প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি) এবং ইনস্টিটিউট অব প্যালিয়েটিভ মেডিসিন (আইপিএম) কেরালার মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
ভারতের কেরালাতে আইপিএম কেরালার পক্ষে এর পরিচালক ডা. আনোয়ার হোসাইন এবং পিসিএসবির পক্ষে এর সদস্যসচিব অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
বিশ্বের ৫২টি দেশের ২০০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারী নিয়ে আয়োজিত 'মাস্টার ক্লাস ইন প্যালিয়েটিভ কেয়ার' অনুষ্ঠানে এই চুক্তি সই হয়। ভিরিজে বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাসেলসের অধ্যাপক ডা. লিবী সালনো এই মুহূর্তকে আঞ্চলিক সম্প্রীতির এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত বলে উল্লেখ করেন।
ডাব্লুএইচও ফেলো ফর কমিউনিটি পার্টিসিপেশন ইন প্যালিয়েটিভ কেয়ার অ্যান্ড লং টার্ম কেয়ার ডা. সুরেশ কুমার বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিস্তারে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সম্পৃক্ততা আরও জোরদার করা হবে বলে আশা করছি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমাদ বলেন, 'বাংলাদেশ সততা, খোলামেলা সংলাপ এবং আশা নিয়ে সবার সঙ্গে যুক্ত হতে আন্তরিক। কারণ মৃত্যু সবার জন্যই অমোঘ।'
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. হিদার রিচার্ডসন বাংলাদেশে আগামী দিনগুলোতে আরও সক্রিয় কার্যক্রম বিস্তারে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
এই দ্বিপক্ষীয় সমঝোতার চুক্তির সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর করেন, বাংলাদেশের পক্ষে অধ্যাপক (ডা.) হিদার রিচার্ডসন (সদ্য প্রাক্তন সিইও সেন্ট ক্রিস্টোফার হসপিস ইউকে; অধ্যাপক অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়) এবং অধ্যাপক (ডা.) নিজামুদ্দিন আহমাদ (প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগ বিএসএমএমইউ; বিশ্বের নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলোর প্রথম প্যালিয়েটিভ মেডিসিনের অধ্যাপক) এবং আইপিএম এর পক্ষ থেকে ডা. সুরেশ কুমার (ডিরেক্টর; ডাব্লুএইচও ফেলো ফর কমিউনিটি পার্টিসিপেশন ইন প্যালিয়েটিভ কেয়ার অ্যান্ড লং টার্ম কেয়ার) এবং অধ্যাপক (ডা.) লিবি সালনো (ল্যানসেট কমিশন ভ্যালু অব ডেথ চিফ; কনসালট্যান্ট প্যালিয়েটিভ মেডিসিন সিএনডাব্লিউএল ন্যাশনাল হেলথ ট্রাস্ট ইউকে; অধ্যাপক ভিরিজে বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাসেলস)।
প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি) এবং ইনস্টিটিউট অব প্যালিয়েটিভ মেডিসিন (আইপিএম) কেরালার মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
ভারতের কেরালাতে আইপিএম কেরালার পক্ষে এর পরিচালক ডা. আনোয়ার হোসাইন এবং পিসিএসবির পক্ষে এর সদস্যসচিব অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
বিশ্বের ৫২টি দেশের ২০০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারী নিয়ে আয়োজিত 'মাস্টার ক্লাস ইন প্যালিয়েটিভ কেয়ার' অনুষ্ঠানে এই চুক্তি সই হয়। ভিরিজে বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাসেলসের অধ্যাপক ডা. লিবী সালনো এই মুহূর্তকে আঞ্চলিক সম্প্রীতির এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত বলে উল্লেখ করেন।
ডাব্লুএইচও ফেলো ফর কমিউনিটি পার্টিসিপেশন ইন প্যালিয়েটিভ কেয়ার অ্যান্ড লং টার্ম কেয়ার ডা. সুরেশ কুমার বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের প্যালিয়েটিভ কেয়ার বিস্তারে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সম্পৃক্ততা আরও জোরদার করা হবে বলে আশা করছি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নিজামউদ্দিন আহমাদ বলেন, 'বাংলাদেশ সততা, খোলামেলা সংলাপ এবং আশা নিয়ে সবার সঙ্গে যুক্ত হতে আন্তরিক। কারণ মৃত্যু সবার জন্যই অমোঘ।'
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. হিদার রিচার্ডসন বাংলাদেশে আগামী দিনগুলোতে আরও সক্রিয় কার্যক্রম বিস্তারে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
এই দ্বিপক্ষীয় সমঝোতার চুক্তির সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর করেন, বাংলাদেশের পক্ষে অধ্যাপক (ডা.) হিদার রিচার্ডসন (সদ্য প্রাক্তন সিইও সেন্ট ক্রিস্টোফার হসপিস ইউকে; অধ্যাপক অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়) এবং অধ্যাপক (ডা.) নিজামুদ্দিন আহমাদ (প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগ বিএসএমএমইউ; বিশ্বের নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলোর প্রথম প্যালিয়েটিভ মেডিসিনের অধ্যাপক) এবং আইপিএম এর পক্ষ থেকে ডা. সুরেশ কুমার (ডিরেক্টর; ডাব্লুএইচও ফেলো ফর কমিউনিটি পার্টিসিপেশন ইন প্যালিয়েটিভ কেয়ার অ্যান্ড লং টার্ম কেয়ার) এবং অধ্যাপক (ডা.) লিবি সালনো (ল্যানসেট কমিশন ভ্যালু অব ডেথ চিফ; কনসালট্যান্ট প্যালিয়েটিভ মেডিসিন সিএনডাব্লিউএল ন্যাশনাল হেলথ ট্রাস্ট ইউকে; অধ্যাপক ভিরিজে বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাসেলস)।
উন্নত দেশগুলো, এমনকি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও টাইফয়েড এখন খুব কম দেখা যায়। কিন্তু প্রাচীন এই রোগের ফলে আধুনিক বিশ্ব তো বটেই, দুনিয়াজুড়ে বেশ বিপজ্জনক হয়ে উঠছে আবারও। হাজার বছর ধরে মানুষের প্রাণ হন্তারক হিসেবে ‘খুনির’ কাজ করে এসেছে এর জীবাণু। সাম্প্রতিক এক গবেষণা দেখিয়েছে, টাইফয়েডের জন্য দায়ী
২ দিন আগেআমাদের অনেকের প্রায় অনেক সময় নাক খোঁটানোর অভ্যাস আছে। আপাতদৃষ্টে বিষয়টি খুব সাধারণ মনে হলেও গবেষকেরা বলছেন, নাক খোঁটানোর বিষয়টি মোটেও নিরাপদ নয়। ২০২২ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণায় নাক খোঁটার সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির ক্ষীণ কিন্তু সম্ভাব্য যোগসূত্রের কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেদীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২ দিন আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৪ দিন আগে