নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে গত একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মশাবাহিত এ রোগে চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৫৪ জনের মৃত্যু হল। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গু বিষয়ক হালনাগাদ রিপোর্টে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
সরকারের তথ্য বলছে, সর্বশেষ মারা যাওয়া দুজনের মধ্যে একজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এবং অন্যজন চট্টগ্রাম বিভাগীয় এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশের হাসপাতালে মোট ৩৩৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন। এতে চলতি বছরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩ হাজার ৯৩১ জন।
নতুন রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০১ জন বরিশাল বিভাগের। এ ছাড়া ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৭৬ জন, ঢাকা বিভাগে ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে পাঁচ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৮ জন, খুলনা বিভাগে ২৮ জন, রাজশাহী বিভাগে ২৭ জন এবং সিলেট বিভাগে এক জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। ডেঙ্গু নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ১ হাজার ২৮৬ জন রোগী। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৬১ জন এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে ৯২৫ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এ বছর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে গত মাসে। ওই মাসে ১৯ জন চিকিৎসাধীর রোগীর মৃত্যু হয়। আর জুলাইয়ের দশ দিনে মারা গেছেন ১২ জন ডেঙ্গু রোগী। জুলাইয়ের ১০ দিনে ৩ হাজার ৬৩৫ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। গত জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন ও জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, এপ্রিলে ৭ জন এ মে মাসে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল সর্বোচ্চ। ওই বছর হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩ লাখ ২১ হাজারের বেশি রোগী। মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন। গত বছর ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন রোগীর বিপরীতে মারা গেছেন ৫৭৫ জন।
বাংলাদেশে গত একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মশাবাহিত এ রোগে চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৫৪ জনের মৃত্যু হল। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গু বিষয়ক হালনাগাদ রিপোর্টে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
সরকারের তথ্য বলছে, সর্বশেষ মারা যাওয়া দুজনের মধ্যে একজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এবং অন্যজন চট্টগ্রাম বিভাগীয় এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশের হাসপাতালে মোট ৩৩৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন। এতে চলতি বছরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩ হাজার ৯৩১ জন।
নতুন রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০১ জন বরিশাল বিভাগের। এ ছাড়া ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৭৬ জন, ঢাকা বিভাগে ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে পাঁচ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৮ জন, খুলনা বিভাগে ২৮ জন, রাজশাহী বিভাগে ২৭ জন এবং সিলেট বিভাগে এক জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। ডেঙ্গু নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ১ হাজার ২৮৬ জন রোগী। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৬১ জন এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে ৯২৫ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এ বছর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে গত মাসে। ওই মাসে ১৯ জন চিকিৎসাধীর রোগীর মৃত্যু হয়। আর জুলাইয়ের দশ দিনে মারা গেছেন ১২ জন ডেঙ্গু রোগী। জুলাইয়ের ১০ দিনে ৩ হাজার ৬৩৫ জন রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। গত জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন ও জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জন, এপ্রিলে ৭ জন এ মে মাসে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল সর্বোচ্চ। ওই বছর হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩ লাখ ২১ হাজারের বেশি রোগী। মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন। গত বছর ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন রোগীর বিপরীতে মারা গেছেন ৫৭৫ জন।
বেশ কয়েক বছর ধরে দেশে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগ জনস্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলে আসছেন, মশা নির্মূল ও মশাবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্যান্য ব্যবস্থা ও কৌশলের পাশাপাশি মশা পরীক্ষা এবং গবেষণাগারও প্রয়োজন।
৮ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও আটজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি। আজ সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আরও দুই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তারা দুজনই পুরুষ। একই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে আরও ৩৩০ জন ভর্তি হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে