নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা নিয়ে এখনো সবাই হুমকিতে আছি জানিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, অন্য দেশের তুলনায় দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে এখনো মাস্ক খুলে ঘোরাফেরা করার সময় আসেনি। সবাইকে মাস্ক পরতে হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের টিকা নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার। এরই মধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ২৫ শতাংশ মানুষ। বর্তমানে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বস্তিবাসীদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও বড় আকারে টিকা প্রদান কার্যক্রম চালানো হবে।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সোসাইটি অব নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের উদ্যোগে তৈরি গাইডলাইন উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মৃগীরোগ নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের কাছে একসময় কুসংস্কার ছিল। বলা হতো, ভূতে ধরেছে। তবে আধুনিক বিজ্ঞানের উন্নতিতে সেই চিন্তার পরিবর্তন হয়েছে। গর্ভবতী নারীরা আঘাত পেলে ও অক্সিজেনের সংকটে পড়লে মৃগীর মতো মস্তিষ্কের রোগ দেখা দেয়। এটি মানবসভ্যতার অত্যন্ত পুরোনো রোগ।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে মৃগীরোগসহ দেশে ২০ লাখ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষ রয়েছে। তাদের চিকিৎসা ব্যয়বহুল। এ জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। মৃগীরোগীরা যাতে চিকিৎসা পায়, সরকার সেই চেষ্টা করছে। ৭০ ভাগ মৃগীরোগী চিকিৎসায় ভালো হয়।’
নিউরোলজির গবেষণা বলছে, বিশ্বের প্রায় ৫ কোটি লোক মৃগীরোগে আক্রান্ত। আর বাংলাদেশে প্রতি হাজারে ৮ জনের বেশি এই রোগে ভুগছে। তবে চিকিৎসা নিলে ৭০ ভাগই ভালো থাকে।
প্রবন্ধে বলা হয়েছে, দেশে হাজারে ৮ দশমিক ৪ জন মৃগীরোগে আক্রান্ত। সেই হিসাবে দেশে প্রায় পৌনে ১৪ লাখ মৃগীরোগী আছে। শতকরা প্রায় ৮০ জন মৃগীরোগী উন্নয়নশীল, দরিদ্র, মধ্যম আয়ের অথবা বিশেষজ্ঞ সম্পন্ন দেশে বিদ্যমান।
তবে আশার কথা হলো, সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা নিলে ৭০ ভাগ মৃগীরোগী ভালো থাকে বলেও প্রবন্ধে উল্লেখ করা হয়।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, বিসিপিএস সভাপতি অধ্যাপক ডা. কাজী দীন মোহাম্মদ। সভাপতিত্ব করেন সোসাইটি অব নিউরোলজি বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফিরোজ আহমেদ কোরাইশী।
করোনা নিয়ে এখনো সবাই হুমকিতে আছি জানিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, অন্য দেশের তুলনায় দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে এখনো মাস্ক খুলে ঘোরাফেরা করার সময় আসেনি। সবাইকে মাস্ক পরতে হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের টিকা নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার। এরই মধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ২৫ শতাংশ মানুষ। বর্তমানে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বস্তিবাসীদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও বড় আকারে টিকা প্রদান কার্যক্রম চালানো হবে।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সোসাইটি অব নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের উদ্যোগে তৈরি গাইডলাইন উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মৃগীরোগ নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের কাছে একসময় কুসংস্কার ছিল। বলা হতো, ভূতে ধরেছে। তবে আধুনিক বিজ্ঞানের উন্নতিতে সেই চিন্তার পরিবর্তন হয়েছে। গর্ভবতী নারীরা আঘাত পেলে ও অক্সিজেনের সংকটে পড়লে মৃগীর মতো মস্তিষ্কের রোগ দেখা দেয়। এটি মানবসভ্যতার অত্যন্ত পুরোনো রোগ।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে মৃগীরোগসহ দেশে ২০ লাখ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষ রয়েছে। তাদের চিকিৎসা ব্যয়বহুল। এ জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। মৃগীরোগীরা যাতে চিকিৎসা পায়, সরকার সেই চেষ্টা করছে। ৭০ ভাগ মৃগীরোগী চিকিৎসায় ভালো হয়।’
নিউরোলজির গবেষণা বলছে, বিশ্বের প্রায় ৫ কোটি লোক মৃগীরোগে আক্রান্ত। আর বাংলাদেশে প্রতি হাজারে ৮ জনের বেশি এই রোগে ভুগছে। তবে চিকিৎসা নিলে ৭০ ভাগই ভালো থাকে।
প্রবন্ধে বলা হয়েছে, দেশে হাজারে ৮ দশমিক ৪ জন মৃগীরোগে আক্রান্ত। সেই হিসাবে দেশে প্রায় পৌনে ১৪ লাখ মৃগীরোগী আছে। শতকরা প্রায় ৮০ জন মৃগীরোগী উন্নয়নশীল, দরিদ্র, মধ্যম আয়ের অথবা বিশেষজ্ঞ সম্পন্ন দেশে বিদ্যমান।
তবে আশার কথা হলো, সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা নিলে ৭০ ভাগ মৃগীরোগী ভালো থাকে বলেও প্রবন্ধে উল্লেখ করা হয়।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, বিসিপিএস সভাপতি অধ্যাপক ডা. কাজী দীন মোহাম্মদ। সভাপতিত্ব করেন সোসাইটি অব নিউরোলজি বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফিরোজ আহমেদ কোরাইশী।
রোজায় শরীরের সুস্থতা ও পুষ্টি চাহিদার কথা বিবেচনা করলে স্বাস্থ্যকর সেহরি ও ইফতার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবার গরমের শুরুতে প্রায় ১৩ ঘণ্টা রোজা রেখে শরীরের পুষ্টির চাহিদা মিটিয়ে শরীর সতেজ রাখাটাই হবে বেশ চ্যালেঞ্জিং। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা একটু বেশিই কঠিন।
১৮ ঘণ্টা আগেরোজা রাখার রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা। এটি শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক দিক থেকে আমাদের জীবন সমৃদ্ধ করে।
১৮ ঘণ্টা আগেকফি অনেকে নিয়ম করে পান করেন। কিন্তু কতটুকু পরিমাণ কফি শরীরের জন্য ভালো। সিএনএনের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. লীনা ওয়েন কফির স্বাস্থ্য উপকারিতা, আদর্শ পরিমাণ এবং কফি খাওয়ার সময় সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে ডায়াবেটিস একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা; বিশেষ করে, আমাদের দেশে খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এবং জীবনযাত্রার অস্বাস্থ্যকর রীতির কারণে ডায়াবেটিস বাড়ছে। এমন অবস্থায় রোজার সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু ভুল ধারণা সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। এগুলো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য...
১৮ ঘণ্টা আগে