ফারহানা আফরোজ
একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক শিশু জন্মদানের জন্য গর্ভকালে মায়ের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। নিরাপদ মাতৃত্ব হলো গর্ভাবস্থায় মায়ের সুস্থতা এবং জন্ম-পরবর্তী সময়ে মা ও শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করা। নিরাপদ মাতৃত্ব মাতৃমৃত্যুহার কমায় এবং নবজাতকের মৃত্যু ও দীর্ঘ মেয়াদি অসুস্থতা রোধ করে।
২৮ মে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস। ১৯৯৭ সাল থেকে দিনটি পালন করে আসছে বাংলাদেশ সরকার। ২০১৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই উদ্যোগ টেকসই উন্নয়নে অন্তর্ভুক্ত করে। সরকারের পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী সংগঠনগুলো নিরাপদ মাতৃত্বের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। ব্যাপক প্রচারে মাতৃমৃত্যুর হার অনেকাংশে কমে এসেছে।
গর্ভকালীন যত্নের লক্ষ্য হলো মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং গর্ভজনিত জটিলতা প্রতিরোধ বা সেগুলোর চিকিৎসা করা। মায়ের স্বাস্থ্যের অবনতি হলে সেটা পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিতকরণের গুরুত্বপূর্ণ দিক
চেকআপের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ আলট্রাসনোগ্রাম। এই পরীক্ষার মাধ্যমে গর্ভের শিশুর বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানানো হয়। যেমন গর্ভধারণ সঠিকভাবে হয়েছে কি না, যমজ অথবা দুইয়ের বেশি সন্তান পেটে আছে কি না, সন্তান প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ, শিশুর শারীরিক বিকাশের হার, গর্ভের শিশুর অবস্থান কিংবা গর্ভে শিশুর কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় সাধারণত তিনবার আলট্রাসনোগ্রামের পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রথম চেকআপের সময় একবার আলট্রাসনোগ্রাম করা হয়। এরপর ১৮ থেকে ২২ সপ্তাহে গর্ভের শিশুর কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না দেখতে অ্যানোমালি পরীক্ষা করা হয়। শেষে ৩৬ থেকে ৩৮ সপ্তাহে গর্ভে শিশুর অবস্থান দেখতে তৃতীয় আলট্রাসনোগ্রাম করানো হয়।
ফারহানা আফরোজ,মেডিকেল অফিসার, গাইনি ও শিশু বিভাগ ইবেন সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক শিশু জন্মদানের জন্য গর্ভকালে মায়ের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। নিরাপদ মাতৃত্ব হলো গর্ভাবস্থায় মায়ের সুস্থতা এবং জন্ম-পরবর্তী সময়ে মা ও শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করা। নিরাপদ মাতৃত্ব মাতৃমৃত্যুহার কমায় এবং নবজাতকের মৃত্যু ও দীর্ঘ মেয়াদি অসুস্থতা রোধ করে।
২৮ মে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস। ১৯৯৭ সাল থেকে দিনটি পালন করে আসছে বাংলাদেশ সরকার। ২০১৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই উদ্যোগ টেকসই উন্নয়নে অন্তর্ভুক্ত করে। সরকারের পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী সংগঠনগুলো নিরাপদ মাতৃত্বের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। ব্যাপক প্রচারে মাতৃমৃত্যুর হার অনেকাংশে কমে এসেছে।
গর্ভকালীন যত্নের লক্ষ্য হলো মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং গর্ভজনিত জটিলতা প্রতিরোধ বা সেগুলোর চিকিৎসা করা। মায়ের স্বাস্থ্যের অবনতি হলে সেটা পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিতকরণের গুরুত্বপূর্ণ দিক
চেকআপের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ আলট্রাসনোগ্রাম। এই পরীক্ষার মাধ্যমে গর্ভের শিশুর বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানানো হয়। যেমন গর্ভধারণ সঠিকভাবে হয়েছে কি না, যমজ অথবা দুইয়ের বেশি সন্তান পেটে আছে কি না, সন্তান প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ, শিশুর শারীরিক বিকাশের হার, গর্ভের শিশুর অবস্থান কিংবা গর্ভে শিশুর কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় সাধারণত তিনবার আলট্রাসনোগ্রামের পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রথম চেকআপের সময় একবার আলট্রাসনোগ্রাম করা হয়। এরপর ১৮ থেকে ২২ সপ্তাহে গর্ভের শিশুর কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না দেখতে অ্যানোমালি পরীক্ষা করা হয়। শেষে ৩৬ থেকে ৩৮ সপ্তাহে গর্ভে শিশুর অবস্থান দেখতে তৃতীয় আলট্রাসনোগ্রাম করানো হয়।
ফারহানা আফরোজ,মেডিকেল অফিসার, গাইনি ও শিশু বিভাগ ইবেন সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
জুলাইয়ে এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৬২৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে এবং মারা গেছে ৩৬ জন। সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ২৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে। তাদের মধ্যে রাজধানীতে ৩৪৮ জন এবং রাজধানীর বাইরে সারা দেশে ভর্তি রয়েছে ৯১০ জন।
১৫ ঘণ্টা আগেমহামারির শুরুর কয়েক বছরে কোটি কোটি মানুষ মারা গেছে, আর বিলিয়ন মানুষ শোক, একাকিত্ব, হতাশা, দুশ্চিন্তা, আর্থিক টানাপোড়েন ও ঘুমের সমস্যায় ভুগেছে। এর আগে আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, কোভিড-পরবর্তী সময়ে কিশোর-কিশোরীদের মস্তিষ্ক দ্রুত পরিণত (mature) হয়ে ওঠে, এমনকি তাদের মস্তিষ্কে এমন পরিবর্তন দেখা গেছে...
১ দিন আগেডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া শিশু (১) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। বাকি দুজনের মধ্যে তরুণী (১৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও অপর ব্যক্তি (৩০) রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬।
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গাঁজা সেবনের প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিনএজারদের মধ্যে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা
২ দিন আগে