আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জর্দা, গুল, পানমসলা, খইনিসহ বিভিন্ন ধরনের তামাকজাত পণ্য ব্যবহার বন্ধ করলে বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার খরচ কমবে। যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় বলা হয়, এখনই যদি এ ধরনের তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হয়, তবে ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার বা ১৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার স্বাস্থ্য ব্যয় কমানো সম্ভব হবে।
নতুন এই গবেষণা করেছে লন্ডনের ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি। সঙ্গে ছিলেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ইয়র্ক ও দক্ষিণ এশিয়ার গবেষকেরা। মূলত ধোঁয়া ছাড়ে অর্থাৎ সিগারেট বা বিড়িজাতীয় পণ্য ছাড়া অন্য তামাকজাত পণ্য নিয়ে এই গবেষণা করা হয়েছে। গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেসের নিকোটিন অ্যান্ড টোব্যাকো রিসার্চে।
একই বিষয়ে ভারত ও পাকিস্তানেও গবেষণা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ভারতে এমন তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হলে ১ হাজার ৯০০ কোটি ডলার এবং পাকিস্তানে ৩০০ কোটি ডলারের স্বাস্থ্য ব্যয় কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
এ নিয়ে ব্রুনেল ইউনিভার্সিটির খবরে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় খইনি, গোটকা ও পানমসলার মতো তামাকজাত পণ্য বেশ জনপ্রিয়। এই অঞ্চলের প্রায় ৩০ কোটি মানুষ এ ধরনের তামাকজাত পণ্য নিয়ে থাকেন। এ প্রসঙ্গে ব্রুনেল ইউনিভার্সিটির পাবলিক হেলথ ইকোনমিকসের অধ্যাপক সুভাস পোখ্রেল বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতির সঙ্গে টোব্যাকো বা তামাকজাত পণ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এমনকি বিয়ের অনুষ্ঠানেও এ ধরনের তামাকজাত পণ্য দেওয়া হয়। এমন অনুষ্ঠানে এই তামাকজাত পণ্য গ্রহণও একধরনের রীতি। তবে বিড়ি, সিগারেট নিয়ন্ত্রণের জন্য যেমন কঠোর আইন আছে, তামাকজাত অন্য পণ্যের জন্য ততটা কঠোর আইন নেই। এর কারণে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কাছেও জর্দা, খইনি, পানমসলার মতো পণ্য বিক্রি করা হয়। এই পণ্যগুলোর দাম কম। এমনকি বিদ্যালয়ের কাছাকাছি বিভিন্ন দোকানেও এসব পণ্য বিক্রি করা হয়। যদিও বিদ্যালয়ের কাছে এমন পণ্য বিক্রি আইনত নিষিদ্ধ।’
গবেষণায় বলা হয়, প্রচলিত ধারণা আছে, সিগারেটের চেয়ে এ ধরনের তামাকজাত পণ্য কম ক্ষতিকর। যদিও এসবের স্বাস্থ্যঝুঁকি কম নয়। এই পণ্য ব্যবহারের কারণে মুখ, খাদ্যনালিসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যানসার বাসা বাঁধে।
এই গবেষণার জন্য একটি মডেল তৈরি করেছিলেন গবেষকেরা। এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক সুভাস বলেন, এই মডেলের মাধ্যমে যে ক্ষতির পরিমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তা বেশ বড়। কিন্তু আমাদের মডেলে প্রচলিত কিছু পণ্য নিয়ে কাজ করা হয়েছে। অর্থাৎ এই ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
জর্দা, গুল, পানমসলা, খইনিসহ বিভিন্ন ধরনের তামাকজাত পণ্য ব্যবহার বন্ধ করলে বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার খরচ কমবে। যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় বলা হয়, এখনই যদি এ ধরনের তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হয়, তবে ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার বা ১৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার স্বাস্থ্য ব্যয় কমানো সম্ভব হবে।
নতুন এই গবেষণা করেছে লন্ডনের ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি। সঙ্গে ছিলেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ইয়র্ক ও দক্ষিণ এশিয়ার গবেষকেরা। মূলত ধোঁয়া ছাড়ে অর্থাৎ সিগারেট বা বিড়িজাতীয় পণ্য ছাড়া অন্য তামাকজাত পণ্য নিয়ে এই গবেষণা করা হয়েছে। গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেসের নিকোটিন অ্যান্ড টোব্যাকো রিসার্চে।
একই বিষয়ে ভারত ও পাকিস্তানেও গবেষণা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ভারতে এমন তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করা সম্ভব হলে ১ হাজার ৯০০ কোটি ডলার এবং পাকিস্তানে ৩০০ কোটি ডলারের স্বাস্থ্য ব্যয় কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
এ নিয়ে ব্রুনেল ইউনিভার্সিটির খবরে বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় খইনি, গোটকা ও পানমসলার মতো তামাকজাত পণ্য বেশ জনপ্রিয়। এই অঞ্চলের প্রায় ৩০ কোটি মানুষ এ ধরনের তামাকজাত পণ্য নিয়ে থাকেন। এ প্রসঙ্গে ব্রুনেল ইউনিভার্সিটির পাবলিক হেলথ ইকোনমিকসের অধ্যাপক সুভাস পোখ্রেল বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতির সঙ্গে টোব্যাকো বা তামাকজাত পণ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এমনকি বিয়ের অনুষ্ঠানেও এ ধরনের তামাকজাত পণ্য দেওয়া হয়। এমন অনুষ্ঠানে এই তামাকজাত পণ্য গ্রহণও একধরনের রীতি। তবে বিড়ি, সিগারেট নিয়ন্ত্রণের জন্য যেমন কঠোর আইন আছে, তামাকজাত অন্য পণ্যের জন্য ততটা কঠোর আইন নেই। এর কারণে অপ্রাপ্তবয়স্কদের কাছেও জর্দা, খইনি, পানমসলার মতো পণ্য বিক্রি করা হয়। এই পণ্যগুলোর দাম কম। এমনকি বিদ্যালয়ের কাছাকাছি বিভিন্ন দোকানেও এসব পণ্য বিক্রি করা হয়। যদিও বিদ্যালয়ের কাছে এমন পণ্য বিক্রি আইনত নিষিদ্ধ।’
গবেষণায় বলা হয়, প্রচলিত ধারণা আছে, সিগারেটের চেয়ে এ ধরনের তামাকজাত পণ্য কম ক্ষতিকর। যদিও এসবের স্বাস্থ্যঝুঁকি কম নয়। এই পণ্য ব্যবহারের কারণে মুখ, খাদ্যনালিসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যানসার বাসা বাঁধে।
এই গবেষণার জন্য একটি মডেল তৈরি করেছিলেন গবেষকেরা। এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক সুভাস বলেন, এই মডেলের মাধ্যমে যে ক্ষতির পরিমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তা বেশ বড়। কিন্তু আমাদের মডেলে প্রচলিত কিছু পণ্য নিয়ে কাজ করা হয়েছে। অর্থাৎ এই ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে