স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া নিয়েও প্রচার করতে হবে, মানুষকে সচেতন করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হেলথ প্রমোশন ডিরেক্টর বলেন, ‘অস্বাস্থ্যকর খাদ্য-পানীয়র ওপর কর বসালে মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবার খায়। এর একটা ইতিবাচক প্রভাব সমাজে পড়ে। অসুখ কম হয়। সরকারের রাজস্ব বাড়ে। তা দিয়ে মানুষকে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হয়। অ্যালকোহলের ওপর বেশি কর বসালে সহিংসতা ও রাস্তায় দুর্ঘটনার সংখ্যাও কমবে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ১৯৪টি দেশের মধ্যে ১০৮টি দেশ চিনি দিয়ে মিষ্টি করা পানীয়র ওপর কিছু কর বসিয়েছে। কিন্তু অনেকে আবার পানীয় জলের ওপরও কর বসিয়েছে, যা তারা একেবারেই অনুমোদন করেন না।
তাদের মতে, মদের একটা ন্যূনতম দাম ঠিক করে দিতে হবে এবং কর বসাতে হবে। তাহলে মদ খাওয়া কমবে, মদের সঙ্গে জড়িত মৃত্যুর সংখ্যা কমবে, সহিংসতা ও ট্রাফিক-সংক্রান্ত সমস্যা কমবে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা খুব বেশি পান করে, তাদের সস্তা মদ খাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহকারী ডিজি জানিয়েছেন, যত দিন যাচ্ছে, ততই মানুষের মদ কিনে খাওয়ার সামর্থ্য বাড়ছে। এর জন্যই কর বসানো এবং দাম নির্ধারণ করাটা খুবই জরুরি।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
১ দিন আগে